আমিও তো উপস্থিত ছিলাম তার টাকা আনার সময়। আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও তার বোন এছাড়াও রাষ্ট্রপ্রধান ড.ইয়াজউদ্দীন আহমদের হুকুমে অনেক বাজেট রাবি তে জড় করা হয়। তিনি তখনও একটু বিব্রত বোধ করছিলেন। তবে তাদের হুকুমে তিনি পঁচিশ কোটী টাকা নয় আরও বেশী টাকা সেই খাত থেকে পরিবর্তন করেছিলেন। তা কাজে লেগেছিল বা পুনরায় কোথাও রেখেদিয়েছিলেন বর্তমানের প্রধানমন্ত্রী ও তার বোন।
আমাকেও এ কাজের সময় সেই হুকুমনামা ও মৌখিক কার্যাবলী দেখতে দেয়া হয়। সুতরাং তিনি বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার জন্য কাজ করেছিলেন। এছাড়াও তার পরিবারের সর্বোচ্চ ক্ষমতাপ্রাপ্ত দুই বোনের দ্বারা নির্দেশ পেয়েছিলেন। আমার কাল হঠাৎ মনে পড়ল। আমাকে বেশ ভাল ভাবে ব্রেইন হিটার ও ইনফ্রাসনিক সাউন্ড দিয়ে ভুলিয়ে দেয়া হয়েছিল।
কারন আমার হয়ত এবার মনে করানোর কথা না। গতবছর বহু কষ্টে আমাকে নিরাপদ করে। গতবছরের বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ অভিযান চালানো হয়। এছাড়াও জাতি ভয়ঙ্কর প্রাণহানি ও যুদ্ধ এড়াতে ব্যাপক কাজ পরিচালনা করে। শেষ হয় সম্ভবত রা.বি তে।
সেই সময় মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ ও ছিলেন। তিনি বেশ পাকাপোক্ত ভাবে কাজটি সমাধা করতে অন্য ভূমিকা রাখেন। তবে দেশের সবাই প্রায় উপস্থিত ছিলেন। অথচ দেখছি যে তাদেরই খুনী সাজিয়ে কারা হঠাৎ জনগনকে নিয়ে পুরো পরিবারকে খুন করাতে চাইছে। আমি মনে করি যে মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ স্যার এখনও জিবীত আছেন।
তাই দুদকের প্রতি অনুরোধ তাদের ছেড়ে দিবেন। আর কারা গতবছর ঐ ধরনের অভিযানের সময়কার নায়কগুলোকে খুন করাতে চাইছে,বিকৃত ভাবে পত্রপত্রিকায় লিখছে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষনা দিয়ে অগ্রসর হন। আর দুই বোনের সাথে কথা বলুন। পুরোন রেকর্ড দেখুন। আমাকেও দেখতে পাবেন।
কালকে রাতে দুদক কেও জানিয়েছি মোবাইলে। আমার হঠাৎ বহু পুরানো কথা মনে হল। একবার কিছু আওয়ামিলীগের নতুন কর্মী আমাদের লাঞ্চিত করে মন্ত্রী হতে পথ পরিষ্কার করেছিল। আবারও তারা প্রধানমন্ত্রীর হবার পথ পরিষ্কার করে নিতে ষঢ়যন্ত্র করছে। তাদের একটাকে মৃত্যুদন্ড দিতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সুপারিশ করছি।
তিনি তার নিজের ক্ষমতা আইনে মৃত্যুদন্ড দিতে পারেন। যেখান থেকে ধরেছি সেখান থেকে কাজ শুরু করাই ভাল। ওহ! সবার ইনফ্রাসনিক সার্ভিসে পেইমেন্ট হয়ত দেননি। এজন্য প্রচুর কথা শুনতে পাচ্ছি। এছাড়াও জাতি বিধ্বংসী হাসি নামক সার্ভিসটি কেউ বাজিয়েছে।
আর সবাই খুশি খুশি ভাবে বিপদ ভুলে বসে আছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।