জেনেটিক ডিজওয়ার্ডারের কারণে কথা বলতে ও হাটতে কষ্ট হয় ২ বছর বয়সী অলি পেথেরিকের। অথচ বিট্রেনের এই শিশুটিই হাসছে সারাক্ষণ। সারাক্ষণ মানে মিনিট-ঘন্টার হিসেব নয়। দিন বা মাসের হিসেবও নয়। খুবই বিচিত্র শোনালেও 'অ্যাঞ্জেলম্যান সিনড্রোম' নিয়ে জন্মানো এই শিশুটি হাসছে জন্মের পর থেকেই।
অলির ক্ষেত্রে যে 'অ্যাঞ্জেলম্যান সিনড্রোম' দেখা দিয়েছে সেটা পৃথিবীতেই খুবই বিরল। শিশুটির মা এনি ক্যাম্পবেল মেইল অনলাইনকে বলেন, অলি মুখের হাসি সবাইকে খুশি ও আনন্দিত করে। তার অসাধারণ হাসির সত্যিই কোন তুলনা নেই।
আমি তাকেই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ মনে করি।
অলি জন্মানোর পর থেকেই ঠিক মত দেখতে পাচ্ছে না এমন অভিযোগ নিয়ে চিকিৎসকদের শরনাপন্ন হয়েছিলে তার বাবা-মা। এবং তখনই বিভিন্ন পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে তার অদ্ভুত জেনেটিক ডিজওয়ার্ডারের বিষয়টি ধরা পড়ে। তার চিকিৎসার প্রচলিত কোন উপায় জানা না থাকলেও তার ব্যাপারে গবেষণা চালিয়ে নিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
।অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।