আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মাত্রাতিরিক্ত ইন্টারনেট ও মেসেজে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে

আমি আশা করবো..”তুমি আমাকে বুঝবে

ইন্টারনেট আসক্তি অন্যান্য বদভ্যাসের ঝুঁকি তৈরি করে। এমনকি মাত্রাতিরিক্ত মেসেজ আদান-প্রদানে স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে বলে অভিভাবকদের সতর্ক থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের একজন বিশেষজ্ঞ। ছেলেমেয়ের বেড়ে ওঠার সময়টিতে অতিরিক্ত ইন্টারনেট আসক্তি এবং মেসেজ পাঠানোর দিকটি খেয়াল রাখতে বলেছেন তিনি। মার্কিন চিকিৎসক স্কট ফ্র্যাঙ্ক জানিয়েছেন, প্রতিদিন ১২০ শব্দের টেক্সট মেসেজ পাঠানোর বিষয়টি অনেকটাই ধূমপান করা, মদ খাওয়া বা দৈহিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার মতোই। মাত্রাতিরিক্ত মেসেজ পাঠানো, অতিরিক্ত সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটে সময় কাটানোর ফলে আচরণগত সমস্যা তৈরি হয়।

ডেনভারে আয়োজিত আমেরিকান পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের সভায় বিশেষজ্ঞ স্কট ফ্র্যাঙ্ক তার জরিপের বিষয়টি জানিয়েছেন। ১৩, ১৮ এবং ২০ বছর বয়সী ৪ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে চালানো এই জরিপে দেখা গেছে শতকরা ২০ ভাগই দৈনিক গড়ে ১২০ টি মেসেজ আদান-প্রদান করেন। ড.স্কট ফ্র্যাঙ্ক এর মতে, আয় এবং লাইফস্টাইল বিবেচনায় এই হার স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ। ড.স্কট ফ্র্যাঙ্ক অভিভাবকদের সচেতন হবার এবং শিশুদের আচরণের প্রতি খেয়াল রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। সূত্র : বিবিসি অনলাইন।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.