আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশের রাজনিতিকে সুস্থ করার উপায়

এখানে বিনামূল্যে বিশ্ব-বিখ্যাত মাইন্ড বৈজ্ঞানিক দ্বারা মাইন্ড রিলেটেড এনি প্রবলেম অতি যত্ন সহকারে সলভ করা হয় ।

বিরধী দল শব্দটিই বিভ্রান্ত কর, বিরধী দল মানেই সরকারের লাগামহীন বিরধীতা করবে সরকারের উন্নয়ন মূলক কর্ম্ কান্ডে বাধা দিবে…বিরধী দল শব্দটি যেন এরি প্রতিনিধিত্ব করে। “বিরধী দলের” জায়গায় আমরা “সহযোগী দল” শব্দটি ব্যবহার করতে পারি। বাংলাদেশের জনগনের ভূমিকা কি শুধুই অসহায় নিরব দর্শকের হবে? নাকি জনগন সরাসরি ক্ষমতাসীন দল, সহযোগি দলের (বিরধী দলের) অভ্যন্তরিন এবং বাহিরের কর্মকান্ডের সরাসরি নজর রাখবে? রাজনীতি বিদদের মনে প্রাণে বিশ্বাস রাখা উচিত দল মত নির্বিশেষে সব জনগনি তার অস্থিত্বের মূল। আপামর সব জনগনি তাদের প্রেমা সম্পদ।

আবার জনগনের ও মনে প্রাণে বিশ্বাস রাখা উচিত… সৎ-রাজনিতিবিদরা তাদের প্রাণ, তাদের উন্নতির কারণ…তাদের একমাত্র অবিভাবক, জনগনের মনে তাদের স্থান হবে সবার উপরে। সৎ-রাজনিতিবিদ সে যে দলেরি হোক না কেন… জনগন তাদের সবচেয়ে বেশি ভালবাসবে এবং সবচেয়ে বেশি সম্মান করবে। বাংলাদেশের রাজনীতি বিদ আর জনগনের মধ্যে কেমন যেন ছাড়া ছাড়া ভাব। তাদের উভয়েরই এ ধরনের মানষিকতার কারণেই আজ দেশের এই দূরঅবস্থা। জনগন আর রাজনিতীবিদদের মধ্য বিদ্ধমান বিচ্ছিন্নতা অবসান ঘটাতে পারে প্রযুক্তি, মোবাইল প্রযুক্তির সাথে ইনটারনেট প্রযুক্তির (Mobile SMS + Face book এর সামাজিক ওয়েভ সাইট) সমন্নয় সাধন ঘঠাতে পারলে… জনগন তার সৎ রাজনিতি বিদের সাথে পবিত্র ভালবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।

সৎ-রাজনিতিবিদও জনগনের সুবিধা অসুবিধায় সব সময় খবরা খবর রাখতে পারবে। জাতীয় সংসদ কে প্রাণবন্ত, দলগুলোর অভ্যন্তরে স্বাধীন গনতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জন্য এই প্রযুক্তি ব্যপক ভূমিকা রাখতে পারে। ক্ষমতাসীন দল, সহযোগী দল (বিরধি দল) গুলোর রাষ্ট্রিয় কর্মকান্ডেও এ প্রযুক্তি বিশাল ভূমিকা রাখতে পারে। এই প্রযুক্তি জনগনের রাজনৈতিক সচেতনতা ও রাজনিতিবিদদের… দল মত নির্বিশেষে সবাইকে নিজের প্রাণ মনে করে… সবাইকে সমান সেবার মনোভাবে ফিরিয়ে আনবে। জনগন কমিটি + সৎ রাজনিতিবিদ = উন্নত বাংলাদেশ।

জনগন কমিটি গঠিত হবে দুই স্থরে। প্রথম স্থরে সামরিক বেসমারিক জনগনের মধ্যে থেকে সবচেয়ে মেধাবি দেশ-প্রেমিক সৎ নাগরিক দের সমন্নয়ে গঠিত হবে এই কমিটি । তারা সব রাজনিতিবিদদের সাথে সরাসরি নিরপেক্ষভাবে সম্প্রিক্ত থাকবে এবং জাতীয় সংসদকে প্রানোবন্ত… দলগুলোর মধ্যে স্বাধীন সাম্য গনতান্ত্রিক চর্চা …ক্ষমতাসীন দল… সহযোগী দলের (বিরদি দলের) সব দরনের কর্মকান্ডের আশাবাদি সক্তি হিসেবে পরক্ষ ভূমিকা রাখবে। দ্বিতীয় স্তরে থাকবে সাধারণ জনগন এবং নির্বাচন কমিশন। প্রথম স্তর তাদের কর্মকান্ড নিয়ে প্রতি মূহুর্তে দ্বিতীয় স্থরের সাথে আলোচনায় মশগুল থাকবে।

প্রযুক্তির কল্যানে …জনগন তার স্থানিয়ো রাজনিতিবিদদের ব্যাপারে আলোচনা সমালোচনা চালিয়ে যাবে নির্বাচন কমিশন এবং প্রথম স্তরের সাথে । দ্বিতীয় স্তর এবং নিরবাচন কমিশন জনগনের মতামত তুলে ধরবেন …ক্ষমতাসীন দল… সহযোগী দলের (বিরদি দলের) কাছে । …ক্ষমতাসীন দল… সহযোগী দল (বিরোধি দল ) ও তাদের সকল করমোকান্ড জনগনের কাছে তুলে ধরতে পারবে এই প্রজুক্তির কল্যানে । এভাবে জনগন – রাস্ট্রিও অংগ সংগঠন গুলোর মদ্ধে বিভেদ দূর করে …প্রযুক্তি বাংলাদেশ কে নিয়ে যাবে উন্নতির সর্ন শিখরে ।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.