এখানে আসলে আপনাকে হাসতেই হবে, না হাসলে আপনাকে বুঝতে হবে হাসি কি তা আপনি জানেন না...
বিপরীত লিঙ্গের প্রতি মানুষের আকর্ষণ মানব সৃষ্টির শুরু থেকেই। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত আকর্ষণের কারণে মানুষ মাঝে মাঝে অমানুষ হয়ে উঠে, মানুষ সমাজবদ্ধ ও শৃঙ্খলিত প্রাণী বলেই মানুষকে মনুষ্য তৈরী নিয়মের মধ্যে চলতে হয়। তাই সমাজপতিরা প্রয়োজনের তাগিদে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আইন প্রণয়ন করেছেন। আইনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষকে শৃঙ্খলিত করে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। কিন্তু স্থান কাল পাত্র ভেদে কিছু কিছু আইন তৈরী হয়েছে যা অন্য সমাজের জন্য চরম হাস্যকর।
এরকম কিছু হাস্যকর আইনের কথা আজ আপনাদের জানাবো।
১। যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য নয় কিন্তু তার অধীনে, প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত এমন একটি দ্বীপের নাম গুয়াম। এই গুয়াম দ্বীপটিতে আইনবলে কুমারী মেয়েদের বিয়ে নিষিদ্ধ। সেখানে কোনো কুমারী মেয়ে বিয়ের পিড়িতে বসতে চাইলে আইনুযায়ী অবস্যই তাকে কুমারীত্ব বিসর্জন দেয়ার জন্য কোনো পুরুষের কাছে যেতে হয়।
এখানে এমন পেশাদার পুরুষ পাওয়া যায় যারা কুমারী মেয়েদের কুমারীত্ব নাশ করার বিনিময়ে পারিশ্রমিক গ্রহণ করে থাকে... (মামা আমি গুয়ামে যাবো... )
২। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনের আইনে কুমারী মেয়েদের সাথে সহবাস নিষিদ্ধ। এমনকি বিয়ের পর বাসর রাতেও স্বামী তার কুমারী বধুর সাথে সহবাস করতে পারবে না। তবে কুমারী মেয়ে কিভাবে তার কুমারীত্ব বিসর্জন দিবে এ বিষয়ে কোনো আইনী ব্যাখ্যা দেয়া হয় নাই যেমনটি দেয়া হয়েছে গুয়ামের কুমারী মেয়েদের বেলায়... (ওয়াস্তাগফিরুল্লাহ এরা মানুষ না, জানোয়ারও না... )
৩। লেবাননের পুরুষদের গৃহপালিত প্রাণীর সাথে যৌন সর্ম্পক সৃষ্টি করতে আইনগত কোনো বাধা নাই।
তবে শর্ত হচ্ছে যে প্রাণীর সাথে যৌন সর্ম্পক সৃষ্টি করবে সেটি অবস্যই মাদী প্রজাতির হতে হবে অন্যথায় আইন ভঙ্গের কারণে তার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড হতে পারে... (হায় হায় এইডা মুই কি হুনলাম... )
না আমি আর লেখবো না এটা একটা কপি পেষ্ট মূল লেখকের লেখা পড়তে দয়া করে এখানে গুঁতা মারুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।