আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমরা কি মুসলিম না অন্য জাতি???


আমরা কি মুসলিম না অন্য জাতি???কি আমাদের পরিচয়?এই জন্যই কি আমরা বার বার মার খেয়েও চুপ থাকছি?মানুষ স্রষ্ঠার শ্রেষ্ঠ জীব। মহান আল্লাহ্‌ আমাদেরকে বিবেক বুদ্ধি দিয়ে পৃথিবীতে পাঠাইয়াছেন তার ইবাদত করার জন্য। তার অনেক ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ইবাদত হলো নামায আবার এই নামাযের জন্য উৎকৃষ্ট স্থান হলো মসজিদ তাই এক কথায় বলা যায় মসজিদ হলো আল্লাহর ঘর। আল্লাহর ঘর বলেই মসজিদ মুসলমানদের নিকট অতীব পবিত্র ময়। সুতরাং মসজিদ হলো সকল বিবাদ, ফ্যাসাদের উর্ধে অর্থাৎ রাজনীতির উর্ধে।

ভাবতে অবাক লাগে সামান্য একজন আল্লাহর গোলামের নামায পড়ানোর পক্ষে বিপক্ষে নিয়ে আমরা মুসলমান পবিত্র মসজিদের ভিতর জুতা ছুড়া ছুড়ি করে মসজিদকেই শুধু কলূষিত অপমানিতই করিনি সারা বিশ্বে মুসলমানকে ইহুদীদের নিকট ছোটকরে দিয়াছে এবং সাহস বাড়িয়ে দিয়েছে আরও নির্যাতন করার। আমি মানূষ হিসাবে সবাইকে পছন্দ হবেনা এটাই স্বাভাবিক আমার যদি ইমামকে পছন্দনা হয় ঢাকা শহরে আরও মসজিদ আছে সেখানে গিয়া আমি নামায আদায় করতে পারিতাহলেকিআমরামসজিদেঝগরাকরতেযাই??মসজিদ কি শুধুই ঝগরা করার জন্য?আমরা সাধারন মুসলমান যারা তারা কেন বারবার কিছু ধর্মের মুখোশধারি, ধর্মের লেবাস পড়া লোকদের ধর্মের নামে নিজের স্বার্থ হাসিলে একটু টের বেটর হলেই তাদের বিভিন্ন ফতোয়ার রোষানলে পরতে হয়। তখন আমরা হয়ে যাই দিশেহারা। আমরা সাধারন মুসলমান আমরা কোথায় যাবো। তাই বড়ই হাসির বিষয় যে, মুসলমান মুসলমান মসজিদের ভিতর জুতা ছুড়া ছুড়ি করে আবার নামাযের পরে গাজায় হামলার প্রতিবাদে মিছিল বাহির করে তাহলে কি দাড়ালো" যে সরিষা দিয়ে আমরা ভূত তাড়াবো,সেই সরিষায় যদি ভূত থাকে তখন?? ঘটনা যাই হোক, মসজিদের মধ্যে জুতা মারা, মারামারি করা অত্যন্ত নিন্দনীয় কাজ।

এটা সমর্থন করা যায় না। আমরা সাধারন মুসলমান এই ন্যাকারজনক ঘটনার জন্য যারা দায়ি তাদেরকে জন সম্মুখে এমন শাস্তি দেওয়া হোক যাতে ভবিষ্যতে আর কেউ ধর্মের নামে মসজিদকে অপবিত্র করতে না পারে।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.