আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

গভীর অরণ্যের গান ...

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান। রবীন্দ্রনাথ
একটা সময় ছিল- এই ধরুন উনিশ শতকের শেষের দিকে কিংবা কুড়ি শতকের প্রথম দিকে - সে সময় ইউরোপীয়রা ভাবত যে "কালচার" জিনিসটা ইউরোপের বাইরে নেই- বিশুদ্ধ কালচার যা আছে ইউরোপেই আছে। বলা বাহুল্য -সেসব মিথ্যে ধারনা অনেক দিন বাতিল হয়ে গেছে। শুধু তাইই নয় ইউরোপ কেবল অন্যদের কালচার মেনে নেয়নি -সাদরে বরণও করেছে।

ডিপ ফরেস্ট এর ইনসট্রুমেন্টার মিউজিক শুনলে সে কথাই নতুন করে মনে পড়ে। ডিপ ফরেস্ট আসলে একটি মিউজিকাল প্রজেক্ট এবং এর কেন্দ্রে দুজন ফরাসি সংগীতশিল্পী- মিচেল স্যানচেজ ও এরিক মউকোয়েট। মিচেল স্যানচেজ ও এরিক মউকোয়েট (বাঁয়ে)। এঁরা দুজন নতুন ধরনের বিশ্ব সংগীতের রচয়িতা-যাকে বলা হয়: এথনিক ইলেকট্রনিকা; যা আসলে আদিবাসী নাচের তাল, এথনিক সুর ও ইলেকট্রনিক সাউন্ড মিশেল। ওদের উদ্ভাবিত সাউন্ডকে বলা হয়-ethno-introspective ambient world music বিশ্বময় দারুন পপুলার হয়েছে ডিপ ফরেস্ট।

শুধু তাই নয় মিচেল স্যানচেজ ও এরিক মউকোয়েট ১৯৯৩ সালে সেরা বিশ্বসংগীতের জন্য ছিনিয়ে নিয়েছেন গ্র্যামি। অ্যালবাম কাভার মিচেল স্যানচেজ আফ্রিকার বাকা পিগমিদের প্রার্থনা সংগীত শুনেছিলেন। তখনই মডারন মিউজিকের সঙ্গে আফ্রিকার বাকা পিগমিদের প্রার্থনা সংগীত মিশ্রনের পরিকল্পনা মাথায় আসে। তারপর তিনি এরিক মউকোয়েট এর সঙ্গে ডিপ ফরেস্ট প্রজেক্ট তৈরি করেন। ১৯৯২ সালে ডিপ ফরেস্টের প্রথম অ্যালবাম বের হয়।

অ্যালবামের নাম ‘সুইট লালাবাই’। সুইট লালাবাই বা মিষ্টি ঘুমপাড়ানি গান ...সলোমন আইল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী সংগীত নিয়ে রচিত হয়েছে সুইট লালাবাই । ডিপ ফরেস্ট ইউ টিউব লিঙ্ক Click This Link
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।