আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভোরের কাগজ- এর লাইফ স্টাইল ৮ পৃষ্ঠার ট্যাবলয়েড - ফ্যাশন ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক পাতা - ডট নেট তারিখ : ৫ ডিসেম্বর



পোশাক শুধুমাত্র দেহাবরণের গণ্ডিতে নেই আজ। সময়ের তালে সভ্যতার সঙ্গে সঙ্গে নানা যুগে তা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। নানা ঋতুতে তাই দেখা যায় নানান রঙের নানান ঢঙের, পোশাক। তাই প্রয়োজন এবং ফ্যাশন দুটি ব্যাপার মাথায় রেখেই ফ্যাশন সচেতন মানুষ ঋতুর বদলের মতোই নিজেকে সাজায় নানা রূপে। আর সেই হাল ফ্যাশনে যোগ করছে নতুন মাত্রায় স্কার্ফ।

৭০-এর দশকে আমাদের চলচ্চিত্রের নায়িকাদের মাঝে স্কার্ফের ব্যবহার ছিল। আবার ঘুরে ফিরে স্কার্ফের প্রচলন এসেছে আমাদের সমাজে। লিখেছেন নুজহাতুল কাওনাইন ( প্রথম পাতার পর ) পোশাক শুধুমাত্র দেহাবরণের গণ্ডিতে নেই আজ। সময়ের তালে সভ্যতার সঙ্গে সঙ্গে নানা যুগে তা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। নানা ঋতুতে তাই দেখা যায় নানান রঙের নানান ঢঙের, পোশাক।

তাই প্রয়োজন এবং ফ্যাশন দুটি ব্যাপার মাথায় রেখেই ফ্যাশন সচেতন মানুষ ঋতুর বদলের মতোই নিজেকে সাজায় নানা রূপে। আর সেই হাল ফ্যাশনে যোগ করছে নতুন মাত্রায় স্কার্ফ। ৭০-এর দশকে আমাদের চলচ্চিত্রের নায়িকাদের মাঝে স্কার্ফের ব্যবহার ছিল। আবার ঘুরে ফিরে স্কার্ফের প্রচলন এসেছে আমাদের সমাজে। এমন নয় যে স্কার্ফ ফ্যাশনটি নতুন ধারার।

সাধারণত শীত প্রধান দেশগুলোতে স্কার্ফ ব্যবহার হলেও, আমাদের দেশীয় ফ্যাশনের নতুন অনুসঙ্গ হিসেবে স্কার্ফ ভালই মানিয়ে যাচ্ছে। শুরুতে মেয়েরা স্কার্ফ পরতো, এখন ছেলেরাও বিভিন্ন ড্রেসের সঙ্গে মিলিয়ে স্কার্ফ পরছে। বেশ ভালও লাগে তাদের। স্কার্ফটি আসলে মাফলার কিংবা চাদর না। এটি এর মাঝামাঝি একটি জিনিস।

শর্ট ড্রেস, জিন্স, টপস, টি-শার্ট এমনকি স্যুটের সঙ্গেও স্কার্ফ পরা যায়। কিন্তু দেশী ঢঙে এই শীতে তরুণ- তরুণীরা শুধুমাত্র একটি রুচিশীল স্কার্ফ দিয়ে নিজেকে করে তুলতে পারেন অন্য অনেকের চেয়ে আলাদা, আভিজাত্যময় করে তুলতে পারে নিজ অভিব্যক্তি। স্কার্ফ আপনি পরতে পারেন ফতুয়া, কুর্তা, টি-শার্ট, টপস যে কোনো পোশাকের সঙ্গে। কিন্তু এই স্কার্ফ রুচিশীল এবং স্টাইলিশভাবে পরে সুন্দরভাবে উপস্থাপনের বিষয়টি অনেকটাই জরুরি। স্কার্ফ পরার ক্ষেত্রে ফ্যাশনটা অনুসরণ করা জরুরী।

স্কার্ফটি যদি হয় খুব লম্বা তাহলে সবচেয়ে সহজ উপয় হলো স্কার্ফটি অর্ধেকটা গলায় পেচিয়ে নিয়ে একটা অংশ সামনে এবং অন্যটা পেছনে ঝুলিয়ে দিতে পারেন। অন্যভাবে স্কার্ফটি গলার সামনে ঝুলিয়ে স্কার্ফের অন্য দুটি পাশ পেচিয়ে টেনে সামনে দিতে পারেন। অথবা স্কার্ফটি আপনি সামনের দিকে ক্রিস-ক্রস করেও পড়তে পারেন। এখন আপনি কুর্তা অথবা ফতুয়ার সঙ্গে স্কার্ফটি পরতে চাইলে সামনের দিকে নিচু করে একটা ঢিলেঢালা নট দিয়েও পরতে পারেন। যদি আপনি চান কোনো ওয়েস্টার্ন পোশাকের সঙ্গে তাহলে আপনি একটু ছোট একটি স্কার্ফ নিয়ে গলার একপাশে একটা ছোট একটি স্কার্ফ নিয়ে গলার একপাশে একটা ছোট নট করে নিতে পারেন।

যারা এই শীতে কোটের সঙ্গে স্কার্ফ পরতে চান স্কার্ফটি পেছন থেকে সামনের দিকে ঝুলিয়ে স্কার্ফের সামনের ঝুলানো অংশটুকু কোটের ভেতর ঢুকিয়ে দিন। যদি আপনি কোনো ধরনের স্টাইল ছাড়াই পরতে চান স্কার্ফটি তাহলে যে কোনো পোশাকের সঙ্গেই স্কার্ফটি সামনে ঝুলিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যভাবেই চলাফেরা করতে পারেন। স্কার্ফ পরার ক্ষেত্রে স্কাফের রঙ নির্বাচনের ব্যাপারটাও মাথায় রাখতে হবে। স্কার্ফের রঙ হতে পারে পোশাকের সঙ্গে মিলানো অথবা বিপরীত। পোশাক যদি হয় একরঙ অথবা হালকা কাজের তাহলে সেক্ষেত্রে স্ট্রাইপের অথবা হালকা ফুলেল স্কার্ফ পরতে পারেন।

কিন্তু পোশাক যদি হয় প্রিন্টের অথবা ঘন কাজের তাহলে আপনি এক রঙের অথবা শেডের স্কার্ফ পরতে পারেন। স্কার্ফের কাপড় হতে পারে সুতি, জর্জেট অথবা সিল্কের। খোঁজখবর ফ্যাশন হাউসগুলোতে খাদি, পাহাড়ি ও সুতির স্কার্ফই বেশি পাওয়া যায়। অনেকে আবার সিল্কের স্কার্ফও পরছেন। এক্ষেত্রে খরচ একটু বেশি পড়ছে।

ছেলেদের স্কার্ফ একটু কম যতœ নিয়ে তৈরি করা হলেও, মেয়েদের জন্য পাওয়া যাচ্ছে বাহারি রঙের নানান স্কার্ফ। মুলত ট্রেন্ডি স্কার্ফ করে থাকে ফ্যাশন হাউস এক্সট্যাসি, ওটু, আড়ং, সফুরা সিল্ক, যাত্রাসহ বিভিন্ন ফ্যাশন হাউসগুলো। তবে আপনি চাইলে গজ কাপড় কিনেই আপনার পছন্দ মতো মাপ দিয়ে দর্জির কাছ থেকে সেলাই করে নিতে পারেন। খরচ ২০০ থেকে ৫০০ টাকার বেশি হবে না। মডেল : অন্তু করীম ও অহনা ( শীঘ্রই মুক্তি প্রাপ্ত চলচ্চিত্র পাইরেটস দ্য ব্লাড সিক্রেট এ অভিনীত চলচ্চিত্রের দুই নতুন মুখ ) পোশাক : ওটু মেকআপ : রেড আলোকচিত্রী : আতাউল হাবীব গ্রামীণফোন পদের নাম Ñ সিনিয়র স্পেশালিস্ট- ইনফরমেশন সিকিউরিটি যোগ্যতা Ñ বি এম সি/ এস এস সি (ইইই/ সি এস ই) নূন্যতম ৫ বছরের অভিজ্ঞতা আবেদনের শেষ সময় Ñ ডিসেম্বর, ২০১০ আবেদনের ঠিকানা : িি.িমৎধসববহঢ়যড়হব.পড়স রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যাল পদের নাম Ñ সেলস ম্যানেজার যোগ্যতা Ñ যে কোন বিশ্ববিদ্যালয় হতে øাতক।

নূন্যতম ১২ বছরের অভিজ্ঞতা। আবেদনের শেষ সময় Ñ ১৫ই ডিসেম্বর, ২০১০। আবেদনের ঠিকানা Ñ ‘সেলস ম্যানেজার, ইন্সটিটিউশন’ ম্যানেজার, হিউম্যান রিসোর্স রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লি: ২২/১ ধানমণ্ডি, রোড-২, ঢাকা ১২০৫। ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ পদের নাম Ñ স্পেশাল অ্যাসিস্টেন্ট টু দা প্রো-ভিসি যোগ্যতা Ñ যে কোন বিশ্ববিদ্যালয় হতে এমবিএ ও নূন্যতম ১/২ বছরের অভিজ্ঞতা বয়সসীমা Ñ ২৫-৩০ বছর আবেদনের শেষ সময় Ñ ১০ই ডিসেম্বর, আবেদনের ঠিকানা : বাড়ি-৫৬, রোড-৪/এ সাত মসজিদ রোড, ধানমণ্ডি, ঢাকা। পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লি: পদের নাম Ñ কোয়ালিটি কনট্রোল অফিসার যোগ্যতা Ñ রসায়ন/ বায়োকেমিস্ট্রি/ এপ্লাইড কেমেস্ট্রি/ তে øাতকোত্তর অথবা এম ফার্স নূন্যতম ১/২ বছরের অভিজ্ঞতা আবেদনের শেষ সময় Ñ ৮ই ডিসেম্বর, আবেদনের ঠিকানা Ñ যৎফ@ঢ়ড়ঢ়ঁষবৎনফ.পড়স পারটেক্স গ্র“প পদের নাম Ñ ট্রেইনি ম্যাকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার যোগ্যতা Ñ বি এস সি (ম্যাকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার) আবেদনের শেষ সময় Ñ ১২ই ডিসেম্বর, ২০১০ আবেদনের ঠিকানা Ñ যৎ@ঢ়ধৎঃবী.হবঃ প্রথম আলো জবস পদের নাম Ñ কর্মকর্তা- বিক্রয় ও বিতরন (ময়মনসিংহ/ কুমিল্লা) যোগ্যতা Ñ সমানধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে বিবিএ (মার্কেটিং) নূনতম ৩-৪ বছরের অভিজ্ঞতা বয়সসীমা Ñ ২৮-৩৫ বছর আবেদনরে শেষ সময় Ñ ১৩ই ডিসেম্বর, আবেদনের ঠিকানা : মাবসম্পদ বিভাগ প্রথম আলো ১০০ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, সিএ ভবন কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১০১৫ প্যাডোক ‘স জিন্স পদের নাম Ñ øাতক/ øাতকোত্তর নূন্যতম ৫/৬ বছরের অভিজ্ঞতা বয়সসীমা Ñ ৩০-৪০ বছর আবেদনের শেষ সময় Ñ ১০ই ডিসেম্বর, আবেদনের ঠিকানা Ñ ৎধযধষ@ঢ়ভফফড়পশংলবধহং.পড়স র‌্যাংগস পেট্রোলিয়াম লিঃ পদের নাম Ñ জেনারেল ম্যানেজার যোগ্যতা Ñ বুয়েট হতে ম্যাকানিক্যাল/ কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ বি এস সি আবেদনের শেষ সময় Ñ ৯ই ডিসেম্বর, ঠিকানা Ñ ম্যানেজিং ডিরেক্টর র‌্যাংগস পেট্রোলিয়াম লিঃ ওয়েজ আর্নার হোটেল কমপ্লেক্স (তয় তলা) ৭১-৭২, এলিফ্যান্ট রোড, ইস্কাটন, ঢাকা।

শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি পদের নাম Ñ প্রফেসর যোগ্যতা Ñ পিএইচডি ডিগ্রি সহ ১৪ বছরের শিক্ষকতায় অভিজ্ঞতা ডিপার্টমেন্টস Ñ সিএসই, আর্কিটেকচার, ইন্টেরিয়র ডিজাইন, ফ্যাশন ডিজাইন, আইন, ইংরেজি, ইসলামিক স্টাডিজ, বাংলা, সঙ্গীত। আবেদনের শেষ সময় Ñ ১০ই ডিসেম্বর, ২০১০ ঠিকানা Ñ বাড়ি-৫৬, এ এইচ টাওয়ার (৩য় তলা) রোড-২, সেক্টর-৩, উত্তরা ঢাকা। বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন পদের নাম : সহকারী হিসাব/ অর্থ/ নিরীক্ষা/ বীমা/ এমআইএস কর্মকর্তা খালি পদের সংখ্যা :৪১ শিক্ষাগত যোগ্যতা :বাণিজ্যে ২য় শ্রেণীর স্নাতক ডিগ্রী/ সম্মান ডিগ্রীধারীদেরকে অ্র্রাধিকার দেয়া হবে অথবা বাণিজ্যে ২য় শ্রেণীর স্নাতক হিসাব কার্য প্রশিক্ষণ স্কীমে সম্মান ডিগ্রীধারীদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। বেতনসীমা : ৬ হাজার ৪০০-১৪ হাজার ২৫৫ টাকা আবেদনের শেষ তারিখ : সোমবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১০ ঠিকানা : বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন, আদমজী কোর্ট, (এনেক্স), ৫ম তলা, ১১৫-১২০ মতিঝিল,বা/এ, ঢাকা-১০০০ উৎস : দৈনিক জনকণ্ঠ, ৩ নভেম্বর, ২০১০ কনসার্ন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড পদের নাম : অ্যাকাউন্ট্যান্ট যোগ্যতা : সি এ/ সি এম এ/ এসিসি এ নূন্যতম ৫ বছরের অভিজ্ঞতা আবেদনের শেষ সময় : ৮ই ডিসেম্বর, ২০১০ আবেদনের ঠিকানা : কনসার্ন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ডিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টমেন্ট বাড়ি : ১৫ এস ডব্লিউ (ডি) রোড : ৭, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ সাদাকালো পদের নাম : শোরুম ইনচার্জ (৩) যোগ্যতা : øাতক বয়সসীমা : ২৬-৩৫ বছর নূন্যতম ১-২ বছরের অভিজ্ঞতা বেতন সীমা : সর্ব্বেচ্চ -১০হাজার টাকা আবেদনের শেষ সময় : ৮ই ডিসেম্বর ঠিকানা : বাড়ি ৬২ (২য় তলা), রোড : ৩, ব্লক : বি, নিকেতন, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ নির্বাচন কমিশন সচিবালয় পদের নাম : ট্রেনিং অ্যাসিস্ট্যান্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা :সরকার কর্তৃক স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে যে কোন বিষয়ে ন্যুনতম স্নাতক (সম্মান) অথবা সমমানের ডিগ্রি। বেতনসীমা : ১৩ হাজার ৫০০ টাকা উৎস : আমাদের সময়, ২৬ নভেম্বর, ২০১০ আবেদনের শেষ তারিখ : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১০ ঠিকানা : নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবন (৭ম তলা), আগারগাঁও, ঢাকা।

উৎস : জনকণ্ঠ, ৩ নভেম্বর, ২০১০ গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি পদের নাম : সহকারী কর্মকর্তা (অর্থ/হিসাব) খালি পদের সংখ্যা : ০৭ শিক্ষাগত যোগ্যতা : বাণিজ্যিক বিষয়ে স্নাতকোত্তর অথবা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ৩ বৎসরের অভিজ্ঞতাসমেত বিকম। তবে কোন পরীক্ষায় ৩য় বিভাগ/ শ্রেণী গ্রহণযোগ্য নহে। বেতনসীমা : ৮হাজার -১৬ হাজার ৫৪০ টাকা আবেদনের শেষ তারিখ : বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১০ ঠিকানা : গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড, রেড ক্রিসেন্ট- বোরাক টাওয়ার ( লেভেল-৪ - ৬), ৭১-৭২ পুরাতন এলিফ্যান্ট রোড, ইস্কাটন। বস্ত্র দপ্তর পদের নাম : সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর খালি পদের সংখ্যা : ০৫ শিক্ষাগত যোগ্যতা : কোন স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রী বেতনসীমা :৫ হাজার২০০-১১ হাজার২৩৫ টাকা শেষ তারিখ : ৯ ডিসেম্বর, ২০১০ ঠিকানা : বস্ত্র দপ্তর, বিটিএমসি ভবন (৬ষ্ঠ তলা), ৭-৯, কারওয়ান বাজার, ঢাকা। উৎস : আমাদের সময় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় পদের নাম : সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর খালি পদের সংখ্যা : ০২ শিক্ষাগত যোগ্যতা : এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় পাস।

বেতনসীমা : ১১ হাজার ২৩৫ টাকা কর্মস্থল : বগুড়া আবেদনের শেষ তারিখ :৭ ডিসেম্বর, ঠিকানা : জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, বগুড়া উৎস: যুগান্তর, ২৪ নভেম্বর, ২০১০ শীতে ওম! হ আ ই রানা কুয়াশার চাদরে শীতের এই সময় ঢেকে থাকে সকাল। তাই গ্রীষ্ম-বর্ষা বা অন্যান্য ঋতুতে আমরা সাধারণত যে ধরনের পোশাক ব্যবহার করে থাকি, সেই পোশাকগুলো শীতের সঙ্গে অনেকটাই বেমানান। শীতের পোশাকের ধরনে তাই থাকে ভিন্নমাত্রা। শীতে প্রয়োজন এমন পোশাক, যা শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে। আমাদের দেশে শীতের প্রচণ্ডতা মাঝারি ধরনের।

আর এ সময় সূর্যের প্রখরতা কমে যায়। ঠাণ্ডা হিমেল বাতাস বইতে থাকে প্রকৃতিজুড়ে। এ ঠা া হিমেল বাতাস থেকে রক্ষা পেতে আমরা গায়ে জড়িয়ে নেই খানিকটা ভারী এবং মোটা কাপড়। শীতের সময়ে তরুণ-তরুণীদের বিশেষ করে যারা ওয়েস্টার্ন ফ্যাশন একটু বেশি পছন্দ করেন তাদের জন্য জিন্স, ডেনিম জ্যাকেট সঙ্গে øিকার্স বা কনভার্স বেশ কয়েক বছর ধরে ভীষণ জনপ্রিয়। এছাড়া টুপিযুক্ত ফুলহাতা গেঞ্জি বা মোটা কাপড়ের গেঞ্জি শীতের পোশাক হিসেবে বেশ জনপ্রিয়।

শীতের সময় যে কোনো ধরনের রঙ আপনি নির্বাচন করতে পারেন। তা যতো গাঢ়ই হোক না কেন। সারা বছর আপনাকে পোশাক নির্বাচনের আগে লক্ষ রাখতে হয়েছে, আজ সূর্যের প্রখরতা কেমন হবে। সেই চিন্তা থেকেও এখন মুক্তি। যতো খুশি পোশাক দিয়ে সাজিয়ে নিন নিজেকে।

সূর্যের প্রখরতা আপনাকে ক্ষণিকের জন্যও ক্লান্ত করবে না। শীতের পোশাকের রয়েছে বেশকিছু দেশীয় ঢঙ। অনেকে হয়তো এই ভেবে হতাশ হতে পারেন যে শীতে একেবারেই পাঞ্জাবি পরা থেকে দূরে থাকতে হবে। মোটেও না, পাঞ্জাবির সঙ্গে একটি ভারী চাদর পেঁচিয়ে নিতে পারেন অনায়াসে। এতে করে শীত থেকে রক্ষা এবং দেশীয় ঐতিহ্য দুটিই লালন করা হলো।

ইদানীং অনেকে ওয়েস্টার্ন গেটাপের সঙ্গে একটি চাদর জড়িয়ে নেন। এতে করে নিজের লুকসটাকে একটু ভিন্নতা দেয়া যায়। আবার অনেকে পাঞ্জাবির সঙ্গে জিন্স, øিকার্স এবং চাদরের কম্বিনেশনে ভিন্ন এক গেটাপে হাজির করে নিজেকে। দেশীয় খাদির তৈরি মোটা চাদরগুলো দেখতে যেমন নান্দনিক, তেমনই রুচিশীল। শীত ছাড়া অন্যান্য ঋতুতে রোদের প্রখরতা এতো বেশি থাকে যে, যারা একটু গাঢ় রঙ বেশি পছন্দ করেন তাদের বাধ্য হয়েই হালকা ধরনের রঙ নির্বাচন করতে হয়।

কিন্তু শীতে আপনি যতো খুশি গাঢ় রঙ বেছে নিতে পারেন। বিশেষ করে কালো, কেননা বছরের অন্যান্য সময় এ রঙটি ব্যবহার করা যায় না। শীতের আরো একটি অধিক প্রয়োজনীয় উপকরণ হচ্ছে কানটুপি। আজকাল নানা ধরনের এবং ডিজাইনের কানটুপি পাওয়া যায়। এগুলো যেমন ফ্যাশনেবল, তেমনই উপকারী।

আপনার পূর্ণাঙ্গ গেটাপের সঙ্গে মিল রেখে ব্যবহার করতে পারেন এই কানটুপি। আবার যাদের নিয়মিত অফিস করতে হয়, তাদের মেনে চলতে হয় ফরমাল গেটাপ। তবে ক্যাজুয়াল ঢঙে চলাফেরার ক্ষেত্রে ফ্যাশনটাই অনেকটা প্রাধান্য পায় এই শীতের সময়ে। এবং তারকা. ২০০২ সালে বিটিভি’তে ‘এক জীবনে’ নাটকের নাট্যকার হিসেবে নাট্যজগতে পদার্পন করেন চয়নিকা চৌধুরী। এরপর তার অসংখ্য প্রশংসনীয় কাজ আমরা দেখেছি, সম্প্রতি ঈদে সম্প্রচারিত ‘ভালবাসি তোমাকে’ (মাহফুজ, তিন্নি) ও শাহরুখ শহীদের ‘সায়াহ্নে’ (অপূর্ব, তিন্নি) এই দুটি নাটক খুব নাড়া দিয়েছে দর্শক হৃদয়কে।

গত শুক্রবার পূর্ণ হলো তাদের ২০তম বিবাহবার্ষিকী। গুণী এই নাট্যজন বলেছেন তাঁর প্রিয় কিছু বিষয় চয়নিকা চৌধুরী, নাট্য পরিচালক প্রিয় রঙ Ñ সাদা। বাসায় প্রিয় খাবার Ñ চা, ভাত। বাইরে প্রিয় খাবার Ñ ফুচকা, চটপটি। দেশে প্রিয় ভ্রমনের স্থান Ñ কক্সবাজার ও বান্দরবান।

বিদেশে প্রিয় ভ্রমনের স্থান Ñ মালয়শিয়ার লাঙ্কাভি। প্রিয় পোশাক Ñ শাড়ি। প্রিয় সুগন্ধি Ñ আমোর। ভাল লাগার ছবি Ñ সারেং বউ, আবার তোরা মানুষ হও, জীবন থেকে নেয়া, মনের মাঝে তুমি, মনুপরা। প্রিয় ইলেকট্রিক ডিভাইস Ñ সেলফোন।

ইন্টারনেটে প্রিয় কাজ Ñ ফেসবুকিং। প্রিয় গাড়ি Ñ এলিয়ন। প্রিয় লেখক Ñ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, হুমায়ূন আহমেদ, ইমদাদুল হক মিলন। প্রিয় অভিনেতা Ñ আবুল হায়াত, মাহফুজ আহমেদ, আনিসুর রহমান মিলন, অপূর্ব আরেফিন শুভ। প্রিয় অভিনেত্রী Ñ সূবর্ণা মোস্তফা, শমী কায়সার, তারিন, অপি করিম, তিন্নি।

অবসরে Ñ পরিবারের সবাই মিলে আড্ডা, টিভিতে দেশী নাটক দেখা, গল্পের বই পড়া। হ অনুলিখন : নুজহাতুল কাওনাইন রাতের রূ প চ র্চা তানজীমা শারমীন মিউনী বিউটি এক্সপার্ট, হেয়ারোবিক্স প্রতিনিয়ত কাজের ব্যস্ততা তো আছেই সকলের। কিন্তু দিনশেষ আমরা রাতে যখন ঘুমাই তখন শরীর থাকে নি¯প্র“ভ। এই সময়ে সেল রিনিউয়াল প্রসেস, বডি রিপেয়ারিংয়ের কাজ শুরু করে। ত্বক পরিষ্কার না থাকলে, রোমকূপের মুখ বন্ধ থাকলে স্কিন রিনিউয়াল ও রিপেয়ার প্রসেস ঠিকমতো হয় না।

তাই স্বাভাবিক শুষ্ক বা তৈলাক্ত যে ধরনের ত্বক হোক না কেন, রাতে ক্লিনজিং ইজ মাস্ট। সারাদিনের জমে থাকা ধুলোময়লা, ঘাম, তেল রোমকূপে জমে ত্বকের ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলে। স্কিনের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হয়। ধুলোময়লা মেকআপ তুলে ত্বক পরিষ্কার করে ঘুমাতে গেলে রোমকূপের মুখ বন্ধ থাকে না। ত্বকের স্বাভাবিক কাজকর্ম ঠিক মতো হয়।

রূপলাবণ্য ফিরে পায় ত্বক। ত্বকের ধরন অনুযায়ী যতœ : স্বাভাবিক ও শুষ্ক ত্বক : এই ধরনের ত্বক পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহার করুন ক্লিনজিং জেল বা ফোম। ত্বক নরম ও মসৃণ থাকবে। ক্লেনজার নিয়ে হালকাভাবে ত্বকে ম্যাসাজ করুন। তারপর ভেজা তুলা দিয়ে মুছে ফেলুন।

ভেজা তুলা ব্যবহার করলে ত্বকের ময়েশ্চার বজায় থাকবে। ক্লিনজিংয়ের পর জরুরি টোনিং। ভেজা তুলা দিয়ে স্কিন টোনার লাগান। টোমারের বদলে গোলাপ পানি ব্যবহার করতে পারেন। টোনিংয়ের পর নাইট ক্রিম বা নারিশিং ক্রিম দিয়ে ম্যাসাজ করুন।

ত্বক বেশি শুষ্ক প্রকৃতির হলে ক্রিম লাগানোর পর হালকা ময়েশ্চরাইজিং লোশন লাগাতে পারেন। না হলে ময়েশ্চারাইজার লাগানোর দরকার নাই। তৈলাক্ত ও মিশ্র প্রকৃতির ত্বক : এই ধরনের ত্বকের জন্য ভালো ক্লিনজিং লোশন বা ক্লিনজিং মিল্ক মুখে ভালোভাবে লাগানোর পর ভেজা তুলা দিয়ে মুখ মুছে ফেলুন। সোপ লেশ ক্লিনজার বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। সাবানের মতো ফেসওয়াশ হাতে নিয়ে মুখে লাগাবেন।

তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। অ্যালকোহল ফ্রি টোনার বা অ্যাস্ট্রিনজেস্ট লাগান। তৈলাক্ত ত্বকে নারিশিং ক্রিম ব্যবহার করবেন না। কারণ এতে ত্বক আরো তৈলাক্ত হয়ে যাবে। রোমকূপ বন্ধ হয়ে যাবে।

হালকা ময়েশ্চারাইজার লাগাতে পারেন। মিশ্র প্রকৃতির ত্বকে শুষ্ক অংশে নারিশিং ক্রিম লাগাতে পারেন। সেনসেটিভ ত্বকের সমস্যা : ত্বকে ব্রনের সমস্যা থাকলে মেটিকেটেড সোপ বা ক্লিনজার ব্যবহার করুন। ত্বকের সারফেস অয়েল রিমুভ করে আপনার ত্বককে ফ্রেশ রাখবে। ব্রন কমাতে চন্দন বাটা সারা রাত লাগিয়ে রাখতে পারেন।

স্যালাইসিলিক অ্যাসিভ সমৃদ্ধ ক্রিম লাগাতে পারেন। তবে এতে ত্বকে টানভাব দেখা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে সারা মুখে অ্যালোভেরা জেল হালকা করে লাগাতে পারেন। ক্লেমাক্সও লাগাতে পারেন। খুব ঠাণ্ডা বা গরম পানি দিয়ে মুখ ধোবেন না।

খুব পরিষ্কার করার পর ভালো করে পানি দিয়ে মুখ ধোবেন। বিশেষ করে ত্বক তৈলাক্ত প্রকৃতির হলে মুখ ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে নেবেন। ত্বক শুষ্ক ধরনের হলে অ্যালোভেরা, লেবু সমৃদ্ধ সাবান ব্যবহার করবেন না। চুলের জন্য কয়েকটি বিশেষ টিপস : ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুল ভালো করে আঁচড়িয়ে নিন। মেটালের চিরুনি ব্যবহার করবেন না।

প্লাস্টিকের বড় দাঁড়ার চিরুনি ব্যবহার করুন। সহজেই চুলের জট ছেড়ে যাবে। বিশেষ ধরনের কোনো হেয়ার স্টাইল করলে বা চুল বাঁধলে প্রচুর ক্লিন, বিডস দিয়ে চুল বাধলে, শোবার আগে অবশ্যই ওগুলো চুল থেকে খুলে চুল আঁচড়ে শোবেন। বড় চুল হলে বানিটেল বা বিনুনি বেঁধে নিন। চুলে জট পড়বে না।

তবে খুব টেনে চুল বাঁধবেন না। কপাল চওড়া হয়ে যাবে। চুল বেশি পড়বে। চুল ও স্ক্যাল্প পরিষ্কার থাকলে সারা রাত চুলে তেল লাগিয়ে রাখতে পারেন। সে ক্ষেত্রে মাথায় কাপড়ের ব্যান্ড বা কোনো কাপড় দিয়ে ঢেকে শোবেন।

তাহলে বালিশে তেল লাগবে না। হেয়ারটনিক ম্যাসাজ করতে পারেন এতে তেল সহজেই চুলের গোড়ায় ঢুকবে। ঘুমও ভালো হবে। সারা রাত ঘুমানোর পর কোঁকড়ানো চুল প্রায়ই নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এতে চিন্তার কিছু নেই।

সকালে ঘুম থেকে উঠে মাথা নিচু করুন। স্ক্যাল্পে সার্ফুলার মেশিনে ম্যাসাজ করুন। চুলে ভলিউম আসবে। কোঁকড়ানো চুল ব্রাশ করতে চাইলে লাইনোনের তৈরি ব্রাশ দিয়ে আঁচড়াবেন না। বালিশে ঘষা লেগে অনেক সময় চুল ভেঙে যায়, চুল পড়তে শুরু করে।

চুল যাতে এলোমেলো, অবিন্যস্ত না হয় সেজন্য মসৃণ/নরম কাপড়ের বালিশের কাভার বা সার্টিনের তৈরি বালিশের কাভার ব্যবহার করুন। নরম ও মসৃণ হওয়ায় সহজে ঘষা লেগে চুল ভেঙে যাবে না। হাত, পা ও ঠোঁটের যতœ : ঘুমাতে যাওয়ার আগে নখের ওপর ময়েশ্চারাইজার ম্যাসাজ করুন। নখ মসৃণ থাকবে। নখের কিউটিকল ড্যামেজড হলে ভিটামিন ই অয়েল, অলিভ অয়েল বা সুইট অয়েল দিয়ে নখ ম্যাসাজ করুন।

উষ্ণ-গরম পানিতে হার্বাল শ্যাম্পু মিশিয়ে পা বেশ কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখুন। ভালো করে পাামিস স্টোন দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করতে পারলে ভালো। তারপর ফুটলোশন দিয়ে ম্যাসাজ করুন। গোড়ালি, আঙুলের ফাঁকে, পায়ের পাতার নিচের অংশে বিশেষ করে ম্যাসাজ করুন। হাতের চেটো বা পায়ের পাতা রুক্ষ হলে পেট্রোলিয়াম জেলি বা কোকোয়া বাটার দিয়ে ম্যাসাজ করতে পারেন।

নরম কাপড় দিয়ে ঠোঁট ঘষুন। তারপর পেট্রোলিয়াম জেলি বা লিপবাম লাগান। মনে রাখুন হ বিকেলে কঠিন কার্ডিওভাগসকুলার এক্সারসাইজ করবেন না। এতে স্ট্রেস হরমোন উদ্দীপিত হয়। বডি টেম্পারেচার বেড়ে যায়।

এই কারণে রাতে সহজে ঘুম আসে না। হ ঘুমানোর আগে রিল্যাক্স থাকুন। হালকা গান শুনুন। ভালো কথা চিন্তা করুন। সহজে ঘুম আসবে।

হ তাড়াতাড়ি চোখের ফোলাভাব কমাতে চাইলে ঠাণ্ডা পানিতে বারিক পাউডার মিশিয়ে লাগান। হ ব্রনের সমস্যা কমাতে লবঙ্গবাটা ব্রনের ওপর লাগান। হ মুখের ত্বকে সাবান ব্যবহার করবেন না। সাবান দিয়ে মুখ ধুলে ত্বকে জমে থাকা তেল, ধুলোময়লা, মেকআপ পুরোপুরিভাবে পরিষ্কার হয় না। বেশিরভাগ সাবানেই অ্যালকালাইন উপস্থিত থাকে।

অ্যালকালাইন ত্বকের নরমাল পি-এইচ ব্যালান্স নষ্ট করে দেয়। সাবান ব্যবহার করে ত্বক রুক্ষ হয়ে পড়ে। এর কারণ সাবানের ক্লিনজিং এজেন্ট অনেক সময় ত্বকের ন্যাচারাল অয়েল ও ময়েশ্চারাইজার রিমুভ করে দেয়। হ শুতে যাওয়ার দু ঘণ্টা আগে ভারী খাবার খাবেন না। হালকা খাবার খান।

অতিরিক্ত টেনশন বা স্ট্রেস নিয়ে রাতে ঘুমাতে যাবেন না। কারণ ঘুম ভালো না হলে ত্বকে তার ছাপ পড়ে। সুতির তৈরি পোশাক পরে ঘুমাতে যান। আরাম হবে। হ শুতে যাওয়ার দু ঘণ্টা আগে ভারী খাবার খাবেন না।

হালকা খাবার খান। অতিরিক্ত টেনশন বা স্ট্রেস নিয়ে রাতে ঘুমাতে যাবেন না। কারণ ঘুম ভালো না হলে ত্বকে তার ছাপ পড়ে। মডেল : এশা মেকআপ : হেয়ারোবিক্স ব্রাইডাল আলোকচিত্রী : আতাউল হাবীব হেরিটেজ শো ৯ ডিসেম্বর শুরু হ ফ্যাশন প্রতিবেদক আর্ট কাউন্সিল আয়োজিত তিনদিন ব্যপী হেরিটেজ শো শুরু হচ্ছে আগামী ৯ ডিসেম্বর থেকে। ৪০ জন চিত্র ও ভাস্কর্যশিল্পীর পৌরাণিক ভাবনা নিয়ে ১২ নর্থ গুলশান এভিনিউতে চলবে এই আয়োজন।

অংশগ্রহন করা একজন শিল্পী অনুকুল মজুমদার জানান, ক্যানভাসে আমি ইটের গুড়া, বালি, পাথরের গুড়া ব্যবহার করে নিজস্ব শৈলীতে সেই সময়কার বৌদ্ধিস্ট ও হিন্দু মিথলজির উপর পৌরানিক কাহিনীর পারিপার্শ্বিক অঙ্গ সজ্জার জন্য যে নকশা ব্যবহার করেছেন এই বিষয়টাকে প্রাধান্য দিয়ে কিছু মুখ-বয়বের আবহ নিয়ে ক্যানভাসের উপর উপস্থাপন করেছি। এতে করে কিছু সমতল সারফেজ-এ একটা উচুঁ-নিচু জমিন তৈরি হয়েছে যা রিলিফ ওয়ার্ক ও টেরাকোটার বৈশিষ্ট্যের একটা ছাপ শিল্পকর্মে লক্ষ্য করা যাবে। আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা হ প্রকৌশলী নাজমুল হোসেন তানভীর বেশিরভাগের কাছেই স্বপ্নের দেশ যুক্তরাষ্ট্র। আমেরিকা বললে সহজেই চেনে সবাই। বারাক ওবামার দেশ।

বিশ্বের সেরা সেরা অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই রয়েছে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, যেটি বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে র‌্যাংকিংয়ে প্রথম। সবচেয়ে বেশি নোবেল পুরস্কারধারী এ বিশ্ববিদ্যালয়টি যুক্তরাষ্ট্রে। পড়াশোনার জন্য যুক্তরাষ্ট্র বর্তমান বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠতম স্থান। এখান থেকে অনার্স, মাস্টার্স, পিএইচডিসহ সব ধরনের ডিগ্রিই লাভ করা যায়।

বহুল আলোচিত এ দেশটিতে পড়াশোনার বিভিন্ন দিক নিয়ে আমাদের এবারের রচনা। এখানকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ¯িপ্রং, মে থেকে জুলাই পর্যন্ত সামার এবং আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ফল, সেমিস্টারে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। ভর্তির যোগ্যতা চার বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য প্রয়োজন ১২ বছরের এবং ২ বছরের মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য ১৬ বছরের শিক্ষাজীবন। মাস্টার্স ও ব্যাচেলর উভয় ডিগ্রির ক্ষেত্রে ঞঙঊঋখ এর ঈইঞ- তে ১৭৩ থেকে ২৫০ এবং ওইঞ তে ৬১ থেকে ১০০ পয়েন্ট থাকতে হবে। এছাড়া কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ব্যাচেলর ডিগ্রির ক্ষেত্রে ঝঅঞ এবং মাস্টার ডিগ্রির ক্ষেত্রে এজঊ, এগঅঞ ইত্যাদি ঞবংঃ- এর প্রয়োজন।

পড়ার বিষয় যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার হাজারো বিষয় রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হলো বায়োলজি, কেমিস্ট্রি, কম্পিউটার সায়েন্স, ইকোনমিকস, হিস্টরি, ম্যাথ, ফিলোসফি, পলিটিক্যাল সায়েন্স, মেডিসিন, ফিজিক্স, ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ, মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচার, উইমেন স্টাডিজ, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ম্যারিজ অ্যান্ড ফ্যামিলি থেরাপি প্রভৃতি। টিউশন ফি ও জীবন ধারণের খরচ ব্যয় সব সময়ই নিজের ওপর নির্ভর করে। তবে সাধারণত এখানে আপনার পড়ার খরচ ব্যতীত বছরে খাবার, কাপড়, যাতায়াত, ভ্রমণ, টেলিফোন ও অপ্রত্যাশিত ব্যয় মেটাতে খরচ হবে প্রায় ৪ হাজার থেকে ১০ হাজার মার্কিন ডলার। আর টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে ভিন্ন হয়।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বার্ষিক ১১ হাজার থেকে ২০ হাজার এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে বার্ষিক প্রায় ৩০ হাজার মার্কিন ডলার টিউশন ফি দিতে হয়। আবেদন করবেন কীভাবে? প্রথমেই বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারণ করুন। পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের যে বিভাগে ভর্তি হতে চান সেখানকার আবেদনপত্রের সময়সীমা দেখে নিন। ভর্তির সকল শর্ত ও যোগ্যতা দেখুন। অনেক বিশ্ববিদালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করা যায়।

সব কাগজপত্রসহ পুরো প্রক্রিয়া অন্তত এক বছর আগে শুরু করা উচিত। আপনার কাগজপত্র জমা দেয়ার পর সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৬ থেকে ৮ মাসের মধ্যেই তাদের সিদ্ধান্ত জানাবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনপত্র সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। তার সঙ্গে যুক্ত করতে হবে শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট, মার্কশিট, আবেদনপত্র ক্রয়ের রশিদ, স্কুল বা কলেজ ত্যাগের প্রমাণপত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদার আলোকে ওঊখঞঝ, ঞঙঊঋখ, ঝঅঞ, এজঊ, এগঅঞ ইত্যাদির রেজাল্ট, স্পন্সরের কাছ থেকে প্রাপ্ত আর্থিক দায়দায়িত্বের চিঠি, সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রভৃতি জিনিসের প্রয়োজন রয়েছে।

এসব কাগজপত্র হতে হবে অবশ্যই ইংরেজিতে। ক্রেডিট ট্রান্সফার যুক্তরাষ্ট্রে আন্ডার গ্রাজুয়েট বা পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট ট্রান্সফারের আবেদন করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে কোর্সের ৫০ ভাগের বেশি সম্পন্ন হলে অগ্রহণযোগ্য হবে। যুক্তরাষ্ট্রের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই ‘ই’ গ্রেড পর্যন্ত গ্রহণ করে। সংশিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা অনুযায়ী কাগজপত্র দিতে হবে।

বাংলাদেশে সর্বশেষ যেটুকু আপনি পড়াশুনা শেষ করেছেন তার প্রমাণপত্রও থাকতে হবে। এড়িয়ে চলুন ওবেসিটি হ অর্পিতা সমাদ্দার তেল বা শর্করা জাতীয় খাদ্য আমরা সবাই খেতে অভ্যস্ত। কিন্তু শর্করা বা তেল জাতীয় খাদ্য শরীরে চর্বি জমায়। অতিরিক্ত চর্বি জমে আমাদের শরীরের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে শতকরা দশভাগ বেড়ে গেলে তাকে আমরা মুটিয়ে যাওয়া বা ওবেসিটি বলে থাকি। সাধারণত মাঝ বয়সে পৌঁছানোর পরপরই শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমা শুরু হয়।

তবে কিছু কিছু কারণে যে কোনো বয়সেই একজন মানুষ মুটিয়ে যেতে পারে। প্রয়োজনের তুলনায় অধিক পরিমাণে খাদ্য গ্রহণ এবং কম শারীরিক পরিশ্রমই এর প্রধান কারণ। এছাড়া কিছু হরমোন জাতীয় রোগ, পারিবারিক প্রবণতা এবং কোনো কোনো ওষুধও এর জন্য দায়ী। মহিলাদের মধ্যে মুটিয়ে যাওয়ার প্রবণতা পুরুষদের চেয়ে বেশি। উন্নত বিশ্বের বয়স্কদের মধ্যে শতকরা ২০ থেকে ৪০ ভাগ এবং শিশু-কিশোরদের মধ্যে শতকরা ১০ থেকে ২০ ভাগ মুটিয়ে যাওয়া সমস্যায় আক্রান্ত।

কিছু মারাত্মক রোগের ঝুঁকি থেকে মুক্ত হতে আপনার অস্বস্তিকর মেদভুঁড়ি কমিয়ে সুন্দর-সুঠাম শরীরের অধিকারী হওয়ার জন্য রুটিনমাফিক নিয়ম মেনে চলুন। হ যাপিত জীবনে আপনাকে নানা কাজে ব্যস্ত থাকতে হবেই। এ কারণে অনেক কিছুই আপনি ভুলে যেতে পারেন। তবে সর্বদা খেয়াল রাখবেন পরিমিত খাদ্য গ্রহণ, অধিক মাত্রায় শারীরিক পরিশ্রম এবং জীবনযাত্রা ও আচরণের পরিবর্তনের ওপর। আপনার ওজন কমানোর ইচ্ছাটাকে দৃঢ়ভাবে মনে-প্রাণে ধারণ করুন।

প্রয়োজন অনুযায়ী পরিমিত সুষম খাবার গ্রহণ করুন। হ অতিরিক্ত লবণ, মিষ্টি ও চর্বি জাতীয় খাবার যথাসম্ভব পরিহার করুন। প্রতিদিন কিছু পরিমাণ শাক-সবজি ও ফলমূল খান। হ ফাস্টফুড এবং কোল্ড ড্রিংকস পরিহার করুন। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পান করুন।

বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠানে পরিবেশিত রিচ ফুড যথাসম্ভব পরিহার করুন। হ মেদভুঁড়ি কমানোর চমৎকার একটি উপায় হচ্ছে হাঁটা। তাই দৈনন্দিন চলার পথে কম দূরত্বের জায়গাগুলোতে হেঁটে চলাচল করুন। লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। হ একটানা অধিক সময় বসে কাজ করবেন না।

কাজের ফাঁকে উঠে দাঁড়ান। একটু পায়চারি করুন। অফিসে থাকলে মাঝেমধ্যে রিফ্রেশমেন্ট হোন। হ অলসতা দূর করতে সংসারের টুকিটাকি কাজ নিজেই করুন। সুযোগ থাকলে বাগান করুন, খেলাধুলা করুন।

সাঁতার কাটুন। হ সপ্তাহে তিন/চার দিন কিছু সময় ফ্রি-হ্যান্ড (যন্ত্র ছাড়া) ব্যায়াম করুন। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী উপযুক্ত ব্যায়াম নির্বাচন করুন। মুটিয়ে যাচ্ছেন মনে হলে কোমরে চওড়া বেল্ট ব্যবহার করলে মেদ দ্রুত বাড়তে পারে না। নিয়মিত চর্চাতে ওজন কমে স্বাভাবিক হয়ে আসলেও আগে উল্লিখিত অভ্যাসগুলোকে ধরে রাখতে হবে।

তা না পারলে পুনরায় ওজন বেড়ে যাবে। হ কখনই নিজে নিজে ওষুধ সেবন করে ওজন কমাতে যাবেন না। ওষুধ ব্যবহার করতে চাইলে তা অবশ্যই করতে হবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শমতো। হ প্রচলিত বিজ্ঞাপনের চমকে আকৃষ্ট হয়ে দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ বা যন্ত্র ব্যবহার করতে যাবেন না। এটা সরল অর্থে প্রতারণা ছাড়া কিছুই নয়।

মডেল হয়েছেন হোটেল সারিনার সেলস ম্যানেজার শরীফ সাদী আলোকচিত্রী : আতাউল হাবীব View this link

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।