আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দ্বিধায় আছি ঃ স্বাধীনতা বিরোধি কারা !!! (রিপোষ্ট)

ইট মারলে পাটকেল খেতে প্রস্তুত থাকুন .....

বুঝতে পারছিনা আসলে স্বাধীনতা বিরোধী কারা। ইনু, মেননের মত বাম গংরা যখন পার্বত্য অঞ্চলের সেনা উপস্থিতিকে সেনা শাসন বলে একতরফাভাবে সেনাবাহিনী কে দোষারোপ করে, বিশেষ পত্রিকা আর সংস্থার ছত্রছায়ায় আদিবাসি আদিবাসি বলে মুখে ফেনা তোলে, বর্তমান সরকারের পরম বন্দ্বু ভারতের তথাকথিত মানবাধিকার সংস্থা যখন পার্বত্য চট্টগ্রামে জাতীসংঘের হস্তক্ষেপ চায়, শাহরিয়ার কবির মুনতাসির মামুনদের মত কুখ্যাত লেখক - তথ্যসন্ত্রাসীরা যখন ভূয়া ভিডিও চিত্র ধারন করে জঙ্গীবাদ- মৌলবাদ বলে স্বদেশের বিরুদ্বে বিদেশে মিথ্যার বেসাতি করে বেড়ায়, পুঁজিবাদের সাম্রাজ্যবাদের চ্যালা চামুন্ড়ারা যখন দেশের সামরিক বাহিনী অপ্রয়োজন বলে এর ব্যায় হ্রাসের নসিহত করে ,,,, তখন সত্যিই বিপাকে পড়ে যাই ... আসলে স্বাধিনতা বিরোধী কারা ?? সর্বশেষ পার্বত্য ৩০ হাজার বাঙ্গালীর হন্তারক সন্তু লারমারা যখন বিভিন্ন ওয়েব সাইট খুলে দেশের সার্বভৈাম বিরোধী প্রচারনা চালায়, আর দেশের চিহ্নিত খলনায়ক এককালের গনবাহিনী, লালপতাকা, জনযুদ্বের হোতা, রাজনৈতিক এতিমরা যখন একই কন্ঠে সুর মিলায়, তখন সত্যিই দ্বিধায় পড়ে যাই আসলে স্বাধীনতা বিরোধী কারা? অথচ ভারতের সোল এজেন্ট এদেশীয় মীরজাফররা ইসলামপ্রিয় লোকদের কে স্বাধীনতা বিরোধী চিহ্নিত করে যে কোন কায়দায় বদ করতে চায়। রাজাকার, আলবদর, রগকাটার দল, যুদ্বাপরাধি, মৌলবাদি, ধর্মান্দ্ব .... নানা অভিধায় তাদের কে পিষে মারতে চায়। আসল কথা হলো ইসলাম প্রিয় এই মানুষগুলো মাঠে থাকলে দাদাবাবুদের সাথে করা দেশ বিরোধী চুক্তি বাস্তবায়ন করা যাবেনা, বাংলাদেশের বুকচিরে ভারতের সেনাবহর পূর্বভারতে নেয়া যাবেনা, ২০২১ সালের ডিজিটাল মুলা ঝুলিয়ে ক্ষমতা চীরস্থায়ী করা যাবেনা, ৭২ এর সংবিধানে ফেরত যাব বলে বাকশাল আর ধর্মনিরপেক্ষবাদ কায়েম করা যাবেনা, একমূখি শিক্ষানীতির নামে স্যাকুলার শিক্ষানীতি জাতীকে গেলানো যাবেনা, সাংস্কৃতিক চুক্তির নামে দেশে পৌত্তলিক সংস্কৃতির প্রসার ঘটানো যাবেনা, সিমান্তবাজার নামে দেশকে ভারতের বাজারে পরিনত করা যাবেনা, দক্ষিনএশীয় সন্ত্রাসদমন সহযোগিতার নামে ভারতীয় সেনা আগমনের পথ তৈরী করা যাবেনা, চট্টগ্রাম মংলা ব্ন্দর ব্যবহারের নামে এদের নিয়ন্ত্রন ভারতের হাতে দেয়া যাবেনা, আর এসব কিছুই যদি করা না যায় তাহলে বাংলাদেশ কে বা্ংলাদেশের মানুষকে ভারতের আজ্ঞাবহ করা যাবেনা। তাই ইসলামি শক্তিই বর্তমান বাআল সরকার আর তার প্রভূদের প্রধানতম টার্গেট। আগামি মাস থেকেই শুরু হবে বিচার বিচার খেলা, হামলা, মামলা .... অন্তরালে চলবে দাদা-বুবুর গোপন অভিসার, চলবে বাআলকে ক্ষমতায় আনার কৃতজ্ঞতা স্বরূপ দেশকে ভারতের শৃংখল পরানোর সব আয়োজন। সত্যিই দ্বিধায় আছি স্বাধীনতা বিরোধি কারা ?

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।