আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বৃষ্টির রংধনু

কবিতা গুলো সব

বৃষ্টির রংধনু মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী বৃষ্টিতে বৃষ্টিতে খেলব আজ বৃষ্টি দিনের রঙিন সাজ, বৃষ্টি পড়ে সবুজ মাঝে বৃষ্টিতে শুধু ভিজব আজ। বৃষ্টি পড়ে অঝরধারায় মেঘের ফাঁকে আলোর ছটা, লাগল দোলা হৃদয় মাঝে রংধনুতে লাগল যে রং। আমার মনের স্মৃতির পাতায়, থাকল বোধহয় রঙিন হয়ে, ভারী সুন্দর বৃষ্টি মাঝে! বৃষ্টির রংধনু হয়ে। আজ বৃষ্টি মো:মেহেদী হাসান মেহেদী মেঘ কড় কড় গুঢ় গুঢ় গুঢ় বৃষ্টি নামে আজ যেও নাক বাহিরে কোথাও সাজে বৃষ্টির সাজ ঝর ঝর ঝর বৃষ্টি পড়ে ঘাসগুলো যায় ভিজে স্কুল পথ ভিজে গেছে তায় এই এক হাঁটুজ্বলে আবারও ডাকে মেঘ কড় কড় বৃষ্টি হল আজ সাজে বৃষ্টির সাজ বড় বুই মোঃমেহেদী হাসান মেহেদী ঐ এল বড় বুই মেও মেও মেও ধরল বলে তোমায় খেল বলে বুই ওরে বাবা বুই এখন কোথায় শুই খেল বলে আমায় নিল বলে বুই ছু মন্তর ছু মন্তর যন্তর মন্তর বলে বলে অন্তর হয়ে যা মন্তর মন্তর মন্তর ছু মন্তর হয়ে যা কাজ মন্তর মন্তর ঘেউ ঘেউ ঘেউ ঘেউ ঘেউ ঐ ভউ আমায় ডাকে আম্মু আমি যাব আমায় নামাও নিচে না না না লক্ষী সোনা যায়না কভু ঘেউ কামড়ে দেবে ভউ হাততালি বল দেখি এবার আব্বু আব্বু আব্বু বু বু বু হি হি হি দাও হাততালি বল দেখি এবার পানি পানি পানি মানি মানি মানি হু হু হু আম্মু মু মু দাদু দু দু নানী নী নী দাও হাততালি এই আইসক্রীম আইসক্রীম আইসক্রীম আমি খাব আইসক্রীম ঐ আইসক্রীম আলা শুরু হল জ্বালা ঠান্ডা লাগবে আবার খেওনা এই বেলা আম্মু আমি খাব নাহলে আব্বু যাব কোর্টটা পরে নেব ঐ আইসক্রীম আলা ঠান্ডা লাগবেনা। শিশু হালুম মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী হালুম হালুম আমি বাঘ খাব তোমায় হালুম হালুম লক্ষী হালুম আর খেলেনা পড়তে বস আর মানেনা মেও মেও খেলাম বলে হাও হাও গেলাম বলে লক্ষী মেহাও আর করেনা এল বলে ভে ছাগলছানা বাঁচাও বাঁচাও আম্মু এবার পড়তে বস ভুলবে আর চিকু বাঘা মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী ওরে চিকু বাঘা ভাল হয়ে যা দিয়ে দে রেটিং প্লাসের রেটিং পড়ি ছু মন্তর যন্তর মন্তর ভাল হয়ে যা ওরে চিকু বাঘা টিফিন মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী এটা মোর টিফিন এটা তবে থাক এটা হল ওর সুমাইয়া খাক এটা ওর দুধ মেশানো চিনি আমি তবে জানি চেখে দেখেনি এটা তবে ওর কেক ও মিষ্টি চল আমি দেখি বাগিয়ে নিই আমি তবে চাখি সবার টিফিন নিয়ে নে নে সেরে নে টিফিন রঙিন বই মোঃমেহেদী হাসান মেহেদী আমার রঙিন আমার বই মেলায় যত পাব নতুন কিনব আমি রঙিন বই মাতব নিয়ে রঙিন নতুন রঙিন বই ছবি আঁকা মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী রং পেন্সিল রং পেন্সিল রঙিন রঙিন তুলি রং এর উপর টিউবগুলো যেন রঙিন কাঠি রঙে রঙে আঁকা হল ছবি শার্টটা রঙিন করি রং লাগিয়ে দেখি আরও রঙিন করি রঙে রঙে হল ছবি নিজেই নিজে রং মাখিয়ে হল রঙিন ছবি নাক মুখ যে রঙিন হল হল আমার ছবি স্কুয়ে যাব মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী চল আমি স্কুয়ে যাব নিয়ে চল নিয়ে চল যাব যাব স্কুয়ে যাব বলা শিখ আগে তারপর যেও না না আমি যাব স্কুয়ে যাব কোয়ে নাও তবে আমি যাব স্কুয়ে যাব মাম খাব মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী মাম খাব আম আমি খাব মাম এনে দাও মাম চুপ কর এখন বুই ধরবেনি সব ফুরাবে নি ও বাবা বুই আমি তায় শুয় নিয়ে এই মাম চিড়িয়াখানা মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী চিড়িয়াখানা সিসিম খানা থাকে হালুম সাথে ভুতুম আরও আছে বাঘ ভাল্লুক হরিন হরেক রকম সাথে রং এর উল্লুক হুককা হুয়াও সাথে আছে মিলল বলে পেঁচাও ঐ দেখ ঐ জিরাফ হঠাৎ দেখি গজদন্ত বানরের কি লাফ ঐ দেখ ঐ ডোরাকাটা দেখব তবে কি আর আসবে বুঝি মস্ত চিল দেব যে এক লাফ ভয় নেই মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী ওরে ভয় নেই আর ভয় নেই আমি আছি আছি আবারও তোমাদের হৃদয়ের মাঝে প্রতি ক্ষনে ক্ষনে ধ্বনিত যে আমি কভূ দূরে দগলে গতি যেন বাড়ে যেন কভু গড়ে যদি নাহি পারি তবে তোরা এসে নিয়েযাস মোরে আমি তোমাদের হৃদয়ের কেউ নিয়ে যাস মোরে যদি নাহি পারি আমি একা যেতে মেলা (মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী) মেলায় মলোয় চল মোরা যায় চল ঐ রথে বেলায় বেলায় কিনে ঝালমুড়ি চল চিবাবুনি নিয়ে সাথে খেলনা বাড়ি ফিরবনি চল মোরা যায় মেলায় মেলায় হাতে হাতে ধরে চল মেলা যায় টিয়া (মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী) এই টিয়া এই টিয়া বল না কথা টিয়া এই মিয়া এই মিয়া কথা না বল টিয়া এই নে খেয়ে নে নিয়ে নে ফলের বাটা এই নে নিয়ে নে খেয়ে নে খেয়ে নে এই টিয়া বল মিয়া বলনা এই টিয়া বুঝে বলে দে টিয়া এই মিয়া এই মিয়া উম্ উম্ (মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী) ছোট শিশু অবনী পরে শিখল যেন নতুন কিছু বলতো দেখিয়ে ঐটা কি বলল উম্ উম্ তাকিয়ে দেখি মস্ত পাখি উড়ছে যে ঐ নতুন দ্যুতি বলছে শিশু উম্ উম্ উম্ উম্ আমার পাখি বাকুম বাকুম মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী বাকুম বাকুম আমাও বাকুম নিব বাকুম বাকুম বাকুম বাকুম বাকুম আমার কোয়ে বওবে আবাও বাকুম বাকুম রংধনু মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী বৃষ্টি গেল চলে সাতরং এ রং লাগল এবার বৃষ্টি গেল চলে চকচকে দেখতে রঙিন দুনিয়া হল আজ রং ধনুতে রং লাগিয়ে বৃষ্টি গেল আজ হাটি হাটি পা পা মোঃ মেহেদী হাসান মেহেদী হাটি হাটি পা পা যেখান খুশি সেখান যা হেঁটে হেঁটে চলে যা হাটি হাটি পা পা হাটি হাটি পা পা এই এই থেমে যা হাটি হাটি পা পা যেখান খুশি সেখান যা শিশুরা সব মোঃ মেহেদী হাসান মেহেদী শিশুরা সব আছ কেমন ঘুম ভাঙল দেখছ কেমন বলছ খুশি কথা যেমন কেন বলে সবাই যেমন দিচ্ছ যে ফু কেমন কেমন আঁকছ ছবি সেটা মেন বলছ যে গান তুমি যেমন কেন বল আমি যেমন বদ্ধ ঘর মোঃ মেহেদী হাসান মেহেদী বদ্ধ ঘরে থাকছ শিশু বলছ বাহির কি কিছু থাকছ এমন বদ্ধ ঘরে হারাচ্ছ যে অনেক কিছু জন্মেনি তো নতুন কিছু আছে ঢাকার বন্ধ্যা শিশু চলছে তবে রাজধানীতে নেধন এমন অনেক কিছু শিশুদের শ্লোক মোঃ মেহেদী হাসান মেহেদী ১ এলোনা বেলোনা ঝুমকালতা ঝুম সালেকা মালেকা সালাই মালাই কুম ২ আক্কোরে মাক্কোরে চোরে নিল হো আক্কোরে মাক্কোরে সব মেরে নিল হো আক্কোরে মাক্কোরে ঢিল মারলো হো আক্কোরে মাক্কোরে সব নিয়ে নিল হো ৩ ইচিং বিচিং চিচিং তা যেখান খুশি সেখান যা আমার পরান ছুঁয়ে যা ইচিং বিচিং চিচিং তা নুপুরের সাজ (মোঃমেহেদী হাসান মেহেদী) ঝুং ঝুং ঝুং নুপুরের ঝুম নাচে কবিতায় পায়ে দিয়ে ঝুম নাচে সুনিয়ম রুম ঝুম ঝুম সুন্দর সাজ চাঁদে রুমঝুম নাচের ছন্দ ফুলের নাচ উজ্জ্বল ছাঁচ দেহ তনুমন ভালবেসে নাচ আমায় নাচ নাচে সুনিয়ম পূর্ণিমা চাঁদ তুলতুলে খরগোশ মোঃমেহেদী হাসান মেহেদী সাদা খরগোশ হুটোপুটি খেয়ে, খেতে লেগে গেল নিল যে নিল; সুন্দর সাদা লাল খরগোশ ছানা, দেখতে তুলতুলে ঠিক যেন খেলনা; চুপ চুপ বসে দেয় হুটোপুটি, সুন্দর সুন্দর গোলাপী দৃষ্ট; দেখ নিয়ে দেখ দুই হাত দিয়ে, সাবধানে থেকো যেন হীসু দিবে; ছুটে গেল ছুটে দৌড় ঝাঁপ দিয়ে, গরে ঢুকে গেল একলাফ দিয়ে; এইনাও খেল খেল তো তুমি এইনাও খেলনা আমি খেলবনা খেলবে বলনা এইনাও বল নিয়ে খেল বল না খেলবনা খেলবনা না আমি যাব ভুঁ দেখব ভুঁ নাও কোলে নাও ভুঁ নিয়ে যাও মমতার সঞ্চালন মোঃ মেহেদী হাসান মেহেদী মাতৃত্ব দিবস মমতার গান শত মমতার শত সঞ্চালন শতদিন মনে পড়ে তোমায় যেন শত বছরের আলিঙ্গন আলোকিত এই পৃথিবীতে তবে জন্মেনি কভু এমন প্রাণ দিয়ে গেল শত জননী তবু নতুন নতুন জীবন গান কতদিন যে দেখিনি তোমায় আসবে কী কভু ফিরে এ প্রাণ যতদিন হবে মোর জয়গান তোমার স্মরনে বিজয়মান ঝিকমিক ঢেউ মোঃ মেহেদী হাসান মেহেদী ঝিকমিক ঝিকমিক তরঙ্গ মেলা ছোট ছোট ঢেউ আলোর খেলা ঝিরিঝিরি হাওয়া গরমের রাত বেহেশতি বাতাস শান্তির মেওয়া নিয়ে এল প্রশান্তি ঝিরিঝিরি হাওয়া ফুরফুরে বাতাস অতি তরতাজা।

পুং ঝিক্ মোঃ মেহেদী হাসান মেহেদী ঝিক্ ঝিক্ ঝিক্ পুং ঝিক্ ঝিক্ ট্রেন ট্রেন ট্রেন এল বলে ট্রেন চেপে যাব বলে ঝিক্ ঝিক্ ট্রেনে যাব যাব যাব আমি যাব ট্রেনে ছাড়ল ট্রেন ওহ্ এই বার শুরু হল তার ঝিক্ ঝিক্ ট্রেন পুং ঝিক্ ঝিক্ চুল এলোমেলো ঝিক্ ঝিক্ ঝিক্ চলে শুধু ট্রেন ভূতে মারে ঢিল মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী ভূতে মারে ঢিল দেব পিঠের উপর কিল ছিল মস্ত বড় চিল আমায় ভূতে মারে ঢিল। আমি মারি ঢিল বলি ভূতে মারে ঢিল, ছুড়ি নীচে আমি ঢিল ঊলে ভূতে মারে ঢিল। ছিল মস্ত বড় পিল কারন ভূতে মারে ঢিল, বলে ইয়া বিল বিল তাদের ভূতে মারে ঢিল। ভূত মন্ত্র মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী ভূতেরা সব আড্ডা মারে সাথে মামদো জামদো আছে, আছে বুঝি তেপান্তরের- মস্ত বড় বিল। বেলের মাঝে ভূতের আসর ভূতেরা সব নৃত্য করে, ঝপং তপং মন্ত্র পড়ে ভূতেরা সব মৃত্য করে।

দূরের ঐ গেছো ভূতে সাথে মামদো জামদো আছে, ভূতের মাঝে মন্ত্র আছে ইবিং ওবাং মন্ত্র পড়ে। ছুমন্তর যেমনি মারে অমনি সকল উধাও হয়ে, গেল মানুষ অচিন দেশে কচ্কচিয়ে হাড্ডি ভাঙে। বরফ পানি মোঃ মেহেদী হাসান মেহেদী ছুট ছুট ছুট দে দে ছুট ছুয়া দিব বলে ছুট দে ছুট ছুঁয়েছি এইবার বরফ তোমায় বাকি আছে দুজন যেন মৃন্ময় বরফ পানি শুধু ধরাধরি দে ছুট ছুট নইলে ছুঁবেনি আমার পেনসিল(মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী) আম্মু অমার পেনসিল যেন এনসিল ভাঙল আম্মু আবার দাও আবার দাও কিনে নতুন রঙিন পেনসিল দাও কিনে দাও আবার সাথে রঙিন কালাও জন্মদিন বলে মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী ঐ এল ঐ বলে ওরা সবাই চলে অনুষ্ঠানের আগে কেক মিষ্টি নিয়ে আমি আছি বসে রিববন টা নিয়ে চল খেলি তবে আমরা সবাই মিলে কাটব পরে কেক ওরা এল বলে হাতে হাতে চলে শুভ জন্মদিন বলে এল সবে চলে আবার আমায় নিয়ে মাতল সবাই বলে ডান্ঠাগুলি মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী ডান্ঠাগুলি খেলব তবে এবার নিয়ে আসি ছোট্ট লাঠি ছোট্ট সে ডাঙ্গুলি দিব তবে তুলে রাখব লাঠির উপর অনেক অনেক ক্ষন সবার চেয়ে বেশী ছুড়ব দূরে অনেক দূরে তুলে দিব গুলি মাপব তবে অনেকক্ষণ জিতব তবে আমি বন বন মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী ঘোরে-বন বন লাটিম আমার ঠং ঠং ঠং- মার্বেল তার শোঁ শোঁ শোঁ - উড়ে ওর ঘুড়ি আমি সবই পারি নেই কোন জুড়ি চলি ছটফট - রাস্তায় গিয়ে ধপা ধপ ধপ দিই বসিয়ে হলে মারামারি জিতি তবে আমি দিয়ে দিই বাড়ি আমি আগে নিই ঢং ঢং ঢং - স্কুল ঘন্টা হই হই রই রই বাজিয়ে আমরা ফিরি মোরা বাড়ি উড়াতে ঘুড়ি এ যেন অতৃপ্তির পুনরায় সূচি পালাই পালাই মোঃমেহেদী হাসান মেহেদী ঐ যে ঐ আবার আব্বু এল বলে আমরা পালাই তবে সুফি এল বলে এবার চল ক্লাসে আমরা পালাই চলে ঐ যে ঐ বনপথ কি যেন কি আছে আসবে বুঝি বাঘ ভাল্লুক ঐ বনপথ তটে চুপ করে বইটি নিয়ে এবার তবে বসি আম্মু এল বলে আমার এই বইটি শিশুদের জন্য উৎসর্গ করলাম। পাশাপাশি আমার মা 'র প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলাম। বন্ধুরা আমাকে ভালবাসুন আবৃত্তি করে কবিতা ও ছড়াগুলো পড়–ন।

পারলে মুখস্থ করুন। আমার বিশ্বাস আপনাদের ভাল লাগবে। দয়া করে বিনা অনুমতিতে কেউ ছাপাবেন না। আরও বই এর জন্য যোগাযোগ করুন- নাম::মো:মেহেদী হাসান মেহেদী প্রযতেœ:মো:মোস্তাফিজুর রহমান মহল্লা:রামচন্দ্রপুর কেদুর মোড় (মারুফ ট্রেডার্স গ্যাসের দোকান সংলগ্ন বাড়ি) পোষ্ট:ঘোড়ামারা থানা:বোয়ালিয়া জেলা:রাজশাহী ফোনঃ০৭২১৮১১৪২১,ই-মেইলঃ . নামের জায়গায় মোবাইল নম্বর লিখে কেউ কুরিয়ার ,পার্সেল চুরি করে। কেউ বা একই চেহারায় মোবাইল নম্বর প্রদর্শন করে প্রতারনা করে।

এগুলি বর্তমানের প্রতারনার ধরন। কেউ বা বন্ধু সেজে , কেউবা অভিভাবক সেজে রাস্তায় চুরি করে। এবাবেই প্রতারনা চলে। তাই সাবধান। আমার কাজ এজন্যই আগায়নি।

দয়া করে যদি ছাপিয়ে দেন তো বড় উপকার হয়। বিয়েতে কাজে লাগে। দয়া করে মনে করবেন এখানে আমরা নিজের পকেট থেকে লেখালেখির জন্য ব্রাউজিং করি। কিছু কথা আমি স্কুল জীবনে কবিতা লিখতে চেষ্টা করতাম। তবে অন্য কাজের প্রতিও ঝোঁক ছিল।

এছাড়া আমার মনের ছোটবেলার ঘটনাগুলো ও শিশুদের কথা অনুভূতি গুলো তুলে ধরলাম। এছাড়া ঘুরতে আমার ভাল লাগে। আমি কখনও ঘুরি পদ্মা নদীতে কখনও ঘুরি লোকালয়ে। কখনও রাস্তার পাশে দোকানের পাশের শিশুর খেলা দেখি। সে অনুভূতির কথা গুলোই কবিতা আকারে সাজিয়েছি।

এছাড়া কবি সুভাষ স্যার আমাকে অনুপ্রাণিত করেন। তিনি আমার চারটা কবিতা দেখেদিয়েছিলেন। তার কাছ থেকে আমি অনেক ধারনা নিয়েছি। তার কাছে কবিতা শুনার মত আনন্দ আমি পাইনি। এছাড়াও আমি ন্যাশনাল জিওগ্রাফীক একজন শিক্ষানবীশ ও প্রধান অনুসন্ধানকারী।

ধন্যবাদ তাদেরকেউ যারা ইন্টারনেটে রেটিং করে তারা যে কত ভালবাসে তা জানিয়েছে নিজের টাকায়। হোকনা তা যে ধরনের রেটিং তবে কমেন্ট ছিল বেশী। আজ এ পর্যন্তই- বিনীত- মোঃ মেহেদী হাসান মেহেদী ০৭২১৮১১৪২১ বইটি ছড়াকার কতৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে চুক্তি ছাড়া প্রকাশ করা ও নাম পরিবর্তন করা আইনত দন্ডনীয়। লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): শিশুদের ছড়া ; প্রকাশ করা হয়েছে: শিশুদের ছড়া বিভাগে ।

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৮

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।