আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জেমস স্মিথের দৃষ্টিতে তারেক চোরা।।

কবঠ

এইবার তারেক চোরটায় জেমস স্মিথ নামের একজন ব্রিটেনের স্বনামধন্য লেখক ও সাংবাদিককে দিয়ে তার গুনর্কিতন করিয়েছেন। আসলে শুধু বাঙ্গালী না মানুষের চরিত্রেই দোষ থাকে। বাঙ্গালীদের একটু বেশী থাকে, এই আর কি। টাকা দেখলে নাকি কাঠের পুতুলও হা করে। জেমস স্মিথ তো মানুষ।

বিএনপির রাজনৈতিক উত্থানের ইতিহাস যেমন অন্তসার শুন্য, ঠিক তেমনিই তারিক রহমানের রাজনৈতিক ইতিহাসটাও অন্তসার শুন্য। ১৯৯৬ থেকে দুইহাজার পর্যন্ত চোরটায় বলে তৃনমুল পর্যায় ঘুরে ঘুরে নিজেকে দলের যোগ্য উত্তরসুরী হিসাবে গড়ে তুলেছিলে। যার জ্ঞান গম্মি প্রশ্নাতীত তিনি তার প্রমানও রেখেছিলেন ২১আগষ্ট গ্রেনেড হামলা করে জাতীকে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তিনি আসলেই একজন বন্ড ক্রিমিনাল পিতার যোগ্য উত্তরসুরী। আসলে যেটা ঘটেছিল ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত হাওয়া ভবন বসে রাষ্ট্রিয় ক্ষমতা কুক্ষগত করার জন্য তার দৌড়ঝাপ গুলোকে সাংবাদিক জেমস স্মিথ একটু পিছিয়ে নিয়েছেন কৌশলের কারনে। তিনি একজন লেখক কিভাবে লিখলে পাবলিক খাবে তার হিসাব তিনি সেই ভাবেই করেছেন।

সমালোচনা বা গুনর্কিতনে কোন তথ্য উপাত্তের দরকার হয় না। মনগড়া যা খুশি তাই লিখে দিলেই হলো। এই জেমস স্মিথ সুদুর লন্ডনে বসে তারিক্কার জনপ্রিয়তা দেখে বিস্মিত হয়েছেন। তাকে তো এই বিস্ময়ের প্রমান দিতে হবে না। এটা বললে যদি বিএনপির গরুগুলি বেশী বেশী ঘাস খায় তাহলেও তো তার কোনকিছু যায় আসে না।

টাকাটাও হালাল হবে। সাদা চামরা নীল রক্ত নানাবাড়ীর গন্ধ সম্বলিত বৃটিশ সাংবাদিক জন্মেরতেই ইংরেজীতে কথা বলে। সে কি না বাজাচ্ছে তারিক রহমানের ঢোল। অর্থ পাচার, এফবিআই এর সাক্ষী, হাওয়া ভবন এইগিনি এই বইএ স্থান পায় নাই। চুরি চোট্টামির কথা তো আর বইএ লেখা যায় না।

ইতিহাসে যেমন সত্য লিখতে হয় গুনর্কিতনে নিষ্টুর সত্যগুলি লুকিয়ে রাখতে হয়। তাই এই সব আলোচিত হয় নাই। এইবার বাংলার জনগন চোখ বন্ধ করে আগামী বার তারিক রহমানকে ক্ষমতায় বসাইতে পারে। চোর তো মায়ের মতো বড় গলা করে নাই তার গুনের কথা সাদা চামরার কলম দিয়ে জনগনের দরকারে পেশ করেছে। বিচারের ভার রইল জনগনের উপর।

এই খানে দেখেন ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।