হুমায়ুন আহমেদ তার বান্ধবির মেয়েকে বিয়ে করায় আমি কবি হলাম সমাজের দায়
আমার সাথে স্কুল থেকে কলেজ , বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা
সবাই সম্পর্ক গড়ে তুলে , ১২ বছরে তার সংখ্যা হবে ১০০০
ওরা ডাকে আংকেল আর আমি কার্যত সাজি ভাতিজিদের খেলার
পন্য , এখন কি করব , এ খেলা আর শেষ হয়না । শেষতক এক মাস্টর ভাতিজিকে আমার অনুজ লেখক , ইঞ্জিনিয়ার এর নিকট
বিয়ের পিঁড়িতে সাজিয়ে দিলাম , সেটা কি ভাল না মন্দ হল ।
এখন আমি পালিয়ে বেড়াই , সমাজ , সংসার আর রাজনৈতিক
নিশা থেকে , নির্জন কুনু জঙ্গলে যাব সেটাও খুজে পাচ্ছিনা ।
বহুত ভাবনা চিন্তা করে একটা আস্তানা গড়ে নীরবে উপন্যাস লিখায় মগ্ন ছিলাম । শব্দ শুনে মাথা তুলে দেখি এক চিত্রা হরিণী
ভাবলুম চলে যাবে আমাকে দেখে আরও নিলজ্জের মত তার হরিণ
কাল চউখ মেলে সামনে এসে বললে আংকেল আমাকে কুলে তুলে নিয়ে একটু আদর করে দাও ।
কি আর করা যতাচ্ছা তার মনোবাসনা দিলুম উগ্রে আমাকে কানে কানে বললে হে কবি হে
হুমায়ুন আর কত উপন্যাস লিখবে আমি এখন তোমার জীবনের
উপন্যাস এর বাস্তব চরিত্র হব । এই পুলিশ আস বেটাকে ধরে
কাজী অফিসে নিয়ে যাও আর আমাকে হুমায়ুন রুগ থেকে উদ্ধার
কর ।
পুলিশ অফিসার টি এগিয়ে আসার আগেই এক সাংবাদিক পটু
তুলতেছিল আড়াল থেকে হরিণী বাঘিনির রুপে এগিয়ে আসে
তার গালে চটাস করে একটা চর বসিয়ে দেয় ।
সাংবাদিক ফেল ফেল নেত্রে থাকিয়ে আমার দিকে ফিরে অগ্নি
বর্ষণ করতে চাইল আমিও আরেকটা চর দিলাম বাম গালে ।
এবার পুলিশ অফিসার আমাকে স্যালাউট দিল ।
আর র্যবের পোশাক পরিহিত এক মাতাল এসে কিছু বুঝার আগেই হরিণীকে বন্দি করে নিয়ে পালাল ।
আমি পুলিশটিকে এক থাপ্পর লাগিয়ে দিলাম বাম গালে শালা
নচ্ছার যাকে নিয়ে ওঁরা জঙ্গলে ফুর্তি করবে সে তো তোর বোন
আর বে আক্কেলের মত দাড়িয়ে , তাৎক্ষনিক তার হুশ ফিরল এবং
ছুটল জঙ্গলের দিকে , এবার সাংবাদিক গাল ঘসে ঘসে আমাকে
স্যালুট দিয়ে বিদায় নিল ।
আর উপন্যাস লেখা হলনা
আবার এলাম লোকালয়ে এসে দেখি শাহবাগে আন্দোলন
তোমার আমার ঠিকানা পদ্ধা মেঘনা যমুনা
যার ধর্ম তার
দেশ সবার
আমি আবার কলম চালালুম
দেখি সেথা মা বোন , ভাই ভাতিজী সহ সর্বস্তরের মানুষ
এর ঢল, সবার মুখে একই আওয়াজ
আমি তখন তাদের সাথে সুর মিলিয়ে লিখলাম
জাগ জাগ জাগ বাঙালি
ওরা কারা হায়েনা হিংশ্র
সমাজ ও স্বাধীনতা পায়েধলে
এস এস এক হয়ে
ওদের রুখে দেই চিহ্ন মুলে
আমরা মানুষ ,সবাই আজি সবার তরে
আনব শান্তি ভালবাসা
ন্যায়ের নিরিখে ঐক্য গড়ে
সুদ্ধ চিন্তা ও চেতনায়
এস নব বারতায় পথ চলি ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।