আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কুয়াকাটার নামকরণ

আমি বই পড়তে এবং গান শুনতে খুব ভালবাসি। আর বিকালে সাগরের সী-বীচে বন্ধুদের সাথে আড্ডা মারতে ভাল লাগে এবং তার চাইতে বেশি ভাল লাগে বন্ধুদের নিয়ে এক সাথে সাগরে গোসল করতে।

শুরু থেকেই সমুদ্র উপকূলের এই অঞ্চলে খাবার পানির সঙ্কট ছিল, খাবার পানির একমাত্র উৎস ছিল কুয়া। জনশ্রুতি আছে যে বর্তমানে পর্যটকরা যে কুয়া দেখে থাকে এই কুয়াটাই ছিল অন্যান্য কুয়ার চেয়ে তুলনামূলক ভাবে বড় এবং এই কুয়াতেই একমাত্র মিষ্টি পানি পাওয়া যেত। যা সমসাময়িক রাখাইন গোত্রের প্রধানের অধিকারভুক্ত ছিল।

আর এই কুয়া থেকেই সাধারণ মানুষ খাবার পানি সংগ্রহ করতো। আর এ কারণেই এই জায়গার নাম হয় কুয়াকাটা। সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের অপূর্ব সৌন্দর্যের অধিকারী আজকের কুয়াকাটা বাংলাদেশের গন্ডি ছাড়িয়ে পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় - এই অপার সৌন্দর্যের বেলাভূমি কুয়াকাটা এখন সমুদ্রর ভাঙনের কবলে পতিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। স্থানীয় এলাকাবাসীর কাছে জানা যায়, আজ থেকে ২৫-৩০ বছর পূর্বে ৩-৪ কিলোমিটার দক্ষিণে সাগরের অবস্থান ছিল।

সাগর ভেঙ্গে এখন ক্রমান্বয়ে উত্তের চলে আসছে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।