আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চঞ্চলের ভগ্নিপতি বিএনপি নেতা পাপ্পু গ্রেফতার

যুবলীগ নেতা রিয়াজুল হক খান মিল্কি হত্যা মামলায় আটক হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত জাতীয়তাবাদী পেশাজীবী পরিষদের সহসভাপতি শরীফ চৌধুরী পাপ্পু। তিনি এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত পলাতক আরেক যুবলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চলের বোনের স্বামী। মিল্কি হত্যার পরপর পলাতক চঞ্চল ও কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া একজন পাপ্পুর নিকেতনের ২০৫/৪ নম্বর ফ্ল্যাটে এক দিন অবস্থান করেছিলেন। পাপ্পুর বাসা থেকে চলে যাওয়ার সময় চঞ্চল বোনের স্বামীর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে যান। সূত্রে জানা গেছে, চঞ্চলের সব ব্যবসা দেখাশোনা করতেন পাপ্পু।

তার সব ধরনের অপকর্মে প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিতেন বোনজামাই। এ ছাড়া চঞ্চলের অনুপস্থিতিতে সব ধরনের টেন্ডার-বাণিজ্য ও তার গ্রুপের সমন্বয় করছিলেন পাপ্পু। নিজ অবস্থান ধরে রাখতে ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বোনজামাইকে

বিএনপিদলীয় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করেছিলেন চঞ্চল। মূলত চঞ্চলের নেপথ্য ভূমিকার কারণেই পাপ্পু পেশাজীবী পরিষদের পদ বাগিয়ে নেন। প্রায় তিন বছর জাপানে থাকলেও চঞ্চলের পরামর্শেই দেশে চলে আসেন তিনি।

এক বছর আগে পাপ্পুর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করার কারণে স্ত্রী তানিয়া হোসেনকে বাসা থেকেও বের করে দিয়েছিলেন চঞ্চল।

র্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কিসমত হায়াৎ এ প্রতিবেদককে বলেন, যথেষ্ট তথ্যের ভিত্তিতেই তারা পাপ্পুকে গ্রেফতার করেছেন। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।

মিল্কি হত্যাকাণ্ডে অংশ নেওয়া সব কিলারকেই শনাক্ত করতে পেরেছেন তারা। তাদের গ্রেফতারে চলছে সাঁড়াশি অভিযান।

হোটেল গুলশানের প্রতিবাদ

এদিকে ৮ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ জানিয়েছেন কলকাতার হোটেল গুলশানের মালিক মো. সেলিম। লিখিত ও টেলিফোনে পাঠানো বক্তব্যে তিনি জানান, তার হোটেলে ওয়াহিদুল আলম আরিফ ও সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল নামে কোনো অতিথি অবস্থান করেননি। তিনি মনে করেন, তার সুনাম ক্ষুণ্ন করার জন্য কোনো মহল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ভুল তথ্য দিয়েছে।

 

 

সোর্স: http://www.bd-pratidin.com/

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।