আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আবোল-তাবোল



ঠান্ডায় কাহিল হয়ে গেছি, কাশি আর গলার ব্যাথা। হুনছি অরজিনাল ফেন্সি খাইলে কাশি লুকানোর পথ খুইজা পায় না, ; রিস্ক নিবো ভাবলাম, কিন্তু দাম শুইনা চান্দি গরম হইয়া গ্যাছে। ১০০০ টাকা অনলি। কমদামের ও আছে, কিন্তু প্রশাব মিশ্রিত থাকার সম্ভাবনায় গলার ব্যথা আর কাশিরে হজম কইরা কম্পুর সামনে বসে আছি। :[ বোকা বিভিন্ন ধরণের হয়।

দেখেন তো এইগুলার সাথে নিজের মিল খুইজা পান কিনা * কেউ মিসকল দিলে আপনি সাথে সাথে কলব্যাক করেন। * মশা কামড়ালে আপনিও মশাকে কামড়াতে চান। * ছ্যাঁকা গিফট করার পরও আপনি প্রেমিকার পিছু হাঁটেন। * বিয়েবাড়িতে উপহার দিয়েও আপনি না খেয়ে চলে আসেন। * ছাতা ভিজে যাওয়ার ভয়ে বৃষ্টিতে আপনি ছাতা মাথায় দেন না।

* জুতার তলা ক্ষয় হবে বলে জুতা আপনি মাথায় করে পথ চলেন। মানিব্যাগের বিভিন্ন ব্যবহার সম্বন্ধে একটু উপদেশ দেয়। * ব্যাগে ভিজিটিং কার্ড রাখতে পারেন * টাকাও রাখতে পারেন * প্রেমিকার চিরকূট রাখতে পারেন * মোবাইলের সিমকার্ড রাখতে পারেন * মাঝে মাঝে টাকা শূন্য থাকতে পারে * এই সব মিলিয়ে আপনি যদি মানিব্যাগের মালিক হন তবে আপনি ভাগ্যবান। আর দয়া করে মানিব্যাগটা আছে কি না দেখুন তো ফাউ একটু কৌতুক ঝালাই করি কিপ্টুস প্রথম বন্ধুঃ দোস্তô তোর বিয়ের দিন- তারিখ ঠিক হয়ে গেছে। অথচ তুই আমাকে দাওয়াত দিসনি কেন? দ্বিতীয় বন্ধুঃ বন্ধুরে মনে কষ্ট নিয়ে লাভ নেই।

দাওয়াত দেবো কিভাবে, আমার আব্বায় মানুষকে যেভাবে দাওয়াত দিতেছে তাতে মনে হয় আমাকেও নেবে কি না সন্দেহ আছে। শীত থেকে বাঁচার কিছু টিপস kkk * রাস্তায় বের হওয়ার আগে ভেজা জামাকাপড় পরিধান করুন। * ডেটিং থেকে এক শ’ এক হাত দূরে থাকুন। * ঘামে শরীর ভিজে গেলে নিশ্চিন্তে আশেপাশের পুকুর-ডোবায় নিজেক ভিজিয়ে নিন। * দৈনিক আট-দশ বার গোসল করুন।

বয়স্ক হওয়ার সুবিধা কিছু কিছু সুবিধা আছে * বয়স্কদের কারো জন্য খরচ করতে হয় না সবাই তাদের জন্য খরচ করে। * বয়স্করা সম্মানিত, সমাজের সব সালিশ নালিশ তাদের কাছে আসে * ছেলে হোক মেয়ে হোক বয়স্ক দেখলে সবাই সিটে বসতে দেয়। * বয়স্করা বেশি বেশি সালাম পায়। * তাদের নিজেদের জামাকাপড় ধুতে হয় না। * ঘন ঘন শেভ হওয়ার ঝামেলা তাদের একদম নেই।

ভালোবাসার পূর্ণ সংজ্ঞা সম্বন্ধে বিভিন্ন জনের বিভিন্ন মত, দেখা যাক কার কি? নিজেরটাও মিলিয়ে নিতে পারেন :x ছাত্রঃ ভালোবাসার পূর্ণ অর্থ হলো ভা- ভালো-মন্দ চিন্তা না করে লো- লোকলজ্জা উপেক্ষা করে বা- মা-বাবার মুখে চুনকালি দিয়ে সা- সাগরে ঝাঁপ দেয়া। গণিত শিক্ষকঃ যার দৈর্ঘø, প্রস্থ ও বেধ নেই শুধু গভীরতা আছে তাকেই ভালোবাসা বলে। ডাক্তারঃ ভালোবাসা এমন এক রোগের নাম, যা ঘুম নষ্ট করে, ক্ষুধা কমায়, চিন্তা বৃদ্ধি করে। পুলিশঃ ভালোবাসা এমন এক জেলখানা যেখানে হৃদয় বন্দীদের খেলা চলে। কবিঃ ভালোবাসা মানে উদাস হয়ে যাওয়া।

রাজনীতিবিদঃ ভালোবাসা হলো পার্কে, গাছতলায়, চাইনিজে সেমিনার আর বক্তৃতা। ভিখারীঃ ভালোবাসা হলো একজনের মন অন্যজনকে দিয়ে দেয়া, অন্যজনের মন কেড়ে নেয়া। কুলিঃ ভালোবাসা মানে অপরের সুখ-দুঃখ আঁটি বেঁধে বহন করা। মাঝিঃ ভালোবাসা হলো মান-অভিমান এবং কিছু আবেগের দাঁড় টানা। বিক্রেতা: ভালোবাসা হচ্ছে হৃদয়ের বেচাকেনা।

বাড়িওয়ালাঃ ভালো বাসা মানে দুই বেড, বাথ, ড্রইং আর একটা সুন্দর বারান্দা। ব্যর্থ প্রেমিকঃ ভালোবাসা বলে নেই তো কিছু, ভালোবাসা মানে ফাঁকি। :[ কার কী কাজ রাজনীতিবিদদেরঃ রাজনীতিবিদদের কাজের কোনো কমতি নেই। তাদের অনেকে সব সময় কুকাজে নিয়োজিত থাকতে পছন্দ করেন। আর তাদের সবচেয়ে প্রধান কাজ হলো ইচ্ছামতো চাপাবাজি করা, মিথ্যা প্রতিশ্রতি দেয়া ও গলাবাজি করা।

ভোটের আগে জনগণকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে ভোট দিতে বাধ্য করা। ভোটের পর জনগণকে আইক্কাওয়ালা বাঁশ উপহার দেয়া। প্রেমিকাদেরঃ ইনারা সবাই যার যার প্রেমের ক্ষেত্রে নিজেদের কর্মঠ হিসেবে গড়ে তোলায় অতি পটু। প্রেমিকদের সামনে নিজেদের এমনভাবে জাহির করে সেকেন্ডেই মনের তেরোটা বাজিয়ে দেয়। খুব সহজেই প্রেমিকদের নাক ছিদ্র করে প্রেমের দড়ি পরিয়ে পুতুল নাচ নাচায়; অবশেষে ছ্যাঁকামাইসিন দিয়ে দেয়।

ছ্যাঁকাদেরঃ এদের জন্য খুবই কষ্ট লাগে মনে। প্রেমিকারা যখন ছলে-বলে গলায় প্রেমের ছ্যাঁকা রশিটি গলায় পরিয়ে দেয় তখন যেন তারা সবাই কাজে পটু হয়ে যায়। কেউ মুখে খোচা খোচা দাড়ি রেখে দেবদাস সাজে। কেউ ট্র্যাজেডি নায়ক হিসেবে বিবেচিত হয়ে বোতল হাতে নিয়ে বসে থাকে এবং গলা ছেড়ে গায়- আমার বলার কিছুই ছিল না, না গো। পরিচালকদেরঃ হে হে এদের আবার কাজের কোনো কমতি কোনো কাজেই থাকে না।

একটি ছবি হিট করে উপস্থাপন করার জন্য এমন কিছু নাই যে তারা করে না। এই যেমন বিশাল দেহের অধিকারিনীদের নায়িকা হিসেবে দর্শকদের উপহার দেয়া। ভিলেন কর্তৃক নায়িকাদের কাপড়-চোপড় ছিঁড়ে ফেলানোর সময় নায়ক কর্তৃক উদ্ধার, মুখ দিয়ে বুলেটের মতো অবিরাম গালি দেয়া এবং মারামারির শেষে বাংলার মহান পুলিশদের পর্দায় হাজির করানো। সুশীল সমাজদেরঃ এনারা আবার অলটাইম ইজি কাজে বিজি থাকেন। সামান্য বিষয় নিয়ে এরা এমন লাফালাফি, কুদন-কুদনি করেন মনে হয় যেন এরা দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি নাগরিক।

এরা সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্যে রূপ দেয়ায় এমন পটু যেন উনাদেরই যত মায়া দেশের জন্য, বাকি সবাই ষষ্ঠী। ওনারা প্রায় সারা বছরই দেশের বাইরে কাটান, দেশে এসে দেশের জন্য মায়াকানড়বা জুড়ে দেন। অন্যের সাহায্যে :-S

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।