আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণ- এবং তাকে প্রেরণা ও উদ্দীপনায় রূপান্তর তথা স্বাস্থ্যকর ভাবে নিয়ন্ত্রণ করবার উপায়

কখগ নারী-পুরুষের সম্পর্ক আমাদের সবসময় দ্বিধাগ্রস্ত করে চলেছে। আবার একইসাথে সমাজের ট্রেডিশন, মিডিয়া এবং জনমত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরণের মতামত দিয়ে আমাদের অবচেতনকে আমাদের অজান্তেই ব্যপকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে চলেছে। খেয়াল করলেই দেখবেন যে গত দশকের শুরুর দিকে ছেলে-মেয়ের “ভালোবাসার আগে বন্ধু” হবার ধারণাটিকে যেরকম ব্যপকভাবে প্রচার করা হয়, সেখান থেকে প্রচুর ছেলেমেয়ে সেটাকেই ভালোবাসার সবচাইতে গুরুত্বপুর্ণ উপাদান ভেবে বসার ভুল করে, এমনকি এই মুহূর্তে এই লেখাটি পড়েও অনেকেই এর সাথে দ্বিমত পোষণ করছেন এতে আমার কোন সন্দেহ নেই। বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সম্পর্ক হয়না এটা আমি বলবো না। তবে মানুষের হাজার বছরের ইতিহাসে আগেও তো প্রেম-ভালোবাসা হয়েছে, তাই না ? যাই হোক, এটুকু প্রমাণিত যে প্রেমের মনোভাব নিয়ে কারোর সাথে বন্ধুত্ব মানে গোড়াতেই এই সম্পর্কটিতে জটিলতার প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করে রাখা।

আর যে সম্পর্কে বন্ধুত্বই সব, কেমিস্ট্রি ছাড়া যে তা কোনদিকেই যাবে না তা বুঝতেও বেশিরভাগ সময় অনেক দেরী করে ফেলে কেউ কেউ আর দোষারোপ করে বন্ধু/প্রেমিকা কে। এমনকি “মেয়েরা ব্যাক আপ রাখে” এটাইপের কথাগুলোও কিন্তু এসব সম্পর্কেরই আউটপুট। যাই হোক, বন্ধু/প্রেম জটিলতা নিয়ে বিশদ লেখার ইচ্ছা আছে সামনে। আজ বরং ছেলে/পুরুষদের মনে মেয়েদের আকর্ষনীয়তার ব্যপার নিয়ে অনুসন্ধান করা যাক। যে কোন পুরুষোচিত চরিত্রের ছেলে/পুরুষই নারী রূপ অথবা ফেমিনিন এনার্জির দিকে আকৃষ্ট হবে একদম প্রকৃতগত ভাবেই, এটা সূর্য পূর্বদিকে ওঠবার মত একটা সত্য।

উজ্জ্বল এবং দীপ্তিশীল যে কোন নারী, এমনকি সঙ্গীত, প্রকৃতি এসবই ফেমিনিন এনার্জির অন্যতম রূপ হওয়ায় এসব কিছুর প্রতিও পুরুষ কোন না কোন ভাবে আকৃষ্ট হয়ে আসছে সেই আদিকাল থেকে। অথচ পুরোনো সামাজিক প্রথার প্রতি অন্ধ বিশ্বাস, ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা, আধুনিক সমাজের দ্রুতগতি, নারীবাদী আন্দোলনের একতরফা কিছু যুক্তি এবং এমন আরোও বহু কারণে নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণের স্বাভাবিকতাকেও শিকার হতে হয়েছে নানা বৈষম্যের। যদিও এতে সুনির্দিষ্ট করে কাউকে দোষারোপ করা উচিৎ হবে না, তবে এই বিষয়ে দ্বিধা যে নারী-পুরুষ উভয়ের সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। আর সমাজে প্রচলিত প্রথায় পুরুষের এই আবেগটিকে দমিয়ে রাখবার যে যুক্তি তা যে কোনভাবেই কাজ করছে না সে ব্যপারে আর নতুন করে বলার কিছু নেই। নারী-নির্যাতন, ইভ-টিজিং, ধর্ষণ, কোর্টশিপ ডিজর্ডার Click This Link , পর্ণের প্রতি আসক্তি, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন এবং প্রচুর পারিবারিক অশান্তির কারণ হয়ে উঠেছে পুরোনো প্রচলিত পদ্ধতিতে নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণকে মন্দভাবে উপস্থাপনের কারণে।

মনোবিজ্ঞানের ভাষায় বললে – কোন আবেগকে অনুভব না করে জোড়পূর্বক যখন দমন করা হয় তখন প্রায়সময়ই তা অবচেতনে যত্ন হতে থাকে এবং পরবর্তীতে আরোও বিকৃত আকারে সচেতন মনের ওপর কতৃত্ব স্থাপন করে। এমনকি পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় বেশিরভাগ সিরিয়াল কিলারদের নেপথ্য ঘটনাই হলো জোড়পুর্বক দমনকৃত যৌন চাহিদা। আবার আমাদের দেশের প্রচুর সংখ্যক সমকামীর নেপথ্যে আছে এই মানসিক জটিলতা। আজকের এ লেখাটি তাই সকল ছেলে/পুরুষের জন্য কাজে লাগলেই সবচাইতে খুশি হবো। খুব সম্ভবত আপনি নারীর প্রতি আপনার এই আকর্ষণের প্রকাশ না করে একে লুকিয়ে থাকেন অন্য বেশিরভাগ পুরুষের মতই।

কি অফিসে, কি বাইরে, কি যে কোন সামাজিক কর্মকান্ডে আমরা সবাই কোন না কোনভাবে নারীর দিকে আকৃষ্ট হয়ে থাকি। কোন কোন সময় তা শারীরিক এক ধরনের আকর্ষণের সৃষ্টি করে। তবে খেয়াল করলেই দেখবেন যে বেশিরভাগ সময় তা যেন আপনাকে পুনরুজ্জীবিত করা এক ধরণের পরশ বুলিয়ে যায়। আর খুব দীপ্তিময় এনার্জির একজন নারী আপনার পুরো দিনটিকেই ভরিয়ে দিতে পারে প্রেরণা এবং সৌন্দর্যে। তার বিশেষ সুগন্ধি আপনাকে দিয়ে যেতে পারে মুগ্ধতার এক চরম অভিজ্ঞতা, তার চমৎকার হাসিটি আপনার স্মৃতিতে যোগ করতে পারে অবিস্মরণীয় একটি মুহূর্ত।

নারীর প্রতি আমাদের এই আকর্ষণের ওপর দু-ভাবে কতৃত্ব করা সম্ভব। বুদ্ধিমানের মত বিবেচনার সাথে অথবা চরম মূর্খতাপূর্ণভাবে। আর এব্যপারে বিজ্ঞতার সাথে আচরণ করবার জন্য আপনাকে সবার প্রথমে জানতে হবে আপনি কেন কারোর প্রতি আকর্ষণ বোধ করেন এবং তার উৎস কোথায়। একজন মানুষের প্রতি আরেকজনের আকর্ষণের প্রধান কারণ হলো তার নিজস্ব সত্তার ঠিক বিপরীত এনার্জি অর্থাৎ আপনার সত্তার পরিপূরক এনার্জির দিকেই আপনি আকৃষ্ট হবেন বলে ধরে নেয়া যায়। খুব পুরুষোচিত ব্যক্তিত্বের পুরুষ যেমন একদম মেয়েলি ব্যক্তিত্বের নারীর প্রতি আকৃষ্ট হবেন, তেমনি নরম চরিত্রের মেয়েলি পুরুষ স্বাভাবিকভাবেই আকৃষ্ট হবেন শক্ত চরিত্রের নারীর দিকে আবার দুটোর সংমিশ্রনের ব্যাল্যান্সড চরিত্রের পুরুষ আকৃষ্ট হবেন ব্যাল্যান্সড চরিত্রের নারীর প্রতি।

গড়পড়তায় প্রায় ৮০% পুরুষের যৌন ব্যক্তিত্ব পুরুষোচিত। আর এদের অধিকাংশই যেকোন মেয়েলি এনার্জির প্রতি আকৃষ্ট হবে এটাই স্বাভাবিক। এবং এই আকর্ষণ শুধুমাত্র নারীর প্রতি নয়, নারীময় এনার্জি সম্বলিত যে কোন কিছুর প্রতি। এমন যে কোন কিছু যা দীপ্তিময়, প্রাণবন্ত, উদ্দীপনামূলক এবং চরম প্রেরণাদায়ক সেরকম সবকিছুর প্রতি আকর্ষণই একজন পুরুষকে সবচাইতে বেশি শক্তি যুগিয়ে থাকে। আর ফেমিনিন এনার্জিই পুরুষকে তার সার্বক্ষনিক চিন্তার বাইরে বের করে নিজের শারীরিক সত্তার সাথে সংযোগ স্থাপনের সবচাইতে বড় প্রেরণা।

সঙ্গীত, প্রকৃতি, নারী অথবা সাহিত্য -এসবকিছুর মাঝে পুরুষ প্রতিনিয়ত যেন নারীময় দীপ্তিই খুঁজে বেড়িয়েছে। আর শুধু বাহ্যিকভাবে সুন্দরী একজন নারীই যে পুরুষকে আকৃষ্ট করে এমন কিন্তু নয়। বরং আপন মহিমায় স্বাচ্ছন্দ এবং আত্মবিশ্বাসী যে কোন নারীর ভেতরের দীপ্তিই পুরুষকে তার প্রতি আকৃষ্ট করে তোলে সবসময়, কখনো বেশি-কখনো কম, তবে এই আকর্ষণ উপস্থিত সবসময়, আর পাশ দিয়ে হেটে যাওয়া একটি মেয়ের দিকে খনিকের জন্য হলেও চোখ তুলে তাকাবার জন্য সেটুকুই যথেষ্ট। আর এটুকু আকর্ষণ যেমন স্বাভাবিক, তেমনি স্বাস্থ্যকরও। এটা ঠিক দুটি বিপরীত মেরুর একের প্রতি অপরের আকর্ষণের প্রতীক।

আর এতে লজ্জিত হওয়া মানে নিজের ব্যক্তিত্বের সবচাইতে বড় সত্য নিয়ে লজ্জিত হওয়া। পুরুষ আর নারী আলাদা হবার কারণ এটাই। প্রকৃতি তথা সৃষ্টির অন্যতম বড় সত্যও এটাই। আর নারীর প্রতি আপনার আকর্ষণকে নিয়ে অস্বাচ্ছন্দবোধ করলে বুঝতে হবে যে আপনি আপনার চরিত্রের সবচাইতে মৌলিক গুনটি নিয়ে লজ্জিত। আপনার যদি মনে হয় যে আপনার অভিপ্রায়ের লক্ষ্যবস্তু হওয়াও একজন নারীর জন্য অমর্যাদাকর তবে আপনি খুব সম্ভবত আপনার পুরুষোচিত আকাঙ্ক্ষাকে অবচেতনেই জোড়পূর্বক দমনের চেষ্টা করছেন।

আপনার পুরুষালী ব্যক্তিত্বের একটা বড় অংশ এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আপনার মনের অজান্তে। আর নিজের ব্যক্তিত্বের সবচাইতে মৌলিক বৈশিষ্ট্যগুলো বর্জনের মাধ্যমে আপনার নিজস্ব ব্যক্তিত্বকে ঠেলে দিচ্ছেন দূর্যোগের দিকে। নিজের ব্যক্তিত্বের এই মৌলিক চাহিদা নিয়ে যে কোন নেতিবাচক মনোভাব আসলে মূলত আপনার ব্যক্তিত্বের খুব গভীরে বসবাসকারী কোন ভয় এর প্রতীক, জীবনের কোন এক পর্যায়ে হয়তবা আপনাকে শেখানো হয়েছে যে নারীর প্রতি এমন আকর্ষণ স্বাভাবিক নয় বরং তা অশুভ। বরং যে কোন নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণ স্বাভাবিক, প্রাকৃতিক এবং সুন্দর, তা শারীরিক হোক কিংবা মানসিক। এমনকি আধ্যাতিক স্বাধীনতার প্রতি পুরুষের যেই খোঁজ বা চাহিদা তার বড় অন্যতম প্রেরণা নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণ।

নারীর প্রতি পুরুষের এই আকর্ষণ মূলত তার নিজেকে পূর্ণতা দেবার আরেকটি চাহিদা থেকেই তৈরি। আর নিজস্ব অভিপ্রায়ের ব্যপারে স্বীকারোক্তি আরেক কথায় জীবনকে আলিঙ্গন করতে চাওয়ারই স্বীকারোক্তি। আর ভালোবাসার মাধ্যমে প্রতিটি পরিপূরক এনার্জি এক হবার মাধ্যমেই জীবনে পূর্ণতা এবং সত্যিকারের স্বাধীনতা সম্ভব। আর শেষ পর্যন্ত পুরুষের প্রতিটা চাহিদার মূলে আছে তার ভেতরের অসীম ভালোবাসা দিতে চাইবার প্রেরণা থেকে উদ্ভূত স্পন্দন। আর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণের মূল কারণ এটাই, তার হৃদয়ের সব ভালবাসা দেবার অপরিহার্য চাহিদা, ভালোবাসার মাধ্যমে এক হবার আকাঙ্ক্ষা।

পুরুষোচিত সত্তার অধিকারী যে কোন পুরুষ তার পরিপূরক এনার্জি অর্থাৎ নারীময় সত্তার অধিকারী একজন নারীর প্রতিই শারীরিক আকর্ষণ অনুভব করবে। আর এই আকর্ষণ সে অনুভব করতে পারে একটি দিনে কয়েকবার এবং একের অধিক নারীর প্রতি। আর এই অনুভুতি দমন না করে বরং একে সুন্দর এবং মার্জিত উপায়ে উপভোগ করা উচিৎ। পুরুষের জন্য নারী এনার্জি আশীর্বাদস্বরুপ। এমনকি অন্য রূপেও নারী এনার্জি পুরুষের হৃদয়ে রেখে যেতে সক্ষম তার উদ্দীপনার স্বাক্ষর।

বুঝতে হবে যে শারীরিক আকর্ষণ শারীরিক মিলন হতে সম্পুর্ণ আলাদা একটা ব্যপার। একজন মানুষের সাথে শারীরিকভাবে ঘনিষ্ট হওয়া এবং তার ব্যক্তিত্বের দীপ্তিময়তার প্রতি আকর্ষণ অনুভব করবার মাঝের পার্থক্য আপনাকে বুঝতে হবে। ভালোবাসা এবং একে অপরের প্রতি কিছু দায়িত্বের মাধ্যমে ঘনিষ্ট হয়ে ওঠা দুজন মানুষের মধ্যের একটি প্রতিশ্রুতি বা কমিটমেন্টের ব্যপার। যেখানে আরেকজনের বাহ্যিক এবং আভ্যন্তরীণ এনার্জি অথবা দীপ্তির প্রতি আকর্ষণের ওপর ব্যক্তিগত ভাবে আমাদের কোন কতৃত্ব নেই বললেই চলে। এই আকর্ষণকে বরং দুজন ব্যক্তির মাঝে বয়ে যাওয়া পরিপূরক এনার্জির মিলিত হবার বাসনা বলা যা, যা মুক্তভাবে চলাচল করতে সক্ষম।

আর একজন নারী যখন তার নিজের ব্যক্তিত্বকে নিয়ে একদম স্বাচ্ছন্দ এবং দ্বিধাহীন, তখন পুরুষের জন্য সে যেন ঠিক সমুদ্রের উষ্ণ হাওয়ার পরশের মত। আর নারীর এই দীপ্তি বা প্রভা অনুভব করবার জন্য যে তার সাথে ঘনিষ্ট হতে হবে এমন কোন কথা নেই। বেশিরভাগ পুরুষকেই নারীর ব্যক্তিত্বের এই প্রভা কয়েক ঘন্টা এমনকি কয়েক দিনের জন্যও দিয়ে যেতে পারে অসীম প্রেরণা। আর পুরুষের মধ্যে যোগানো নারীর উদ্দীপনাকে তাই প্রকৃতির এক বিশেষ কৃপা হিসাবেই দেখা উচিৎ প্রতিটি পুরুষের। তবে এই বিশেষ উদ্দীপনাটিকে অথবা কোন বিশেষ নারীকে অনুধাবন/অর্জন করতে চাওয়া সম্পুর্ণ আলাদা একটি ব্যপার, যা নির্ভর করে দীর্ঘমেয়াদে এই ব্যপারটি তাদের দুজনকে কতটা উপকার করতে সক্ষম তার ওপর।

অথচ শুধুমাত্র একজন সুন্দর ব্যক্তিত্বের অধিকারিণী নারীর কাছাকাছি হবার মাধ্যমে একজন পুরুষ যে পরিমাণ প্রেরণা/উদ্দীপনা পেতে সক্ষম তাকে যদি প্রকৃতির আশীর্বাদ হিসাবে আমরা না দেখতে পারি তবে তাকে আর কি হিসাবে দেখা উচিৎ ? আর এখানেই আসে এ লেখার মূল কথা। সকল আকর্ষণকে নিজের ব্যক্তিত্বের জন্য শক্তিতে রুপান্তর করা, যোগ ব্যয়ামের একটি খুব সাধারণ এবং মৌলিক রীতি অনুসরণ করে। পরবর্তীতে যখনই আপনি কোন নারীর প্রতি যে কোন ধরনের আকর্ষণ অনুভব করবেন যার ওপর আপনার কতৃত্ব নেই, আপনার দেহের প্রতিটা পেশী শিথিল করুন, আর তার নারীময় দীপ্তির ঢেউটিকে বয়ে যেতে দিন আপনার ভেতর দিয়ে। পূর্ণ এবং গভীরভাবে শ্বাস গ্রহণ করুন, তার ব্যক্তিত্বের সৌন্দর্য আপনাকে যেই আনন্দ বা উদ্দীপনা যোগায় তাকে এড়িয়ে যাবার চেষ্টা না করে। আপনার দেহের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উদ্দীপনাটিকে অনুভব করুন।

তার দিকে তাকিয়ে থাকা দরকার নেই, এমনকি তার সাথে কোন কথোপকথনও জরুরী নয়। তবে যখনই আপনি কোন নারীর প্রতি এরকম বিশেষ আবেগ অনুভব করছেন সচেতনতার সাথে আপনি সেই এনার্জি বা শক্তিটিকে রুপান্তর করে ফেলতে পারেন প্রেরণাদায়ক শক্তি কিংবা চরম উদ্দীপনায়। আর এই উদ্দীপনা বা প্রেরণা আপনি নিজের সাথে রেখে দিতে পারেন বহুদিন। দিনশেষে পুরুষের অস্তিত্বের জন্য প্রকৃতির সবচাইতে বড় প্রেরণার উৎস যে নারী এবং তার অস্তিত্বের অসাধারণ দীপ্তি , তা আর নতুন করে আরেকবার নাই বা বললাম। https://www.facebook.com/DoctorXBD ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ৪৪ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।