আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বদের বদ নাস্তিকদের সাথে তর্কের তরিকা

লাইফ শেষ

বিনা তর্কে অথবা যুক্তিহীন ভাবে কোন কিছু মেনে নেওয়ার যুগ মনে হয় ক্রমশঃ অতীত হয়ে যাচ্ছে। আজকালকার বাচ্চারাও বোধ করি প্রশ্নের সদুত্তর না পেলে কোন বিষয় কে সহজে কোন ছাড় দেয় না। ফলে ধর্ম নিয়ে যুগে যুগে ধর্মবেত্তারাও যে এমন সব প্রশ্নের মুখোমুখি হবেন এটা খুবই স্বাভাবিক বিষয়... ক্রিশ্চিয়ান গ্রুপগুলো কি ভাবে এসব প্রশ্নকারীদের মোকাবেলা করা যাবে তা নিয়ে কিছু টিপসদিয়েছে। পুরো আলোচনাটা পেলাম ধর্মকারি নিয়ে এক ওয়েব সাইটে। আপনাদের সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছা হল।

নিচে পড়ুনঃ Christians Tips To Doing Battle With Evil Atheists নামের এই লেখাটি পড়ে বড়োই আমোদিত হয়েছি এবং নাস্তিকদের সাথে তর্ক করার টিপসের কিয়দংশ উল্লেখ না করে পারছি না। মনে রাখতে হবে: ১. তারা আমাদেরই মতো মানুষ। এতোদিন ধরে যে-বিশ্বাস আপনাদের দেয়া হয়েছে, তার বিপরীতমুখী সত্য এই যে, তারা নিচু শ্রেণীর প্রাণী নয়... ২. আপনার চেয়ে তারা স্মার্ট - এমন সম্ভাবনা প্রবল। তাদের সাথে পেরে ওঠা কঠিন হতে পারে... ৩. তারাও আপনার মতোই নরমাল, হয়তো আপনার চাইতে একটু বেশিই... ৪. খুব সম্ভব, বিতর্কে তারা আপনাকে কোণঠাসা করে ফেলবে। এমন সম্তাবনা প্রবল যে, তারা তাদের অবস্থান বিষয়ে গভীরভাবে চিন্তা করে দেখেছে এবং তাদের বিশ্বাসের কারণ তারা উপলব্ধি করতে পারে।

আমরা হয়তো স্রেফ কিছু যুক্তি উপস্থাপন করবো, যা আমরা শুনেছি এমন একজনের কাছে, যিনি এই যুক্তিগুলোর সাহায্যে শত্রুপক্ষকে ধ্বংস করে ফেলা সম্ভব বলে নিশ্চয়তা দিয়েছেন। কিন্তু সমস্যা হলো, নাস্তিকদের অনেকেই এই একই যুক্তিগুলো অজস্রবার শুনেছে এবং অনায়াসে সে-সবের মোকাবেলা করতে পারে। ৫. বাইবেল বিষয়ে তাদের জ্ঞানকে আন্ডারএসটিমেট করবেন না। গড়পড়তা খ্রিষ্টানের চেয়ে বাইবেল তারা অনেক বেশি ভালো জানে। বাইবেলের যে-অংশগুলো আপনাকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলবে, সেগুলো তাদের খুব ভালো জানা আছে এবং আপনাকে বেকায়দায় ফেলতে সেসবের উদ্ধৃতি দিতে তারা দ্বিধা করবে না।

এর পরে উল্লেখ করা হয়েছে বিতর্কের স্ট্র্যাটেজি। পড়ে দেখতে পারেন। বাইবেল কম-জানা বা বেশি-জানা প্রসঙ্গে একটা কৌতুক মনে পড়লো: - কমিউনিস্ট কাকে বলা যায়? - যে মার্কস আর লেলিনের লেখাগুলো পড়ে। - আর অ্যান্টি-কমিউনিস্ট? - লেখাগুলো পড়ে যে বোঝে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।