আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রাহমান । স্বনির্ভর বাংলার পথিকৃৎ।

রাজনীতিতে বিতর্ক থাকবেই, তবে সবার আগে দেশ বড়। স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়াটাই মুল কথা। আসুন হাতে হাত রেখে আগাই। ফেসবুক গ্রুপ: http://www.facebook.com/groups/nationalistbloggersassociation/ বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদই হবে রাজনীতির মূল ভিত্তি , জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনই হবে রাজনীতির মূল লক্ষ্য। আর এ লক্ষে শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রাহমান কাজ করে গেছেন নিরলস ভাবে।

যারা জিয়াকে নিয়ে গর্ব করতে চান না তারা একবার নিচে চোখ বুলানঃ ১। প্রেসিডেন্ট জিয়াই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন ঢাকার ১ম বুড়িগঙ্গা সেতুর। ২। তিনি ঢাকাকে বন্যার হাত থেকে রক্ষা করতে তৈরি করেন ডি এন বি বাঁধ। ৩।

বাংলাদেশ টেলিভিশনকে করা হয় রঙ্গিন। ৪। জিয়া চালু করেন লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র । ৫। তিনি ঢাকা পৌরসভাকে রূপান্তরিত করেন ঢাকা মিউনিসিপাল কর্পোরেশনে।

৬। জিয়ার আমলেই তৈরি হয় জাতীয় তিন নেতা ( শেরা বাংলা, সোহরাউদ্দিন, খাজা নাজিমুদ্দিন)’র মাজার। ৭। তিনি মিরপুরে প্রতিষ্ঠা করেন ডিফেন্স সার্ভিসেস স্টাফ কলেজ। ৮।

জিয়া মনে করতেন যুব শক্তিই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ , আর তাই প্রতিষ্ঠা করলেন যুব মন্ত্রণালয়। ৯। নারী নির্যাতন প্রতিরোধ করা এবং নারীকে এগিয়ে নেবার জন্য তৈরি করেন মহিলা মন্ত্রণালয়। ১০। স্বাধীনতার ৮ বছর পর ১৯৭৯ সালে জিয়া ICDDRB কে জাতীয় সংসদের একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে একটি আন্তর্জাতিক গবেষণাগার হিসেবে প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেন।

১১। খেলাধুলাকে প্রাধান্য দিয়ে জিয়া স্টেডিয়ামের বাড়ান আসন সংখ্যা, লাগিয়ে দেন ফ্লাটলাইট, শুরু হয় এশিয় যুব ফুটবল। খেলোয়াড়দের দেয়া হয় জাতিয় পুরস্কার । ১২। জিয়া তৈরি করেন টেনিস কমপ্লেক্স।

১৩। কিংবদন্তি মুষ্ঠিযুদ্ধা মোহাম্মাদ আলিকে বাংলাদেশে এনে নাগরিকত্ব দিয়ে সন্মানিত করা হয় তার আমলেই। ১৪। প্রচলন করেন বাংলা নববর্ষ উৎযাপন অনুষ্ঠান। ১৫।

চালু করেন জাতিয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিতরণ। গুণীজনদের দেয়া হয় একুশে পদক, স্বাধীনতা পদক । ১৬। গড়ে তুলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। ১৭।

জিয়াই শিশুদের সাংস্ক্রিতিমনা করতে বানিয়ে দেন "শিশু একাডেমী"। ১৮। খেলাধুলার আর বিনোদনের জন্য তৈরি করেন "ঢাকা শিশু পার্ক"। ১৯। টেলিভিশনে চালু করেন “নতুন কুরি” অনুষ্ঠান, শিশুদের নিয়ে যান সংসদ ভবনে সরাসরি অধিবেশন দেখানোর জন্য।

২০। দেয়া হয় জাতিয় শিশু পুরস্কার। ২১। গড়ে তুলেন হৃদরোগ ইন্সটিটিউট, তৈরি করেন জিয়া সার কারখানা। ২২।

তার দূরদর্শিতায় তৈরি হয় আন্তর্জাতিক মানের “সোনার গাঁ ” হোটেল। ২৩। জিয়াই তৈরি করেন দেশের গুরুত্বপূর্ণ “ জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর”। এমন অনেক আরও বহু গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে যা শহিদ জিয়াউর রাহমানই করে গেছেন এই দেশটিকে স্বনির্ভর বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে গিয়ে। জিয়া তোমায় হাজার সালাম।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।  ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.