আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাইবার প্রতারণার নতুন জাল

সাইবার প্রতারকদের নতুন অস্ত্র এখন ভুয়া লাইক। সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে ভুয়া লাইক, ফলোয়ার, ফ্যান বাড়ানোর রমরমা ব্যবসা চলছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ভাইরাস মডিফাই করে তা কাজে লাগিয়ে ভুয়া লাইক বাড়ানোর কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাইবার প্রতারণার বর্তমান দুনিয়ায় ছবি শেয়ার করার অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টাগ্রামে একটি ভুয়া লাইক বা ভুয়া ফ্যান জোগাড় করা ক্রেডিট কার্ডের নম্বর চুরি করার চেয়েও পাঁচ গুণ লাভজনক। ২০১০ সালে আইওএসের অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে চালু হওয়া ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ্লিকেশনটি বর্তমানে ফেসবুকের অধীনে রয়েছে।

গত বছর এটি ১০০ কোটি ডলারে কিনেছে ফেসবুক।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ইএমসি কর্পোরেশন জানিয়েছে, মানুষের জীবনকে নানা ভাবে প্রভাবিত করছে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলো। কোনো ব্র্যান্ডের জনপ্রিয়তার জন্য সামাজিক যোগাযোগের ভূমিকাও বাড়ছে। এই ক্ষেত্রটিকে বেছে নিয়ে দুর্বৃত্ত হ্যাকাররা ভুয়া প্রচারণার কাজে ব্যবহার করেছে। ভুয়া ‘লাইক’, ‘ফলোয়ার’ বাড়াতে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, ইউটিউব, লিঙ্কডইনসহ অন্যান্য সাইটগুলোতেও কাজ করছে হ্যাকাররা।


মার্কিন গবেষকেরা জানিয়েছেন, কম্পিউটারের ক্ষেত্রে পরিচিত ‘জিউস’ ভাইরাসকে ভুয়া লাইক তৈরির ক্ষেত্রে কাজে লাগাচ্ছে হ্যাকাররা। ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি করতে ব্যবহূত এ ভাইরাসটিকে রূপ পরিবর্তন করে ভুয়া ইনস্টাগ্রাম লাইক তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে যা কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির ক্ষেত্রে আলোচনায় আসার জন্য ব্যবহূত হচ্ছে। ।

সোর্স: http://www.prothom-alo.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.