আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মেয়েদের সন্মান করতে শিখুন,তারা অবান্ছিত নয়।পরপরুষ লেখকের বুঝা উচিত নয় কি?

কবিতা মনের কথা বলে।

মা,মাটি,মেয়ে যেন এক সূত্রে গাঁথা। যেখানে মা ,সেখানেই মাটি আর মাটি মনেই তো আমার প্রিয় দেশ মাতৃকা,আমার জন্মভূমি,লাল সবুজে আঁকা, মুক্ত আকাশ বাতাসে উড্ডীয়মান, প্রিয় পতাকা আর মানচিত্রে এ বাংলাদেশ। যে জাতি মেয়েদের সন্মান করতে জানে না,সে জাতি কভু সভ্য হতে পারে না। যে মানুষ মাকে সন্মান করে না,সে পশুর চেয়েও অধম।

তার মনুষ্য জন্ম বিফল। যেটা পশু পাখিতে হয়,তারা ভূলে যায় মাকে আর পিতৃ পরিচয় তো থাকেই না। জানি না পরপুরুষ নামের লেখক মানুষ কিনা? আমার মনে হয় সে কোন পশুর গর্ভ থেকে এসেছে,না হলে মেয়েদের নিয়ে এ রকম অপাংতেয় আর অশালিন বকতব্ব দিতে পারে না। সে যদি একবার চিন্তা করতো যে আমি কোথা থেকে আসছি? তাহলে এ কথা বলতে পারতো না,যে মেয়েরা পরুষের ভোগের জন্য সৃস্টি। আমার ভাবতে অবাক লাগে যে, কেমন তার পিতা মাতা আর কেমন তার ফ্যামিলি ? নিশ্চয় কোন ভাল পিতা মাতার সভ্য সন্তান এ কথা বলতে পারে না।

তাকে উচিত এ ব্লগ থেকে সড়িয়ে দেওয়া কারন সে এ ব্লগের সবার সন্মান নষ্ট করেছে। আমাদের উচিত তাকে ঘৃনা করা, এ জন্য যে, সে মানুষ নামের কলঙ্ক। আমি জানি না সে কি তার মা বোনকে ও কি তার ভোগের পন্য বানালো কিনা? সাধারন মানুষ যারা শিক্ষা থেকে বন্চিত তারা ও এ কথা বলতে বিবেকে চরম আঘাত হানবে। সে জাতি স্বত্বার বিবেকে আঘাত করেছে। সৃষ্টির ঊষালগ্ন থেকে আমরা জেনে আসছি, মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত।

সে কি এই শিক্ষা পায়নি ! হায়রে হতভাগা এই ছিল কি তোর ভালে! আমাদের উচিত তার এ লেখাকে অনেকটা পাগলের প্রলাপ বলে শ্মরন করা। আমার মনে হয় সে মানষিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে। সকল ব্লগারের উচিত তাকে নয়,তার পশু আত্মাকে ঘৃনা করা। আমার দৃস্টিতে মেয়েরা সবার কাছে পূজনীয় এবং সকল কাজে শক্তি আর প্রেরনার উংস। মেয়েরা আছে বলেই আমরা মা পেয়েছি,বোন পেয়েছি,পেয়েছি ভালবাসার জীবন সাথি।

আমি মনে করি মেয়েরা সবার কাছে শ্রদ্ধেয় ও সন্মানের পাত্র। কোন পুরুষ যেমন একটি সন্তানের জন্ম দিতে পারে না, তেমনি কোন মেয়ে ও একা একটি সন্তানের জন্ম দিতে পারে না। এখানেই বুঝা উচিং সবাই সমান। তবে আজকাল টেষ্ট টিউবে যে সন্তানের জন্ম হচ্ছে সেটা মনে হয় উদাহরন যোগ্য নয়। এটা আমার পরপুরুষ বন্ধুকে বললাম।

ঈশ্বর এ জন্যই নারী পুরুষ মানে, আদম হাওয়াকে সৃষ্টি করেছেন আমাদের সৃষ্টির জন্য। সে থেকেই নারী পুরুষ পাশাপাশি এক বন্ধনে গাঁথা। আসুন আমরা সাম্যের বন্ধনে গ্রথিত হই। না করি এ বিভেদ। ওরা যে আমাদের সৃষ্টির কায়া।

আমাদের কাছে ,মানে যারা মাতৃগর্ভ থেকে এসেছি সেটা আর এক পৃথিবি। পরিশেষে বলবো মা,মাটি মেয়ে যেন এক সূত্রে গাঁথা। সকলে শ্রদ্ধা করি অবনত শিরে তাদের, কারন তারাই বোন মেয়ে আর মাতা। এ যেন স্বর্গীয় বন্ধনে বাধা। যেন এক অমর কাব্যের কাহিনী।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।