আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যুদ্ধাপরাধীদের গলায় আংটা পড়ানোর নিয়ম চালু করা হোক



যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর প্রক্রিয়াটা কেমন যেন হাতা কাছানোর মতো হয়ে যাচ্ছে । যুদ্ধাপরাধীদের নজরবন্দী করা হচ্ছে, কোর্ট বানানো হচ্ছে আরো কতো কি ! যুদ্ধাপরাধীদের কার্যক্রম- কথাবার্তায় মনেই হয় না তারা কোন কিছুকে অামল দিচ্ছে । তারা বরং গণহত্যার হুমকী দিচ্ছে । সাফাই গাইছে মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভুমিকার। একটা কথা বলা জরুরী মনে করছি।

যুদ্ধাপরাধীদের সংখ্যা শুধু দেশের রজধানী শহরেই না গ্রাম-গ্রামান্তরে রয়েছে । রাজাকার -আলবদরদের আস্ফালনই সব । যদি তাই না হবে তাহলে একাত্তরে আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে অতবড় একটা বাহিনী নিয়ে হেরে গেল কেন ? যাক সেসব কথা, আমরা চাই যেসব যুদ্ধাপরাধীরা অভিযুক্ত হবে তাদের গলায় বেরী দিয়ে তাতে তার কৃতকর্মের বিবরন দেয়ার বিধি চালু করা হোক । আর ওটা যাতে না খোলা হয় সেজন্য পাশ্ববর্তী থানায় গিয়ে আমৃত্যু সাপ্তাহিক হাজিরা দিতে হবে । এবং ওই আংটার চাবি থাকবে থানায় ।

প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম জানুক লোকটা ঘৃন্য দেশদ্রোহী রাজাকার ছিলো ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.