আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মন্তব্য চাই। মন্তব্য নাই?! তাহলে তার দরকার নাই।



বিডি নিউজে পাওয়া নিচের সংবাদটি দেখে মনে হলো এমন ঘটনা ব্লগারদের কতটা নাড়া দেয়? ব্লগারদের প্রতিক্রিয়াগুলো কেমন, একটু চেখে দেখা যায়। অন্য ব্লগাররাও যদি তাতে কিছু প্রতিক্রিয় হয়। প্রতিক্রিয়দের সংখ্যা এভাবে বাড়িয়ে বাড়িয়ে ক্রিয়দের যদি বিদায় ঘন্টা বাজানো যায়-তাহলে কেমন হয়? আপনি কি প্রতিক্রিয়, ক্রিয়, সংবেদন-সক্রিয় নাকি স্বয়ংক্রিয়? মন্তব্যই বলে দেবে আসলে আপনি কি? মন্তব্য না থাকলে, মন্তব্য বমন বোধক ব্যামো থেকে মুক্ত অনুভুত হলে তার তাৎপর্য হবে সবচেয়ে বেশী গন্ডারময়। ঋণের বোঝা সইতে না পেরে নওগাঁয় দম্পতির আত্মহত্যা Sat, Jul 4th, 2009 5:30 pm BdST নওগাঁ, জুলাই ০৪ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- এনজিও ও স্থানীয় মহাজনদের কাছ থেকে নেওয়া ঋণ পরিশোধ করতে না পেরে নওগাঁর নিয়ামতপুরে এক দরিদ্র দম্পতি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। পুলিশ এ খবর দিয়েছে।

শুক্রবার রাতে এ ঘটনাটি ঘটে। আত্মহত্যাকারীরা হলেন- উপজেলার বালাহার গ্রামের ভাড়াটে বাসিন্দা রিক্সা-ভ্যান চালক আব্দুস সামাদ (৫৫) ও তার স্ত্রী জহিরন ওরফে জরিনা (৪৭)। শনিবার সকালে নিয়ামতপুর থানা পুলিশ ওই দম্পত্তির লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। আব্দুস সামাদের বাড়ি নওগাঁর আত্রাই উপজেলার দজমতখালি গ্রামে। বালাহার গ্রামে বাড়ী ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে এই দম্পতি বসবাস করে আসছিলেন।

নিয়ামতপুর থানার ওসি শহিদ সোহরাওয়ার্দী জানান, আব্দুস সামাদ ও তার স্ত্রী জরিনা ছেলে-মেয়েদের বিয়ে দিয়ে বালাহার গ্রামে এসে বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাস করছিলেন। সামাদ রিক্সা-ভ্যান চালিয়ে ও জরিনা অন্যের বাড়িতে ঝি-এর কাজ করে সংসার চালাতেন। তিনি বলেন, সংসারে অভাব-অনটনের কারণে তারা গ্রামীণ ব্যাংক, আশা, ব্র্যাকসহ বিভিন্ন এনজিও এবং স্থানীয় মহাজনদের কাছ থেকে প্রায় ৮০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। প্রতিবেশীদের উদ্ধৃত করে পুলিশ জানায়, ঋণ পরিশোধের জন্য তাদের চাপ দেওয়া হচ্ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে না পেরে তারা আতœহত্যা করেছেন।

তবে তাদের মৃত্যুর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এ ব্যাপারে নিয়ামতপুর থানায় একটি মামলা হয়েছে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.