আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যুদ্ধাপরাধীর বিচার



MZ 16 B †deª“qvix kwbeviÕ08Bs BZvjxqvb wegvb e›`i †iv‡gm Pvw¤ú‡bv †Z G‡m bv‡g 83 eQi eq¯K,2q wek¦hy‡×i cjvZK hy×civax †mBdvU©| wUwf dz‡UR G †`Lv hvq, †mBdvU© nv‡Z Qwo Ges gv_vq †eRej K¨vc c‡i ¯’vbxq cywjk Gi mv‡_ Gqvi‡cvU© †_‡K †ewi‡q hv‡”Q|‡mBdvU© 1951 mvj n‡Z KvbvWvq A‰eafv‡e emevm KiwQ‡jb| 2000 mv‡j BZvjxi GK mvgwiK Av`vjZ,1944Gi wW‡m¤^i †_‡K 1945 Gi GwcÖj Gi gvSvgvwS mg‡q BZvjxi `w‡bi †evjRv‡bv kn‡ii GKwU wcÖRb K¨v‡¤ú MvW© _vKv Ae¯’vq 18 Rb bvMwiK‡K wbhv©Zb Ges nZ¨vi R‡b¨ Awahy³ K‡ib| iv‡qi GKwU Kwc BZvjxqvb cÖwZiv gš¿bvj‡qi I‡qe mvBU G cÖKvwkZ n‡q‡Q, hv‡Z ejv n‡q‡Q, †evjRv‡bvq wgkv K¨v¤ú G ¸wj,KuPfv½v,ei‡di VvÛv cvwb w`‡q wbhv©Zb I nZ¨v K‡i| AviI ejv nq GK A¯—mËv bvix‡K al©b Ges c‡i nZ¨v K‡i GQvovI GK 15 eQ‡ii wRDm hy×eÜx‡K Afy³ †i‡L nZ¨v K‡ib|1924 mv‡j †mBdvU© †mvwf‡qU BDwbq‡bi BD‡µ‡b Rb¥ MÖnb K‡ib Ges bvRx Gm wW wmKz¨wiwU mvwf©‡mi GKRb MvW© wnmv‡e KvR ïi“ K‡ib| wØZxh wek¦hy‡×i ci cvwj‡q †m KvbvWvi f¨bKzfvi G GKwU KviLvbvq KvR K‡i|2002 mv‡j BZvjxi Aby‡iv‡ai cwi‡cªw‡Z Zvi †MÖdZvi Gi AvM ch©š— †m cwievi wb‡q †mLv‡bB evm KiwQj|১৬ ই ফেব্রয়ারী শনিবার'২০০৮ ইং ইতালিয়ান বিমান বন্দর রোমেস চাম্পিনো তে বিমান থেকে এসে নামে ৮৪ বছর বয়স্ক ২য় বিশ্বযুদ্ধের পলাতক যুদ্ধাপরাধী সেইফার্ট। সেইফার্ট হাতে ছড়ি এবং বেজবল ক্যাপ পরে স্থানীয় পুলিশের সাথে বেরিয়ে যাওয়ার দৃশ্য টিভি ফুটেজ এ দেখা গিয়েছে। সেইফার্ট ১৯৫১ সাল হতে কানাডায় বসবাস করছিল। ১৯৪৪ এর ডিসেম্বর থেকে ১৯৪৫ এর এপ্রিল এর মাধামাঝি সময়ে ইতালির দক্ষিনের বোলজানো শহরের একটি প্রিজন ক্যাম্প এ গার্ড থাকা অবস্থায় ১৮ জন নাগরিককে নির্যাতন এবং হত্যার জন্য ২০০০ সালে ইতালিয়ান সামরিক আদালত তাকে অভিযুক্ত করে। এক অন্তৎসত্তা নারীকে ধর্ষন,এবং পরে হত্যা করা ছাড়াও আর এক ১৫ বছরের জিউস যুদ্ধবন্দীকে অভূক্ত রেখে হত্যা করে।

১৯২৪ সালে সোভিয়েট ইউনিয়নের ইউক্রেনে জন্মগ্রহনকারী নাজী এস ডি সিকিউরিটি সার্ভিসের একজন গার্ড হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন সেইফার্ট। ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর সে কানাডায় পালিয়ে যায় এবং ভ্যানকুভার এর একটি কারখানায কাজ করে। ২০০২ সালে ইতালির অনুরোধে তাকে গ্রফতার করে ইতালির হাতে হস্তান্তর করা হয়। ইতালিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের ওয়েব সাইটে সেই বিচারের রায় প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশের অভিযুক্ত অনেক যদ্ধাপরাধীর বিচার এর রায় প্রকাশ করার জন্য যথেষ্ট প্রমান দলিলাদি সরকার, বিভিন্ন দেশী,বিদেশী, ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিকট সংরক্ষিত আছে।

সরকার শুধু সাহসিকতার সাথে অভিযুক্তদের বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করানোর উদ্দ্যেগ গ্রহন করা,এবং বিচারকদের স্বচ্ছ এবং স্বাধীনভাবে বিচার করার পরিবেশ সৃষ্টি করে প্রচার মাধ্যমে নিয়মিত মনিটরিং এর ব্যবস্থা করলে বিশ্বের অনেক দেশের যুদ্ধাপরাধীর বিচারের চাইতেও আরও স্বচ্ছ ও গ্রহনযোগ্য হবার মতই বিবেচনা করছি। জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.