আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচীর দ্বিতীয় পর্যায়ে পদার্পন উপলক্ষ্যে সমাবেশের প্রস্তাবনাঃ সাথে থাকুন, পাশে থাকুন

অনেকের মাঝেও একা থাকা যায়, নি:সঙ্গতায় কারো অনুভব ছুঁয়ে যায় ...

২১শে ফেব্রুয়ারির সময়সীমাকে সামনে রেখে গত একটি মাস স্বাক্ষর গ্রহণের জন্য বিপুল কর্মদ্দীপনা নিয়ে দেশে-বিদেশে ব্লগাররা দিন-রাত স্বেচ্ছাশ্রম দিয়ে লক্ষ্যমাত্রা এক লক্ষকে টপকিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে প্রায় দু’লাখ স্বাক্ষর সংগ্রহ করেছে! বস্তুত ২১শে ফেব্রুয়ারি আদতে কোন শেষ সময়সীমা ছিল না; সংগ্রহিত প্রায় দু’লাখ স্বাক্ষর ছিল ভাষা শহীদদের প্রতি আমাদের বিনম্র, মৌন শ্রদ্ধাঞ্জলি এবং এক নতুন সূচনার প্রতিশ্রুতি । সেই অভিপ্রায়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিকে সম্প্রসারিত করতে গত ২২শে ফেব্রুয়ারি প্রেস ক্লাবে অনলাইন বাংলা কমিউনিটির ব্লগাররা একটি প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করে। ব্লগারদের মূল লক্ষ্য ছিল গণযোগাযোগ মাধ্যমগুলোর কাছে এই অভিযানের বার্তা পৌঁছে দেয়া এবং অভিযান চলাকালীন বিভিন্ন অভিজ্ঞতা তুলে ধরা । উপস্থিত সাংবাদিক এবং ব্লগারদের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ত প্রশ্নত্তোর বিনিময় পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রেস কনফারেন্সে স্বাক্ষর গ্রহণ অভিযানের দ্বিতীয় পর্যায় ঘোষনা করা হয় ।

প্রেস কনফারেন্সটি সম্পর্কে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা (সমকাল, প্রথম আলো) আলোকপাত করে এবং চ্যানেল-আই –এর সংবাদেও যুদ্ধাপরাধীদেও বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ সংক্রান্ত প্রেস কনফারেন্সের খবর পরিবেশিত হয় । প্রেস কনফারেন্সে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে স্বাক্ষর গ্রহণ অভিযানের প্রস্তাবিত দ্বিতীয় পর্বে ২৬শে মার্চকে সামনে রেখে মধ্যবর্তী সময়ে বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে ১০ লক্ষ স্বাক্ষর সংগ্রহের প্রস্তাব দেয়া হয়। কর্মসূচী নিয়ে প্রাথমিক প্রস্তাবনা থাকলেও বিস্তারিত মতামত, টিম ওয়ার্ক, দিক-নির্দেশনার জন্য ব্লগাররা একটি আলোচনা সভার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছেন। যারা পারিবারিক বা ব্যক্তিগত বা কর্মক্ষেত্রের ব্যস্ততার কারণে প্রেস কনফারেন্সে বা বাংলা একাডেমীর বইমেলায় স্বাক্ষর গ্রহণ অভিযানে কিনবা পূবের্কার আলোচনা সভাগুলোতে নিয়মিতভাবে উপস্থিত থাকতে পারেননি - তাদের সহ আমাদের অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবকদের আরো একবার একটি আলোচনা সভায় পরস্পরের ভাব বিনিময় এই অভিযানের স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা তুলে ধরতে সহায়ক হবে । যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযানের দ্বিতীয় পর্বের বিভিন্ন কর্মসূচী নিয়ে প্রস্তাবিত আলোচনা সভায় যোগদানের তথ্যাবলী - তারিখঃ সোমবার, ২রা মার্চ ২০০৯ সময়ঃ সন্ধ্যা ৬:৩০ ঘটিকা স্থানঃ ছবির হাট, শাহবাগ সভায় সম্ভাব্য যে কর্মসূচীগুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে - ১. তহবিল গঠনঃ - বিভিন্ন কর্মসূচী বা প্রচারণার জন্য কোন কোন খাতে অর্থের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে ? - কি পরিমাণ অর্থের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে ? - আগ্রহীরা কিভাবে তহবিলে আর্থিক সাহার্য প্রদান করবে - ব্যক্তিবিশেষের কাছে নাকি কোন ব্যাংক একাউন্টে ? - তহবিলের হিসেব প্রদানের জন্য কারা দ্বায়িত্বে থাকবেন ? - কতদিন পর্যন্ত তহবিল সংগ্রহ চলতে পারে ? ২. স্বেচ্ছাসেবকঃ এই অভিযান কোন ব্যক্তিবিশেষের একার নয় ।

এই দাবি দেশের মানুষের এবং তাতে সাড়া দিয়ে অনলাইন বাংলা কমিউনিটির ব্লগাররা গণস্বাক্ষর অভিযানে নেমেছেন। এখানে আমাদের লক্ষ্য কোন একক নেতা বা নেত্রী তৈরি নয় বরং অংশগ্রহণকারী সকলের মধ্যকার দৃঢ়তা, দক্ষতা, সহযোগীতা কাম্য । তাই সকল স্বেচ্ছাসেবকই এখানে সহযোদ্ধা । এজন্য আমরা কোন নির্দিষ্ট ব্লগারের উপরেই সকল আয়োজনের দ্বায়িত্ব চাপিয়ে দিতে চাইনা । বরং একেক পর্বে, একেক অভিযানে একেক ব্লগারের বিভিন্ন মতামত, সময় ও কর্মদক্ষতাকে প্রাধান্য দিতে চাই।

সেই লক্ষ্যে প্রতিটি ব্লগারের কাছ থেকে তাদেরই সুবিধাজনক সময়ে বিভিন্ন কর্মসূচী আহবান নিয়ে সবার স্বতঃস্ফূর্ত পরামর্শ কাম্য । ৩. বিভিন্ন কর্মসূচীঃ প্রথম পর্যায়ে দেশ ও প্রবাস থেকে বিপুল পরিমাণ স্বাক্ষর সংগ্রহ সম্ভব হলেও বাংলা একাডেমীর বইমেলার মিলনমেলা অনেক সহায়ক ছিল আমাদের এক লক্ষ স্বাক্ষর গ্রহনের লক্ষ্যমাত্রাকে অতিক্রম করতে। কিন্তু এই অভিযানের দ্বিতীয় ধাপ যেখানে ২৬শে মার্চ পর্যন্ত সেখানে এমন বিশাল সময় নিয়ে কোন বিশেষ মিলনমেলা না থাকায় অন্যান্য কর্মসূচীর দিকে অধিক মনোনিবেশ অতিব গুরুত্বপূর্ণ । --বিদ্যালয়/কলেজ/বিশ্ব-বিদ্যালয়গুলোতে স্বাক্ষর গ্রহণ অভিযানের প্রচারণাঃ প্রথম পর্যায়ে সরকারী-বেসরকারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠাগুলো থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ স্বাক্ষর সংগ্রহের পর এই অভিযানের দ্বিতীয় পর্যায়ে এসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ব্যাপক আকারে স্বাক্ষর গ্রহণ অভিযান চালনা করতে ব্লগারদের সাথে আলোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। যে কোন বয়সের ব্লগাররা যারা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত আছেন, এক্ষেত্রে তাদের দৃটি আকর্ষণ করা হচ্ছে ।

ব্লগাররা তাদের প্রয়োজনীয় সময়সূচী জানিয়ে সেই মোতাবেক অভিযান পরিচালনা করবেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে তাদের সাথে আলোচনার জন্য প্রয়োজনে বয়োজেষ্ঠ্য বা অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবক ব্লগাররাও সহায়তা করতে পারেন। এমনকি যার যার এলাকার স্কুল-কলেজগুলোতেও এমন যৌথ উদ্যোগে স্বাক্ষরগ্রহণ অভিযান পরিচালনার ব্যাপারেও সবার অংশগ্রহণ কাম্য। আমরা হয়ত এই প্রচারণাতেও একটি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে পারি আলোচনা সাপেক্ষে- প্রতি সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অন্তত একটি নির্দিষ্ট সংখ্যাক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাক্ষর গ্রহণ অভিযান পরিচালনা করার জোর চেষ্টা করতে হবে। --বিপণি বিতান/সুপার স্টোর/ সাইবার ক্যাফেতে স্বাক্ষর গ্রহণ অভিযানঃ বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে আয়োজিত ব্লগারদের এক সমাবেশে সভা শেষে এক ঝটিকা সফরে মাত্র কয়েক মিনিটেই আশাব্যাঞ্জক স্বাক্ষর সংগ্রহকে মাথায় রেখেই এবার বিভিন্ন বিপণি বিতাণ, সুপার স্টোর বা সাইবার ক্যাফেগুলোতে পরিকল্পনা মাফিক নিয়মিত স্বাক্ষর সংগ্রহ প্রচারণা চালানোর ব্যাপারে ব্লগারদের প্রস্তুতি সম্পর্কিত আলোচনা জরুরী।

--পোস্টার/স্টিকার/লিফলেটঃ পোস্টার/স্টিকার/লিফলেট যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি সম্পর্কে সবাইকে দ্রুত ওয়াকেবহাল করবে। পোস্টার/স্টিকার/লিফলেট কত সংখ্যক প্রয়োজন হতে পারে এবং কিভাবে বিতরণ করা হবে তা নিয়ে ব্লগারদের মতামত প্রয়োজন। কিছু ছোট ছোট বিকল্প পরিকল্পনাও হাতে নেয়া যেতে পারে ; যেমন - ১. দৈনিক পত্রিকা বা সাপ্তাহিক/পাক্ষিক/মাসিক ম্যাগাজিনগুলোর সাথে স্টিকার/লিফলেট বিতরণ করা যেতে পারে। ২. বিভিন্ন সুপার স্টোরগুলোতে পণ্য কেনার সাথে একজন গ্রাহককে লিফলেট/স্টিকার প্রদান করা যেতে পারে। ৩. বিভিন্ন বইয়ের দোকানে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক বা যে কোন বই ক্রয়ের সাথে পোস্টার/লিফলেট/স্টিকার প্রদান করা যেতে পারে।

৪. সিনেমা হল/সিনেপ্লেক্সে উল্লেখযোগ্য বাংলা সিনেমার টিকেট ক্রয়ের সাথে স্টিকার বিতরণ করা যেতে পারে। পোস্টার এর ডিজাইন নিয়ে ব্লগার মেঠোজন কাজ করছিলেন; তাঁর কাছ থেকে বর্তমান অগ্রগতি জানতে ব্লগাররা আগ্রহী। পোস্টার/লিফলেট/স্টিকার - এর ছাপা খরচ আগ্রহীদের কাছ থেকে সংগ্রহিত আর্থিক সাহায্য থেকেই চালনা করা হবে। --স্বাক্ষর সংগ্রহে ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলা ও প্রবাসী ব্লগারদের সহায়তাঃ প্রথম ধাপে প্রবাসী ব্লগাররা অনেক কষ্ট করে সূদূর প্রবাস থেকে স্বাক্ষর সংগ্রহ করে পাঠিয়েছেন। দ্বিতীয় ধাপেও তাই আরো বৃহৎ পরিসরে প্রবাসী ব্লগারদের সহযোগীতা কাম্য ।

অপরদিকে ঢাকার বাইরের অনেক ব্লগাররাই স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে সময় ও শ্রম দিয়েছেন। এবারও সকল ব্লগারদের কাছ থেকে আরো বিপুল পরিমাণে সাড়া কামনা করা হচ্ছে। --ইলেকট্রনিক/প্রিন্ট মিডিয়ার সাথে জড়িত ব্লগারদের সহায়তা কামনাঃ ২২শে ফেব্রুয়ারির প্রেস কনফারেন্সের উদ্দেশ্য ছিল মিডিয়াকে এই অভিযান সম্পর্কে অবহিত করা যাতে পরবর্তীতে আমরা বিভিন্ন কর্মসূচীতে মিডিয়ার সহায়তা পেতে সক্ষম হই। তাতে সচেতনামূলক প্রচারণা দ্রুত জনমনে প্রভাব ফেলবে নিঃসন্দেহে। এই প্রেক্ষিতে ব্লগারদের মধ্যে যারা ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত আছেন তাদের বিভিন্ন সহায়তাও এই অভিযানকে ত্বরান্বিত করবে ।

তাই ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা প্রিন্ট মিডিয়ার সাথে জড়িত ব্লগারদের সার্বক্ষনিক সহযোগীতা বিশেষভাবে কাম্য। --মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণ করতে অনলাইন আর্কাইভঃ ছড়িয়ে থাকা তথ্যাবলী, জানা-অজানায় থাকা মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক বিভিন্ন ওয়েব সাইটের লিংক, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে বিভিন্ন বই, প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য, ভিডিও ফুটেজ, অডিও এমনি মুক্তিযুদ্ধের সময়কালীন উদ্দিপনা জাগানো স্বরণীয় গান, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধাদের স্বরণে দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত ভাস্কর্য সম্পর্কিত ইত্যাদি বহুবিধ তথ্যাবলী নিয়ে একটি নির্দিষ্ট লিংকে অনলাইন আর্কাইভ গড়ে তোলার প্রস্তবনা এসেছে অনেক ব্লগারদের কাছ থেকেই। কথ্য ইতিহাস সংরক্ষণের জন্য ব্লগারদের ভুমিকাও অতীব গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচ্য। আর্কাইভ নিয়ে সম্ভাব্য আলোচনা – ১. কবে থেকে এবং কিভাবে এই আর্কাইভ নিয়ে কাজ শুরু করা সম্ভব ? ২. এই আর্কাইভটির ডিজাইন এবং তত্ত্বাবধানে কারা থাকবেন ? ৩. আর্কাইভের লিখিত ইতিহাসগুলো অন্তর্ভূক্ত করণের কোন নির্দিষ্ট মানদন্ড থাকবে কি ? --র‌্যালী বা অন্যান্য কর্মসূচীঃ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর অভিযানকে বেগবান করতে মার্চ মাসের বিশেষ কোন সময়ে ব্লগারদের মিলিত উদ্যোগে কোন র‌্যালী আয়োজন করা সম্ভব কি না তা আলোচনা করা প্রয়োজন। এছাড়াও ব্লগারদের মিলিত আয়োজনে অন্যান্য কি কি প্রতীকি সমাবেশের উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে যা সবাইকে সম্পৃক্ত করবে বিচারের দাবিতে, তা নিয়েও সবার মতামত কাম্য।

বর্তমানে গণস্বাক্ষর অভিযানের প্রচারণার জন্য একটি ফেসবুক গ্রুপ আছে। সবাইকে এই গ্রুপে বিভিন্ন সদস্য হতে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে । মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কোন ওয়েবসাইট বা বই এর লিংক/তথ্য, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সাম্প্রতিক বা পূর্বেকার কোন কর্মসূচীর তথ্যাবলী/ছবি এবং আপনার অনুভূতি, মতামতগুলো এখানে ভাগ করে নেয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে । ফেসবুক গ্রুপের লিংক - http://gonoshakkhor.tk এছাড়াও যোগাযোগের সুবিধার্থে ইমেইল করতে পারেন - ৪. গণস্বাক্ষর কর্মসূচীর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ এই প্রেক্ষিতে অনেকেই বিভিন্ন কিছু জানতে চান। তাই ব্লগারদের উপস্থিতিতে প্রস্তাবিত সভায় সম্ভাব্য আলোচনা হতে পারে - - কতদিন পর্যন্ত গণস্বাক্ষর সংগ্রহ কার্যক্রম পরিচালিত হতে পারে ? - সংগ্রহিত স্বাক্ষরগুলো কোথায়/কার কাছে, কিভাবে, কবে নাগাদ হস্তান্তর করা হবে ? এই অভিযান মূলত সকল ব্লগারদের সচেতন আগ্রহের ফসল ।

তাই এই অভিযানকে প্রাণবন্ত রাখতে প্রতিটি ব্লগারের ভূমিকা অপরিসীম । এখানে প্রতিটি ব্লগারই নিজ আগ্রহে, সময়-সুযোগ মত শ্রম, মতামত দিচ্ছেন । তাই কোন একজন কখনই এখানে নেতা বা নেত্রী নয়। তবে মানুষের ভাবনার ব্যাপকতা যেমন আছে, সীমাবদ্ধতাও আছে তেমনি; আছে ক্লান্তি কিনবা ব্যস্ততা। অপরদিকে দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রস্তাবিত ২৬শে মার্চ সময়সীমায় এবারের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্যমাত্রা ১০ লক্ষ স্বাক্ষর সংগ্রহ।

ব্লগাররা সব সময়ই ”সাথে আছি” , ”পাশে আছি”, ”আওয়াজ দিয়েন” বলে উৎসাহ দিয়ে আসছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে অনলাইন বাংলা কমিউনিটির ব্লগারদের কর্তৃক আয়োজিত গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযানে আপনাদের সবার প্রতি তাই উদাত্ত আহ্বান - ...পাশে আসুন.. সাথে থাকুন। আওয়াজ দেয়া হলো ... আপনি শুনছেন তো ? আপনাকেই বলছি ... *** *** **** ছবি কৃতজ্ঞতা : ব্লগার অরণ্য আনামের অনুমতি সাপেক্ষে মূল পোস্টের সাথে সংযোজিত হয়েছে তারই তোলা এই ছবি । *** *** ***

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.