আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

গোটা জাতির নিরাপত্তা ব্যাপারে আইনপাশ করা দরকার শুধু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ও নিজের পরিবাবের নিরাপত্তা আইন পাশ করালেই হবে না ।

আমি জানি ভাল কিছু করার মাঝে প্রকৃত আনন্দ । আমি সব ভালদের সঙ্গী হতে চাই।

গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভায় এ সংক্রান্ত প্রস্তাব চূড়ান্ত অনুমোদনের পর গতকাল থেকেই আইনটি কার্যকর হয়েছে। সুরক্ষিত ভবন নিরাপত্তা সম্পর্কিত যাবতীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে একটি সম্পূরকসহ মোট ৬টি প্রস্তাব উত্থাপিত হয়।

এর মধ্যে একটি নীতিগত ও ৫টি চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। ‘জাতির পিতার পরিবার সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন ২০০৯' চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের ব্রিফিং করতে গিয়ে বলেন, জাতির পিতার পরিবারের সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন-২০০৯ চূড়ান্ত অনুমোদনের পরপরই সেটা কার্যকর করার সিদ্ধান্ত হয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ সংগ্রাম আন্দোলন আর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। তার অতুলনীয় অবদান জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে।

কুচক্রী মহল ও ষড়যন্ত্রকারীরা তাকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যা করে। এই হত্যাকান্ড সেদিনও যেমন সারা বিশ্বে নিন্দিত হয়েছে, এখনও হচ্ছে। সেই থেকে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা মারাত্মক হুমকীর সম্মুখিন। শেখ হাসিনার জীবন নাশের জন্য বহুবার চেষ্টা করা হয়েছে। তাকে হত্যার চেষ্টা এখনো অব্যাহত আছে।

২০০৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা হয়। এখনো হত্যার চেষ্টা চলছে। এই প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু পরিবারের নিরাপত্তা রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে এই আইনটি কেবিনেটে উত্থাপন করা হয়। এই আইনে শেখ মুজিবের পরিবারের সুরক্ষিত আবাস ও অন্যান্য নিরাপত্তার বিধান রাখা হয়েছে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।