আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মহামানব ব্রাত্য ড়াঈশু কে লিখা মুজিব মেহেদীর একটি নোট



জনাব মুজিব মেহেদী কে তা জানিনা তবে উনার লিখা নোট টা পড়ে বড়ই পুলকিত হলাম....... নিজেকে ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ'র মত ভাষা বিজ্ঞানী আর রবীন্দ্রোত্তর যুগের সবচেয়ে বড় সাহিত্যিক মনে করা " ব্রাত্য ড়াঈশু'র" নির্লজ্ব ক্রিয়াকলাপ নিয়ে মুজিব মেহেদী ফেসবুকে একটা নোট লিখেছেন...... সেটা নিচে তুলে দিলাম : অনেকদিন আগে ফেসবুকে আমি কিছু বিশিষ্ট লেখকের নামে প্রস্তাবিত ফেন পেজে জয়েন করেছিলাম। এগুলোর মধ্যে ছিল জীবনানন্দ দাশ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, হাসান আজিজুল হক, হুমায়ুন আজাদ, শহিদুল জহির প্রমুখ পেজ। ওই জয়েন করা পর্যন্তই। পরবর্তীসময়ে আর কখনো ওসব পেজে ঢোকার অবকাশ পর্যন্ত পাই নি, ইনপুট দেয়া তো দূরের কথা। পরে ভেবেছি, এ ধরনের কোনো গ্রুপে পারতপক্ষে আর কখনো জয়েন করতে যাব না।

এমনি ফেসবুকে এমন সব বাড়তি ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েছি যে, বইপত্রের প্রতি দেয়ার মতো সময় বের করাই যায় না প্রায়। এরকম অবস্থায় সম্প্রতি ব্রাত্য রাইসুর কাছ থেকে ব্রাত্য রাইসু কর্তৃক খোলা ফরহাদ মজহার, সলিমুল্লাহ খান, মানস চৌধুরী, সুমন রহমান ও ব্রাত্য রাইসুর নিজের ফেনগ্রুপে জয়েন করবার রিকোয়েস্ট পাই। পূর্ব সিদ্ধান্তমতো ওর প্রত্যেকটিই আমি ইগনোর করে দেই। সম্ভবত এর পরেরদিন ব্রাত্য রাইসুর কাছ থেকে সবগুলো গ্রুপের রিকোয়েস্ট আবার করে পাই। এবারও যথারীতি ইগনোর করি।

কিন্তু তার পর দিন থেকে ব্রাত্য রাইসু কেবল তার ফেন পেজটিই পাঠাতে থাকেন একের পর এক। এমনও হয়েছে যে, পেজটি একদিনে তিনি তিনবার পাঠিয়েছেন আর আমি তিনবারই ইগনোর করেছি। বর্তমান ব্যস্ত সময়ে মানুষকে ইনসিস্ট করবার এরকম পদ্ধতি কি গ্রহণযোগ্য? তিনি কাকে ইনভাইট করছেন, কতবার করছেন এই বিষয়টিতে কি একজনের সতর্ক থাকা উচিত নয়? আরেকটি ব্যাপারে ফেসবুক বন্ধুদের কাছে আমার জিজ্ঞাস্য যে, একজন মানুষ কী করে পারেন নিজের নামে ফেনগ্রুপ খুলে সেটা অন্যজনের কাছে একের পর এক পাঠাতে? চক্ষুলজ্জা বলেও তো একটা বোধের কথা শুনেছি, ব্রাত্য রাইসু কি সেটা একেবারেই খুইয়ে ফেলেছেন? নাকি এই বস্তুটি তার মধ্যে কখনো ছিলই না? অরিজিনাল লিংক: ব্রাত্য রাইসু হঠাৎ ফেন সংগ্রহে নির্লজ্জ অভিযানে নামলেন কেন? সামহোয়ারইন ব্লগটা থেকে ড়াঈশু গেছে ভাল হইছে.......... সুশীল ছারপোকা কমছে একটা..... নোটটা পড়ে ভাল লাগছে তাই শেয়ার করলাম........নিজে একজন পাইরেটেড ভিসতা ব্যবহারকারী হওয়ার কারণে বাংলাদেশী কারো অর্থনৈতিক স্বার্থ জড়িত না থাকলে সর্বত্রই কপিরাইটের খেতা পুড়ি তাই অনুমতি না নিয়েই লিখাটাও শেয়ার করলাম...........

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.