হতাশা আর দু;খ ব্যাথা যাদের দেখে থমকে দাঁড়ায় আজকে তাদের খুব প্রয়োজন, বিশ্ব এসে দু হাত বাড়ায়।
দিন বদলের সৈনিক মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের একমাত্র ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে মিডিয়া সন্ত্রাস। এইতো সেদিন জাহাংগীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এই সংগঠনের দুই গ্রুপ ফ্রেন্ডলি-ফায়ারে লিপ্ত হয়েছিল এবং নেহায়েত শখের বশে একদল ছাত্র অন্য দলের কয়েকজন কে চারতলা থেকে নীচে ফেলো দিয়েছিল। তারা দেশের মাটিকে ভাল বেসে নীচের নরম ঘাসে প্রকৃতির কোলে একটু বিশ্রাম নিচ্ছিল তখনই কিছু সাংবাদিক ঐ ছবি তুলে পত্রিকায় সরবরাহ করে। মাননীয় সরাস্ট্র মন্ত্রী যথার্থই বলেছেন এরকম ঘটনা ঘটতেই পারে।
ঘটনা ঘটে গেলে কি করার আছে?
তবে ঘটনা ঘটে যাবার পর সরকারের তো কিছু কাজ করা উচিত। যেমন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফারুক মারা যাবার পর পুলিশ এক শিবির নেতা কে ধরতে গিয়ে বাড়ির মধ্যেই গুলি করে মেরেছে। শত শত নিরীহ-নিরাপরাধ ছাত্র কে ধরা হয়েছে।
এখন যা করা যেতে পারেঃ
শিবিরের কিছু নেতা-কর্মী ধরে রিমান্ডে নেয়া যেতে পারে।
যে সমস্ত পত্রিকায় এই ছবি প্রাকাশ করা হয়েছে সেগুলি বন্ধ ঘোষনা করা যেতে পারে।
লাফ দিয়ে (!) ত্যাগ স্বীকার করা কর্মীদের পদক দিয়ে সম্মানিত করা যেতে পারে।
নিদেন পক্ষে কিছু কিছু টেন্ডারের কাজ দিয়ে পুরস্কৃত করা যেতে পারে।
এভাবে আশ্রয়-পুষ্টি দিয়ে ছাত্রলীগ কে সময়ের উপযোগী করে গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবী। এরাই বাংলাদেশের দিন বদলে দিবে। চার-পাচ তলা থেকে লাফ দেয়ার প্রতিযোগিতা অলিম্পিকে চালু করা গেলে আমরা নিশ্চিত স্বর্ণপদক জিতব।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।