আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শিক্ষার্থীদের শারীরিক শাস্তি নিষিদ্ধ........



আমি আশির দশকের মাঝামাঝি থেকে নব্বই দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত স্কুল পর্যায়ের ছাত্র ছিলাম। তখনকার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি শিক্ষকরা শারীরিক শাস্তি দিতেন তাতে কিন্তু আখেরে আমাদেরই ভালো হয়েছে। একাবিংশ শতাব্দির আগ পর্যন্ত বলতে পারি শিক্ষকদের কাছে মার খাইনি এরকম ছাত্র লাখে একটা পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। কিন্তু তারপরও শিক্ষকদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার ঘাটতি কখনো কারো মধ্যে লক্ষ করিনি। সেই শ্রদ্ধা শুধু স্কুলের মধ্যে সিমাবদ্ধ ছিল তা না।

বরং যেখানেই শিক্ষকদের সাথে দেখা হয়েছে সেখানেই ছাত্র এবং শিক্ষকের মধ্যে একটা শ্রদ্ধা এবং স্নেহের একটা সম্পর্ক বজায় থাকতো। এমনকি পড়াশোনা ঠিকমত না করার কারনে যে ছাত্রটি প্রতিদিন মার খেত সেই ছাত্রও কখনো শিক্ষকের সম্পর্কে অশ্রদ্ধার কথা বলেনি। শিক্ষক কর্তৃক শারিরীক নির্যাতন এই জাতীয় বাক্য তখন কিন্তু আবিস্কার হয়নি। কিন্তু তারপর কিসের যেন একটা পরিবর্তনের ঢেউ সারাদেশে আছড়ে পড়লো। ফাটল ধরলো ছাত্র এবং শিক্ষকের মধ্যে শ্রদ্ধা এবং স্নেহের সেই সুমহান সম্পর্কের মধ্যে।

এখন তো ছাত্র শিক্ষক একসাথে ধুমপার করতে দেখা যায়। তারই ধারাবাহিকতায় আবিষ্কার হল শিক্ষক কর্তৃক শারিরীক নির্যাতন জাতীয় বাক্য। যা এখন নিষিদ্ধ করা হলো আইন করে। দেশের আইন আদালত যত কিছুই বলুক না কেন আমি গভীর শ্রদ্ধার সাথে এখনো স্মরন করি সেইসব শিক্ষকদের যাদের কঠিন কঠোর এবং একই সাথে কোমল শাসনের কারনে আজকে মানুষ হতে পেরেছি। আমি আশির দশকের মাঝামাঝি থেকে নব্বই দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত স্কুল পর্যায়ের ছাত্র ছিলাম।

তখনকার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি শিক্ষকরা শারীরিক শাস্তি দিতেন তাতে কিন্তু আখেরে আমাদেরই ভালো হয়েছে। একাবিংশ শতাব্দির আগ পর্যন্ত বলতে পারি শিক্ষকদের কাছে মার খাইনি এরকম ছাত্র লাখে একটা পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। কিন্তু তারপরও শিক্ষকদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার ঘাটতি কখনো কারো মধ্যে লক্ষ করিনি। সেই শ্রদ্ধা শুধু স্কুলের মধ্যে সিমাবদ্ধ ছিল তা না। বরং যেখানেই শিক্ষকদের সাথে দেখা হয়েছে সেখানেই ছাত্র এবং শিক্ষকের মধ্যে একটা শ্রদ্ধা এবং স্নেহের একটা সম্পর্ক বজায় থাকতো।

এমনকি পড়াশোনা ঠিকমত না করার কারনে যে ছাত্রটি প্রতিদিন মার খেত সেই ছাত্রও কখনো শিক্ষকের সম্পর্কে অশ্রদ্ধার কথা বলেনি। শিক্ষক কর্তৃক শারিরীক নির্যাতন এই জাতীয় বাক্য তখন কিন্তু আবিস্কার হয়নি। কিন্তু তারপর কিসের যেন একটা পরিবর্তনের ঢেউ সারাদেশে আছড়ে পড়লো। ফাটল ধরলো ছাত্র এবং শিক্ষকের মধ্যে শ্রদ্ধা এবং স্নেহের সেই সুমহান সম্পর্কের মধ্যে। এখন তো ছাত্র শিক্ষক একসাথে ধুমপার করতে দেখা যায়।

তারই ধারাবাহিকতায় আবিষ্কার হল শিক্ষক কর্তৃক শারিরীক নির্যাতন জাতীয় বাক্য। যা এখন নিষিদ্ধ করা হলো আইন করে। দেশের আইন আদালত যত কিছুই বলুক না কেন আমি গভীর শ্রদ্ধার সাথে এখনো স্মরন করি সেইসব শিক্ষকদের যাদের কঠিন কঠোর এবং একই সাথে কোমল শাসনের কারনে আজকে মানুষ হতে পেরেছি।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.