। অনেস্টি ইজ দ্যা বেস্ট পলেসি। বাংলাদেশের একটা বৃহত্তম দলের যুগ্ন মহাসচিব জনাব রিজভী আহম্মেদ।
ফেসবুক,টুইটার,ব্লগ সম্বন্ধে ন্যুনতম ধারণা কি আছে আপনার! যে কোন কিছু সম্ভন্ধে না জেনে, বুঝে মন্তব্য করা মুর্খতা ছাড়া কিছু নয়। আপনার বর্তমান বক্তব্য বিবৃতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়।
সাধারণ ধারনাটুকুও নেই ঐ মাধ্যম গুলো সম্বন্ধে।
এটুকু জানা উচিত ,ফেসবুকে যে কেউ যে কারো নামে ১টি পেজ ওপেন করতে পারে। এবং যে নিকটি দিয়ে সে পেজটি ওপেন করলো তা সে ব্যাবহার করতে পারে খারাপ ভালো দু,ভাবেই। সে যদি নিকটি দিয়ে কোন উল্টো পাল্টা মন্তব্য করে তার দ্বায় একান্তই তার। এর দ্বায় দায়িত্ব কখনই প্রজন্ম চত্বর কিংবা যারা যুদ্ধাপরাধের বিচারের পক্ষে আন্দোলন করছে ,তাদের হোতে পারেনা।
এটুকু অন্তত বোঝা উচিত বিতর্কিত স্টাটাস তারাই দিবে যারা যুদ্ধাপরাধের বিচার চায় না। এবং অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করাই তাদের একমাত্র লক্ষ। সারা দেশ যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে একতাবদ্ধ। তখন আপনার আপনাদের সংগঠন নিয়ে তাদের পক্ষে দাড়িয়েছেন। এটা আপনাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াপনা ছাড়া আর কিছুই নয়।
তাই এখন প্রলাপ বকে যাচ্ছেন। কোন কিছু যাচাই বাছাই না করেই। আপনারা বুঝতে পেরেছেন কি ঘৃণা করছে আপনাদের কর্মকান্ডে বর্তমান নতুন প্রজন্ম।
শুধু এই জন্যই কি আপনারা উদভ্রান্তের মত আচরন করছেন? কতবার আপনারা আপনাদের অবস্থান পরিবর্তন করলেন। ভবিষ্যতে আরো অনেক ভেলকি দেখাবেন মনে হয়।
ইতিহাসই নির্ধারন করে দেবে আপনাদের স্থান। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।