আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাভাবিক যৌনতা বা নরমাল সেক্সুয়ালিটি। Normal Sexuality

সাধারণ মানুষ যার জানার কিছু ইচ্ছা আছে।

সাভাবিক যৌনতা বা নরমাল সেক্সুয়ালিটি। Normal Sexuality স্বাভাবিক যৌনতা বুঝত হলে পুরুষ নারী উভয়রে স্বাভাবিক যৌন আঙ্গ সমূহ ও উহাদরে ক্রায়া, সম্পর্কে জ্ঞান থাকা অত্যান্ত প্রয়োজন। প্রকৃত ও তথাকথতি যৌন ব্যাধির মূল উৎস হল যৌন অঙ্গ সমূহ ও এর সাভাবিক কর্ম সম্পর্কে অঙ্গতা ও ভ্রান্ত ধারনা। পুরুষ জননেন্দ্রিয়।

Male Reproductive Organs ১.পুরুষাঙ্গ । ২.কাউপার ও লটার গ্লান্ড । ৩.বীর্য্যথলী বা সেমিনাল ভেসিকাল। ৪.প্রোষ্টেট গ্ল্যান্ড । ৫.শুক্রাণুনালী বা ভাস-ডিফারেন্স ।

৬.এপিডিডিমিস । ৭.অন্ডোকোষ বা টেসটিজ । পুরুষাঙ্গ । পুরুষাঙ্গের তিনটি ভাগ রয়েছে, যথা ১. অগ্র ভাগ ২.মধ্যভাগ ৩.পশ্চাৎভাগ। যদি অগ্র ভাগের ত্বক ছেদন করা না থাকে তবে তা অগ্রচ্ছদা দ্বারা আবৃত থাকে।

আর এই অগ্রভাগ সবচেয়ে সংবেদনশীল। অগ্রভাগরে পিছনের দিকে কতগুলি ছোট ছোট বীযের মত রয়েছে। অনেকেই এই গুলি হঠাৎ লক্ষ করে ,এই ফুস্কুড়ি বা রতিজকে ব্যাধি ভাবিয়া আতংকিত হয়। আসলে এই গুলি কোন ব্যাধি না। আসলে এই গুলি বারে না আবার কমনো বরং সকল সময় একই অবস্থাই থাকে।

ইহাতে কোন ঘা হয় না বরং অগ্রভাগের যে অংশে এই গুলি থাক ঐ অংশই সব চাইতে প্রসারতি। আর ইহার পরবর্তী অংশরে নাম লিঙ্গ বা গ্রীবা। অপরিচ্ছন্নতার জন্য এই খানে সাদা সাদা পদার্থ জমতি পারে ও দুর্গন্ধ হতে পারে। অগ্রভাগের সম্মুখপ্রান্তে মুত্রদার রয়েছে। কখনো কখনো শিথিল অবস্থায় পশ্চাদ ভাগ বা অঙ্গ মূলের পরিধি মধ্য ভাগের বৃহত্তম পরিধি হতে এক ইঞ্চির মত ছোট থাক।

উপরোক্ত দুটি অবস্থার কোনটিই ব্যাধিজনিত নহে। যৌন অঙ্গের পেশীগুলি সম্প্রসারন ও সংকোচনশীল হওয়ার বিভিন্নরূপে হত পার। পুরুষাঙ্গের মধ্য দিয়া মূত্রানালী প্রস্রাবের থলিতে গিয়া মিশেছে। বীর্য্যপাতরে সময় বীর্য্য এই মুত্রনালী দিয়া বাহির হয়। কিন্তু মুত্র ও বীর্য্য এক সঙ্গে কখনো বাহির হয় না।

থান্ডা,দুশ্চিন্তা,ভয়, এবং গোসলরে পর পুষাঙ্গ ছোট হত দেখাযায়। এছাড়া বংশগত,জন্মগত কারণ ও এন্ডোক্রিণ গ্ল্যান্ডের নিঃসৃত হমোর্নের প্রভাবে অঙ্গ ছোট হত পারে। আঠার বছর বয়সের সময় এই অঙ্গ পূর্নতা লাভ করে। ইহার পরে বা আগে পুরুষাঙ্গ ছোট বা বড় করা মানুষের সাধ্যের বাহিরে। ৎ গঠনঃ- ইহা তিনটি লম্ব স্ফীতিশীল বা ইলাসটিক টিসুর সমম্বয়ে তৈরী।

দুপাশের প্রধান দুটির নাম কর্পাস ক্যাভারনোসাম ... । মধ্যবর্তীটির নাম কর্পাস এসপঞ্জিওসাম..। এই কর্পাস এসপিঞ্জিওসামের মধ্যদিয়া মুত্রনলী বা ইউরেথ্ রা গেছে। উক্ত কর্পাসত্রয়ের মধ্যে মৌমাছির চাকরে মত অসংখ্য কোষ আছে। উত্তেজনার সময় এই সকল কোষগুলিতে রক্ত জমা হয় এবং এর ফলে যৌনাঙ্গ দৃঢ় হয়।

অঙ্গ দৃঢ় ও শীতল হওয়ার কারন ও প্রনালী........

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।