পেতে চাই সত্যের আলো, হতে চাই বিশ্বাসীদের একজন
ভুতে বিশ্বাস
টিনা বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়।
একটা ঘরে ঢুকে সে দেখলো, একটা পুরনো চেরাগের পাশে এক পাগড়ি পরা যুবক দাঁড়িয়ে।
'স্বাগতম, আমার আকা। ' বললো যুবক। 'আমি এই চেরাগের জ্বিন।
আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই। '
টিনা এক নিঃশ্বাসে বললো, 'কোটি কোটি টাকা, দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি। '
জ্বিন বললো, 'জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন। কিন্তু আমার আকা, আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি ছিলাম।
আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি ইচ্ছাপূরণের আগে আপনার সাথে কয়েকবার আদরসোহাগ করতে চাই। '
টিনা সানন্দে রাজি হলো। পরদিন ভোরে জ্বিন বললো, 'আমার আকা, আপনার বয়স কত?'
'সাতাশ। ' জবাব দিলো টিনা।
'এই বয়সেও আপনি জ্বিনভূত বিশ্বাস করেন?'
ঘোড়ায় চড়া
এক ফরাসি তরুণী হারিয়ে গেছে।
ঘোড়ায় চড়ে এক রেড ইন্ডিয়ান এসে তাকে প্রস্তাব দিলো কাছের শহরে পৌঁছে দেয়ার।
রাজি হয়ে তরুণী তার ঘোড়ার পেছনে চড়ে বসলো। ঘোড়া ছুটতে লাগলো।
কিন্তু কোন এক বিচিত্র কারণে একটু পরপর রেড ইন্ডিয়ান লোকটি "আআআআআহহ" করে বিকট চিৎকার দিতে লাগলো।
শহরে পৌঁছে বাস স্টেশনের সামনে লোকটি নামিয়ে দিলো তরুণীকে, তারপর আরেকটা বিকট ইয়াহু চিৎকার দিয়ে উল্টোপথে ছুটে গেলো।
বাস স্টেশনের অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, 'কী ব্যাপার, কী করেছেন আপনি, লোকটা অমন ক্ষেপে গেলো কেন?'
ঘাবড়ে গিয়ে তরুণী বললো, 'কিছুই না। আমি তো ওর পেছনে ঘোড়ায় চড়ে বসেছিলাম, আর ওর হাত বাড়িয়ে ওর স্যাডলের সামনের দিকে হ্যান্ডেলটা শক্ত করে চেপে ধরে রেখেছিলাম শুধু। '
অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, 'মিস, রেড ইন্ডিয়ানদের ঘোড়ায় স্যাডল থাকে না। '
যেমন ছিল তেমন করে দেই
দুই কালসিটে বসা চোখ নিয়ে ফিরলো জুমন।
রুমমেট সুমন বললো, 'কী রে, কী হয়েছে?'
জুমন বললো, 'আর বলিস না।
বাসে বসেছিলাম, এক মহিলা দাঁড়িয়ে যাচ্ছিলো। তো, হয়েছে কি, মহিলার শাড়িটা পেছনে এমন বিচ্ছিরি ভাবে এঁটেছিলো, ঠিকমতো দাঁড়াতে পারছিলেন না। আমি ভাবলাম, ওজায়গায় শাড়িটা আঙুল দিয়ে এক চিমটি টেনে একটু ঢিলে করে দিই, ওনার সুবিধে হবে। ঐ কাজ করতেই মহিলা পেছন ফিরে এক ঘুঁষি মারলো আমার বাম চোখের ওপর। '
'আয় হায়।
আর ডান চোখে কী হয়েছে?'
'মার খেয়ে আমি ভাবলাম, যেমন ছিলো তেমনটাই করে দিই। তাই আঙুল দিয়ে খুঁচিয়ে আবার ওটা আগের মতো আঁটো করে দিলাম ...। '
ওগো থামো... আর না
এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।
'
ইতালীয় বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি। '
বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, 'তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক'বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, 'একবার। '
ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, 'তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?'
'ওগো, থামো, আর না ...। '
ইন্টারনেট থেকে।
আমার যত কৌতুকঃ
কমন কৌতুকগুলোঃ
কিছু কমন কৌতুক
আরও কিছু কমন কৌতুক ( কঠিনভাবে ১৮+)
এবং কিছু কমন কৌতুক ( কঠিনভাবে ১৮+)
মাঝরাত্তিরে কমন কৌতুক
আবার কিছু কমন কৌতুক
চরম কৌতুকগুলোঃ
চরম একখান কৌতুক(১৮+ কিন্তু)
আরেকখান চরম কৌতুক(কঠিনভাবে ১৮+)
সেইরকম একটা কৌতুক{ দূর্দান্তভাবে ১৮+, যারা পড়বেন না তাদের জীবন বৃথা}
অন্যান্যঃ
ছাগু আর রাজাকারগো লাইগা কৌতুক(১৮+ কিন্তু)
--------------------------------------------------
সবগুলো কৌতুকই ইন্টারনেট থেকে নেয়া। ছাগু আর রাজাকারদের নিয়ে যে পোস্টটা দিয়েছিলাম সেটা দেখলাম কোন এক ব্লগার(জানিনা কে) পুরাই কপি পেস্ট করে এক চটি সাইটে দিয়ে দিয়েছেন(ব্যান খাওয়ার ভয়ে ওই সাইটের লিঙ্ক দিলাম না)। এমনকি শিরোনাম পর্যন্ত পাল্টাননি। আবার ছাগু শব্দের ব্যখ্যায় বলেছেনঃ আমরা যারা সামহোয়্যার ইনে ব্লগিং করি তারা রাজাকারদের ছাগু ডাকি। আমি দাবী করব না এগুলো আমার মৌলিক লেখা।
কিন্তু নেট থেকে কৌতুক খুজে আমিইতো সেগুলো সিলেক্ট করে একটা পোস্ট তৈরী করলাম। সুতরাং এভাবে কপি পেস্ট না করাই ভাল। কারন কপি পেস্ট হলেও একটা পোস্ট তৈরীতে সময় আর শ্রম দুতোই লাগে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।