আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বায়োগ্যাস ব্যবহার করলে প্রতি বছর কয়েক কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব

thanks all over

শ্রীমঙ্গল উপজলোসহ মৌলভীবাজার জলোয় বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনরে সম্ভাবনা থাকা সত্বওে অজ্ঞতার কারনে তা হচ্ছে না। অথচ এ অঞ্চলে বায়োগ্যাস প্লান্টরে সব ধরনরে উপকরন রয়ছে। ে প্রযুক্তি ব্যবহাররে মাধ্যমে বায়োগ্যাস ব্যবহার করলে একমাত্র শ্রীমঙ্গল উপজলোয় প্রতি বছর কয়কে কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব। শ্রীমঙ্গল উপজলোয় রজেষ্টর্িাড ও রজেষ্টর্িাডবহিীন র্অধশতাধকি দুগ্ধ খামার রয়ছে। ে এসব খামারে ৫ থকেে ৭০টি র্পযন্ত গরু রয়ছে।

ে খামার ছাড়াও প্রত্যন্ত গ্রামে অধকিাংশ কৃষক পরবিারে রয়ছেে কমপক্ষে ৬/২০টি র্পযন্ত গরু। খামার কংিবা কৃষকদরে গরুর মলমুত্র দ্বারা একটি চুলা বা তদোধকি চুলার প্লান্ট স্থাপন করা যতেে পার। ে একটি চুলার জন্য বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করতে ৫/৬ টি গরুর মলমুত্রই যথষ্টে। সে হসিাবে প্রতটিি গ্রামরে খামার ও কৃষকদরে গরুর মলমুত্রকে একটি বৃহৎ বায়োগ্যাস প্লান্টরে মাধ্যমে বায়োগ্যাস উৎপাদন করে জ্বালানী হসিাবে ব্যবহার করলে গ্রামরে ৭৫ শতাংশ পরবিারকে এর আওতায় আনা সম্ভব। শ্রীমঙ্গল উপজলোর কালাপুর ইউনয়িনরে সরিাজনগর ফাজলি মাদ্রাসা ও এতমি খানায় স্থাপতি বায়োগ্যাস প্লান্ট পরর্দিশনকালে জানা যায়, জাতীয় গ্যাস সম্পদরে সাশ্রয়রে পাশাপাশি প্রত্যন্ত অঞ্চলে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনরে উজ্জল সম্ভাবনা থাকা সত্বওে পৃষ্টপোষকতার অভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে না।

গ্যাস সম্পদ উৎপাদনরে কন্দ্রে স্থল হসিাবে পরচিতি হলওে মৌলভীবাজার জলোয় গড়ে এক শতাংশ পরবিার গ্যাস ব্যবহারকারীদরে আওতায় আনা সম্ভব হয়ন। ি দফায় দফায় গ্যাসরে মুল্য বৃদ্ধরি ফলে নতুন ভাবে গ্যাস সংযোগ নতিে অনকেে আগ্রহ হারয়িে ফলেছেনে। গ্যাস ব্যবহাররে তালকিায় শহররে ৭৫ শতাংশ পরবিার গ্যাসরে চুলায় রান্নার কাজ করলওে ২৫ শতাংশ পরবিার গ্যাস ব্যবহার করছনো। গ্রামরে মানুষরে কাছে গ্যাসরে চুলা ব্যবহার আকাশ কুসুম কল্পনা। সরিাজনগর ফাজলি মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মুফতি শখে শব্বিরি আহমদরে সাথে আলাপকালে তনিি বলনে, গ্রামরে মানুষরে জন্য গ্যাসরে চুলা ব্যবহার ছলি আকাশ কুসুম কল্পনা, তবে এখন তমেন কঠনি নয়।

গ্রামরে কৃষক পরবিারে ৭/৮ টি গরু থাকে প্রত্যকেরেই। অনকে পরবিারে ২০/৩০ টাও আছ। ে তাছাড়া উন্নতজাতরে গাভীর খামার করলওে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করা সহজ। মাদ্রাসা ও এতমি খানার রান্নার কাজে বায়োগ্যাস উৎপাদন করে ৩টি চুলা ব্যবহার করা হচ্ছ। ে এ প্লান্টরে জন্য দুগ্ধ খামার করা হয়ছে।

ে ১৫/২০টি উন্নত জাতরে গাভীর মলমুত্র থকেে এই প্লান্ট চালানো হয়। তনিি বলনে ৩টি চুলার জ্বালানী উৎপাদনরে জন্য প্রতদিনি ২০০ কটেি মলমুত্র প্রয়োজন। বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনও খুব বশেী ব্যয় বহুল নয়। এব্যাপারে দক্ষ প্রকৌশলীর দ্বারা ছোট প্লান্ট করতে ১৪ হাজার এবং ২ বা ততোধকি চুলার প্লান্ট করতে ২০/২৫ হাজার টাকা খরচ হব। ে এতে প্রতি বছর জ্বালানী সাশ্রয় হবে কমপক্ষে এক লাখ টাকা।

বায়োগ্যাস প্লান্ট পরর্দিশনকালে দখো যায়, প্লান্ট স্থাপনরে জন্য প্রথমে ৩ থকেে ৪ ফুট গভীর ও ৭ থকেে ৮ ফুট ব্যার্সাধরে একটি গোলাকার ট্যাংক করতে হয়। ওই ট্যাংকরে নীচরে অংশে একটি ৬ র্বগ ইঞ্চরি ছদ্রি থাক। ে ট্যাংকরে মধ্যভাগ্যে হাতে ঘুরানরে পাখা রাখা হয়, যা মলমুত্রকে ওই পাখার দ্বারা তরল করে ৬ র্বগ ইঞ্চরি ছদ্রি পথে পাশরে অপর ট্যাংকতিে ছড়েে দতিে হয়। পাশরে প্লান্ট ট্যাংকি হবে কমপক্ষে ১৫ র্বগ ফুটরে এবং গভীরত্ াথাকতে হবে ৭ থকেে ১০ ফুট। ওই ট্যাংকরি ভতেরে বাইররে কোন আলো বাতাস প্রবশে করতে পারবে না এমনভাবে মূখ বন্ধ করা হব।

ে প্লান্ট ট্যাংকরি উপরে বসানো হবে গ্যাস উৎপাদনরে পাইপ এবয় পাইপরে মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ হবে চুলার র্বানার। ে গ্যাস উৎপাদনরে পর মলমুত্র প্লান্ট ট্যাংকি থকেে অপর ট্যাংকতিে চলে যাব। ে এজন্য ২০০ র্বগ ফুটরে একটি র্গত থাকতে হব। ে সখোনে জমে থাকা মলমুত্র শুকয়িে গলেে জবৈ সার হসিবেে ব্যবহার করা যাব। ে খোজ নয়িে জানা যায়, গ্রামরে বত্তিশালী পরবিার গুলোর কউেই গ্যাস সংযোগ ইচ্ছা থাকা সত্বওে নতিে পারছনে না অতরিক্তি সংযোগ ফ‘ির কারন।

ে অপরদকিে গ্যাস সংকটরে আগাম র্সতকতার ফলে প্রাকৃতকি গ্যাস সাশ্রয় করা অপরহর্িায। এমতাবস্তায় শহর ও গ্রামরে অধকিাংশ পরবিাররে জ্বালানী হসিাবে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করে গ্যাস সাশ্রয়রে পাশািপাশি বনজ সম্পদ রা করা প্রয়োজন। প্রাকৃতকি গ্যাসরে ন্যায় বায়োগ্যাস চালতি চুলায় অত্যান্ত কম খরচে রান্নার কাজ করা যায়। সংশ্লষ্টি সুত্রমতে একটি বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করতে বশেী টাকা খরচ হয় না। বসেরকারী ও ব্যক্তি উদ্যোগওে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করা যতেে পার।

ে দশেরে জ্বালানী সংকটরে মোকাবলো ও প্রাকৃতকি গ্যাস সাশ্রয়রে েেত্র বায়োগ্যাস উল্লখে যোগ্য ভুমকিা রাখতে পার। ে দুগ্ধ খামার মালকি ও গৃহস্থদরে সাথে আলাপ করে জানা যায়, বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনরে ব্যাপারে তাদরে কোন ধারনা নইে। তাদরে গরুর মলমুত্র জবৈসার হসিাবইে ব্যববহৃত হয়। বভিন্নি লবেু বাগানরে মালকি প্রতি মাসে মাসে গোবর কনিে ননে। ওই মলমুত্র বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনে ব্যবহার করলে উৎপাদতি গ্যাস দ্বারা রান্নার পাশাপাশি র্বানার ল্যাম্প ও জবৈ সারও হতে পার।

ে এব্যাপারে অনকেইে মনে করনে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনরে জন্য সরকারী প্রযুক্তি ও প্রকৌশলীসহ পৃষ্টপোষকতা প্রয়োজন। প্রাকৃতকি গ্যাস সাশ্রয়ে বায়োগ্যাস ব্যবহার করতে সাধারন মানুষকে উৎসাহীত ও প্লান্ট স্থাপনে সরকাররে সংশ্লষ্টি জ্বালানী মন্ত্রনালয়রে প্রয়োজনীয় পদক্ষপে গ্রহন জরুরী বলে অভজ্ঞি মহল মনে করনে।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।