আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাশাদ খলিফা ২ : নবীত্বের দাবি

মেঘমুক্ত নীলাভ দিঘীর কবোষ্ণতা খুঁজছে মন!
রাশাদ খলিফার সবচেয়ে বিতর্কিত দাবি তার নবীত্বের দাবি, যার কারনেই রাশাদ খলিফা রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে যায়। কারন কোরআন শরীফের অলৌকিকত্ব নিয়ে কাজ করা লোকের সংখ্যা মোটেও কম নয়, এমনকি ১৯ সংখ্যার অলৌকিকত্ব নিয়ে রাশাদ ছাড়াও অনেকে কাজ করেছে, কিন্তু রাশাদ বুমেরাং হয়ে উল্টো মুসলমানদেরই যেহেতু আঘাত করেছে তাই পশ্চিমা মিডিয়া তাকে লুফে নিয়েছে। যাই হোক, এ পর্বে আমরা দেখি রাশাদ খলিফার নবীত্বের দাবিগুলো ও তৎসংশ্লিষ্ট বিশ্লেষণ। ১. সূরা ৮১:১৯ হতে দাবি রাশাদ খলিফার মতে কোরআনের ৮১ নং সূরার ১৯ নং আয়াতে যে মেসেঞ্জারের কথা বলা হয়েছে তিনি রাশাদ নিজেই। যুক্তি হচ্ছে সূরার নম্বর, আয়াত নম্বর আর রাশাদ খলিফা নামের নিউমেরিক্যল মান ১২৩০ যোগ করলে তা ১৯ দিয়ে বিভাজ্য হয়।

যথা : ৮১+১৯+১২৩০=১৩৩০ যা ১৯*৭০, সুতারাং এই মেসেঞ্জার আর কেউ নয় তা রাশাদ। সূত্র: সাবমিশন সাইট মন্তব্য: রাশাদ খলিফার নবীত্বের দাবিগুলোর সিংহভাগ নাকচ করে দেয়া যায় মাত্র একটা পয়েন্ট দ্বারা, আর সেটি হল রাশাদ তার নামের নিউমেরিক্যল মান নিয়ে যে কারচুপি করেছে তা প্রকাশ করে। রাশাদের মতে তার নামের নিউমেরিক্যল মান হচ্ছে ১২৩০। অনেকে বলে তার আসল নাম রাশাদ খলিফা নয়, রিচার্ড খলিফা- এ নামেই তাকে সবাই জানত। যাই হোক আমরা সে প্রসঙ্গে যাচ্ছি না, ধরে নেই তার আসল নামই রাশাদ খলিফা, তার নামের বানান হল رشاد خليفة সূত্র: উইকিপিডিয়া এখন দেখি তার নামের নিউমেরিক্যাল মান আসলে কত ر = ২০০; ش = ৩০০; ا = ১; د = ৪ خ = ৬০০; ل = ৩০; ي = ১০; ف = ৮০; ﺓ =৪০০ মোট= ১৬২৫ অর্থাৎ ১২৩০ থেকে প্রকৃত মান আরো ৩৯৫ বেশি।

কিন্তু রাশাদ সবাইকে কিভাবে বুঝাল যে ১২৩০। তার যুক্তি হল শেষ হরফ তা দেখতে একদম হা এর মত, নোকতা দুটো বাদ দিলেই হয়ে যায়। তা এর মান ৪০০ আর হা এর মান মাত্র ৫। তাই তা এর জায়গায় হা এর মান ধরে পুরো ৩৯৫ কমিয়ে ফেলল রাশাদ। আরো যুক্তি হল যখন উসমান রা. কোরআন সংরক্ষণ করেন তখন তাতে কোন নোকতা ছিল না।

আরবীভাষীরাও তখন নোকতা ছাড়া পড়ে অভ্যস্ত ছিল। কিন্তু রাশাদ ও তার অনুসারিরা যেটা এড়িয়ে গেছে তা হল আরবীভাষীদের নোকতা প্রয়োজন ছিল না কারন তারা প্রসংঙ্গ ও চিহ্ন দেখেই কোনটা কোন হরফ তা বুঝতে সমর্থ ছিল । তখন মনে করা হত নোকতা সংযোজন অপ্রয়োজনীয়, যেমন একজন প্রাচীন আরবীয় সাহিত্যিকের একটি উক্তি হল ' অক্ষরে নুকতা সংযোজন করা বস্তুত প্রাপকের বুদ্ধির স্বল্পতার প্রতি ইঙ্গিত করে। ' এমনকি এখনও আরবী ভাষীরা নুকতা ছাড়া পড়তে সক্ষম,আমি যেখানে আছি সেখানে আমার এক প্যালেস্টাইনী বন্ধু রয়েছে, ওর মাতৃভাষা আরবী। ওকেও নোকতা ছাড়া কোন বাক্য দিলে ও মেটামুটি পড়তে পারে।

তার মানে নোকতা না দিলেই হা কে তা ধরার কোন যুক্তি নেই,তাই হা কে তা বলে চালিয়ে দেয়া আসলে একধরনের ধোঁকা। আরবী অক্ষর গুলো দেখলে বুঝবেন ষেখানে একই আকৃতির এরকম অনেক অক্ষর আছে যাদের মান ভিন্ন। হা কে তা বলে চালালে রাশাদ খলিফার রা কে যা বা দাল কে যাল ইত্যাদিও ধরা যায়। সুতারাং রাশাদ তার মনের মত মানটা বেছে নিয়েছে। তবে প্রশ্ন আসে রাশাদ তার নামের বানান টা চেন্জ করল না কেন, তা এর জায়গায় হা বসিয়ে দিয়ে প্রচার করলেই পারত,কারন অভিযোগ আছে অনেক কিছুই সে মনের মত চেঞ্জ করেছে।

কিন্তু রাশাদ তা করতে পারে নি, কারন এটা কোরানিক শব্দ, খলিফা মানে প্রতিনিধি,এর বানান চেঞ্জ করা তার জন্য সম্ভব হয় নি। তবে রাশাদের অনুসারীরা এ ব্যাপারে সর্বদা উচ্চ কন্ঠে দাবি করে যে রাশাদ যেহেতু এ হিসাব করেছে তার মানে নিশ্চই তা ঠিক আছে । কারন তার ধর্ম জ্ঞান অত্যন্ত প্রখর আর আরবীও অন্যদের চেয়ে সে ভালো জানে। কিন্তু ভাল ভাবে খোঁজ নিলে জানা যায় তা অক্ষরকে হা ধরার চেষ্টা করলে ব্যাকরণগত কারনে তা কখনো সম্ভব হবে না- (ক) প্রাচীন নিউমেরিক্যল সিস্টেমে ২২ টি অক্ষর ছিল , সেই ২২ হরফের ভেতরেও তা ছিল তাই তা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ অক্ষর (খ) তা এর মান ২২ টি অক্ষরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ৪০০ (গ) হিব্রু এবং সিমেটিক ভাষা গুলোতে তা সর্বশেষ অক্ষর (ঘ) ইংরেজিতে যেমন সবকিছু বোঝাতে এ টু জেড বলা যায়,তেমনি হিব্রু তে একে বলে আলিফ থেকে তা । (ঙ) শব্দের শেষে যে তা ব্যবহৃত হয় অনেক সময় সেটাকে তা-মারবুতা বলা হয়, এটা ব্যাকরনিক অর্থে ব্যবহৃত হয়, যেমন رسالة রিসালা শব্দে ব্যবহৃত হয়েছে, এ শব্দ অন্য শব্দের সাথে সন্ধির ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয় এবং গুরুত্বপূর্ণ ভাষাগত বৈশিষ্ট হিসেবে কাজ করে , রাশাদ খলিফার নামে ব্যবহৃত তা-ও তা মারবুতা।

সুতারাং ব্যাকরনিক ভাবে এই তাকে হা বলার অবকাশ নেই। কারন হা মারবুতা হতে পারে না। তাই রাশাদের অন্ধভক্তদের এ সমস্ত দাবী যে ভিত্তিহীন তা বোঝার জন্য উপরের বক্তব্যই যথেষ্ট। এ পয়েন্টের মাধ্যমে রাশাদ খলিফার যে সমস্ত দাবির অসারতা প্রমাণ করা যায় সেগুলো হল: ( সাবমিশন সাইটের ক্রমে) (7) The gematrical value of "Rashad" is 505 and the value of "Khalifa" is 725 (Table 7, Appendix 1). If we add the value of "Rashad Khalifa" (1230) to the sura numbers, and the number of verses, from the beginning of the Quran to the first occurrence of "Rashada," the total is 1425, 19x75. (9) The Quranic Initials constitute basic foundation of the Quran's miracle. If we add the sum of these numbers(822) to the value of "Rashad Khalifa" (1230), the total is 2052, 19x108. (13) When we write down the value of "Rashad" (505), followed by the value of "Khalifa" (725), followed by every sura number where the root word "Rashada" occurs, followed by the numbers of its verses, from the first "Rashada" (2:186) to the word "Khalifa" (38:26), we get a long number that is divisible by 19. (16) God's Messenger of the Covenant is prophesied in Verse 81 of Sura 3. The addition of the gematrical value of "Rashad" (505), plus the gematrical value of "Khalifa" (725), plus the Versenumber (81), produces 505 + 725 + 81 = 1311 = 19x69. (17) If we look at Sura 81, we read about a messenger of God who is powerfully supported and authorized by the Almighty (Verse 19). Thus, Verse 81 of Sura 3, and Sura 81, Verse 19 are strongly connected with the name "Rashad Khalifa" 505 + 725 + 81 = 1311 = 19x69 (22) Verse 3 of Sura 36 says, "Surely, you are one of the messengers." The gematrical value of this phrase is 612. By adding this value (612), plus the sura number (36), plus the verse number (3), plus the gematrical value of "Rashad Khalifa" (505+725), we get 36+3+612+505 +725 = 1881 = 19x99. (23) Sura 36 consists of 83 verses. If we add the sura number (36), plus its number of verses (83), plus the gematrical value of "Rashad Khalifa" (505+725), we get 36+83+505+725 = 1349 = 19x71. (24) From 3:81, where the Messenger of the Covenant is prophesied, to. Sura 36, there are 3330 verses. By adding the value of "Rashad Khalifa" (1230), to this number of verses (3330), we get 505+725+3330 = 4560, 19x240. (28) The sum of sura numbers from Sura 1 to Sura 36 is 666 (Table 7). If we add this sum to the gematrical value of "Rashad Khalifa" (505+725), plus the gematrical value of verse 36:3"Surely, you are one of the messengers," (612), the total is: 666+505+725+612=2508= 19x132. (32) If we add the value of "Rashad Khalifa" (1230), plus the sura number (5), plus the verse number (19), we get 1230+5+19 = 1254 = 19x66. 34) Sura 98, "The Proof," Verse 2, proclaims the advent of God's Messenger of the Covenant for the benefit of "The People of the Scripture (Jews, Christians, and Muslims)." By adding the gematrical value of "Rashad Khalifa" (505+725) to the sura number (98), plus the verse number (2), we get: 505 + 725 + 98 + 2 =1330 = 19x70. ২.রাশাদ ও খলিফা শব্দ সংখ্যা কোরআন শরিফে রাশাদ শব্দ আছে ৪০:২৯ ও ৪০:৩৮ আয়াতে। আবার খলিফা আছে ২:৩০ ও ৩৮:২৬ আয়াতে।

আমরা যদি এখন সংখ্যাগুলো সব যোগ করি তাহলে পাই : ৪০+২৯+৩৮+৩৮+২৬=১৭১=১৯*৯ , এখানে ২:৩০ কে বাদ দেযা হয়েছে কারন রাশাদের মতে ২:৩০ শয়তানকে বোঝাচ্ছে। মন্তব্য: প্রথমত, রাশাদ এখানে আয়াত যোগ করেছে সর্বমোট তিনটি। যথা ৪০:২৯, ৪০:৩৮ ও ৩৮:২৬। সব সংখ্যা যদি যোগ করা হয় তাহলে পাই ৪০+২৯+৪০+৩৮+৩৮+২৬=২১১=১৯ দ্বারা বিভাজ্য নয়। রাশাদ এখানে ২য় আয়াতে সূরা সংখ্যা বাদ দিয়েছে,কারন হিসেবে হয়তো বোঝাতে চেয়েছে একই সূরার দুটি আয়াত নিচ্ছি বলে পরের বার সূরা সংখ্যা বাদ ।

কিন্তু রাশাদের অন্যান্য হিসাবের রেসপেক্টে তা সঠিক নয়। দ্বিতীয়ত, ২:৩০ আয়াতে আর একবার খলিফা উল্লেখ আছে , কিন্তু রাশাদ হিসাবের সুবিধার জন্য তাদের বাদ দিয়ে দিল আর যুক্তি দেখাল ওখানে আসলে খলিফা বলতে শয়তানকে বোঝানো হয়েছে, অথচ যে কোন তাফসরি থেকে জানা যায় ২:৩০ এ আল্লাহ তার প্রতিনিধি (খলিফা) বলতে আদম আ. কে বুঝিয়েছেন, তাফসীরের কথা ছেড়ে দিলাম, যে কোন সুস্থ মস্তিষ্কের লোক সে আয়াত ও আশপাশের আয়াত পড়লেই বুঝবে তা আদম আ. কে বোঝানো হচ্ছে। মারেফুল কোরআনে এ অংশ দেখতে পারেন: ইবুকলিঙ্ক তৃতীয়ত, পরে রাশাদ আবার একটা চার্ট দিয়েছে, যেখানে হিসাব মিলানোর জন্য তার কথিত শয়তান খলিফার আয়াত সে প্রবেশ করিয়েছে,অর্থাৎ যখন প্রয়োজন হল তখন আবার নিতে আপত্তি কি! আর এর জন্য কোন ভাল খারাপ কোন যুক্তিই দিল না। আবার চার্ট দেখুন, রাশাদ শব্দে একই সুরায় দুইবার সূরা সংখ্যা যোগ করেনি, কিন্তু যখন খলিফা গণনা করেছে তখনও ২ নং সূরার সূরা সংখ্যা যোগ করল না,অথচ ভিন্নশব্দ হওয়ার কারনে ২ যোগ করা উচিত ছিল। কারন হিসেবে বলল রিপিটেড সূরা ! ৩. রাশাদ ও রাশাদা রাশাদ খলিফা তার নামের রাশাদ অংশের হিসাব কয়েকটা হিসেবে দিয়েছে।

প্রকৃত রাশাদ শব্দ আছে কোরআনে মাত্র ২টি আয়াতে ৪০:২৯ ও ৪০:৩৮। বাকি আয়াতগুলোতে আছে যে শব্দ তা হল মূল ধাতু রাশাদা। যদিও একটা শব্দকে তার মূল ধাতু দিয়ে প্রকাশ করা অবশ্যই যায়, কিন্তু এ ক্ষেত্রে আমরা একটু আপত্তি করতে পারি। কারন রাশাদের এ সব হিসেবে সে নিজ নামের নিউমেরিক্যল মান ব্যবহার করেছে,কিন্তু এই মানের বিচারে রাশাদ ও মূলধাতু রাশাদা ভিন্ন। রাশাদের মান ৫০৫ আর মূল শব্দে একটি আলিফ কম , তারমানে ৫০৪।

৫০৪ মানের মূল ধাতু কোরআনে অনেকবার ব্যবহৃত হয়েছে,তাই ধরা যায় রাশাদ শব্দের চেয়ে রাশাদা বেশি কোরানিক। তাহলে ৫০৫ এর চেয়ে ৫০৪ নিউমেরিক্যল মান ব্যবহার করা বেশি সঠিক। এ পয়েন্টের মাধ্যমে রাশাদ তার শুধুমাত্র ৫০৫ নিউমেরিক্যল মান ব্যবহার করে যে দু তিনটা দাবি তুলেছে তা নাকচ করা যায়। তাছাড়া প্রায় অধিকাংশ চার্টে সে রাশাদা শব্দ ব্যবহার করেছে আবার মান নেবার সময় ৫০৫ নিয়েছে,সুতারাং এ ধরনের বিভ্রান্তি আমরা অবশ্যই কাউন্ট করতে পারি। ৪. রাশাদ খলিফার সাথে সম্পর্কহীন দাবি: রাশাদ খলিফা তার নবীত্বের দাবি হিসাবে এমন কিছু বক্তব্য তুলে ধরেছে যার সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই।

যেমন নিম্নের আয়াত দেখুন 44:13. How shall the message be (effectual) for them, seeing that an Messenger explaining things clearly has (already) come to them (Yusuf Ali's Quran Translation) এ আয়াতে যে নবীর কথা বলা হয়েছে রাশাদের দাবি সেই নবী রাশাদ নিজে। কারন হল- (36) By adding the sura numbers, plus the number of verses in each sura, from the 1:1 to 44:13, the total comes to 5415, 19x19x15 . (37) The sum of the sura number (44) plus the number of the verse where the messenger is predicted (13) equals 57, 19x3. তারমানে যেহেতু আয়াত গুলোর সাথে ১৯ এর একটা সম্পর্ক আছে, সেহেতু এ নবী রাশাদই। কিন্তু এ দাবি যে ভিত্তিহীন তা বলার অপেক্ষা রাখে না, কারন ১৯ কোরআনের যদি একটি অলৌকিক সংখ্যা হয়েও থাকে তবে সেটা কোরআনের অলৌকিকত্বে ব্যবহৃত হতে পারে। সেটা রাশাদের অলৌকিকত্ব নয়। রাশাদের সাথে ১৯এর সম্পর্ক নেই, এমনকি যদি ধরি তার নিউমেরিক্যল মান ১২৩০ তাও সেটা ১৯ দ্বারা বিভাজ্য নয়।

আর ১৯ এর সাথে তার জবিনের কোন ব্যাপারের মিল থাকলেও এ ধরনের দাবি করা যায় না। এ ধরনের আরো কিছু দাবি (18) If we add the sura numbers plus the number of verses from the beginning of the Quran to Verse 3:81, where the Messenger of the Covenant is prophesied, the total comes to 380, 19x20. These data are (19) The gematrical value of Verse 3:81 is 13148, 19x692. This value is obtained by adding the gematrical values of every letter in the verse. 20) If we look at that portion of Verse 3:81 which refers specifically to the messenger of the Covenant: "A messenger will come to you, confirming what you have," in Arabic: "JAA'AKUM RASOOLUN MUSADDIQUN LEMAA MA`AKUM" we find that the gematrical value of this key phrase is 836, 19x44. 21) I was told most assertively, through the angel Gabriel, that Verse 3 of Sura 36 refers specifically to me. If we arrange the initialed suras only, starting with Sura 2, then Sura 3, then Sura 7, and so on, we find that Sura 36, Ya Seen, occupies position number 19. ================= উপরের পয়েন্টগুলোর মাধ্যমেই রাশাদের প্রায় সবগুলো দাবি অসার প্রমান করা যায়, এরপরও আরো কিছু দাবি আছে যা ভাষাতাত্ত্বিক,যেমন রাসূল ও নবীর অর্থ নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি। এ ধরনের ভাষাতাত্ত্বিক আলোচনা ইচ্ছাকৃত ভাবে এড়িয়ে গেছি, কারন বিষয়গুলো নিয়ে এত বেশি লেখালেখি হয়েছে তা নতুন করে তুলতে ইচ্ছে করে না। কারন যুগে যুগে যারাই মিথ্যা নবীত্ব দাবি করেছে সবাই এই বিতর্ক তুলেছে এবং এর সুস্পষ্ট জবাবও প্রচুর দেওয়া হয়েছে। এরপর রাশাদ খলিফার এই দুই পর্বে আরো কিছু ব্যাপার আছে যা পরবর্তীতে আলোচনার ইচ্ছা আছে।

.... যে কোন ভুল ধরিয়ে দিলে নিশ্চয়ই উপকৃত হব। রাশাদ খলিফা ১ : সূরা তাওবার শেষ দুই আয়াত (... and of course Allah knows d best...)
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।