আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফেনী নদীর পানি বাড়ছে

সোনাগাজী উপজেলার চারটি ইউনিয়ন চরচান্দিয়া, চরদরবেশ, সোনাগাজি সদর ও আমিরাবাদের মানুষ ঝুঁকির মুখে আছেন।
ফেনী শহরে বিদ্যুৎ থাকলেও এই চারটি ইউনিয়ন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
চারটি ইউনিয়নে প্রায় দেড় লাখ মানুষ বাস করেন। এর মধ্যে বুধবার রাত পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার মানুষকে বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্র সরিয়ে নেয়া হয়েছিল।
কিন্তু সকালে আশ্রয় কেন্দ্র থেকে বেশকিছু মানুষ বাড়ি ফিরে যায়।


রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবক আমজাদ হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আশ্রয়কেন্দ্রে খাবারের সংকটের কারণে অনেকে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের কর্মকর্তা তন্ময় ইসলাম খাবার সংকটের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, “জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শুকনো খাবারের জন্য প্রাথমিকভাবে ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এবং আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে খাবার দেয়া হচ্ছে। ”
এদিকে বেলা ১১টার পর থেকে বড় ফেনী নদীর পানি বিপদজনকভাবে বাড়তে শুরু করায় সিপিডি ও রেডক্রিসেন্টের এক হাজার চারশ’ স্বেচ্ছাসেবক ওই চারটি ইউনিয়নের লোকজনকে আবারো আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া শুরু করেছে।
সোনাগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনসুর উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় শুরুর আগেই সবাইকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়ায় ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী চিকিৎসাসহ সবধরনের সুবিধার জন্য মেডিকেল টিমও প্রস্তুত রয়েছে, বলেন তিনি।


জেলা প্রশাসক মো. হুমায়ূন কবির খন্দকার বলেন, দুই জন ম্যাজিস্ট্রেট দুর্গত এলাকা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখছেন।

সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।