আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যার জন্য কুয়াকাটা

নিরব যোদ্ধা।

ঝাউবন ঝাউবন সরকারী উদ্যেগে তৈরী করা হয়েছে। গাছগুলো দেখতে খুবই সুন্দর। বনের পরিবেশ ঝাউ গাছের কারণে বেশ মনোরম দৃশ্যের সৃষ্টি করেছে। এখানে অনেক দূর থকে পর্যটক ঘুরতে আসেন।

একটু সামনে এগিয়ে গেলেই সকালের লোভনীয় সূর্যোদয়ের দৃশ্য দেখা যায় এ বন থেকে। ঝাউবনটি বেশ বড় এলাকা নিয়ে তৈরী করা হয়েছে। গঙ্গামতি ঝাউবন থেকে পূর্ব দিকে অবসি'ত গঙ্গামতি। এখানে যেতে পথে পড়ে খুব সুন্দর সুন্দর বন, বিশাল বিশাল গাছ, অনেক বড় বড় চর। চরে বিভিন্ন রকমের পাখি দেখতে পাওয়া যায়, যা গঙ্গামতিকে আরও মোহনীয় করে তুলেছে।

তবে পর্যটক, গঙ্গামতি বনাঞ্চল ভ্রমন না করলে আপনার ভ্রমনটি হয়ত অস্পূর্ণই থেকে যেতে পারে। সুর্যোদয় কুয়াকাটা বীচের পূর্ব দিকে গঙ্গমতির চরে কাউয়ারচর এলাকা থেকে সূর্যোদয় স্পষ্টভাবে দেখা সম্ভব। এজন্য ভোররাত ৫টায় উঠে আসতে হবে ওই স'ানে। তবে তাতে কোন ভয় নেই, স'ানীয় লোকজন এ ব্যাপারে খুবই আন্তরিক ও আতিথিয়তাপরায়ণ। এছাড়াও ওই সময়ে বীচে থাকবে শত শত পর্যটক।

সূর্য যখন উঠবে তার অন্তত ১০/১৫ মিনিটি পূর্ব থেকে সাগরের তলদেশে দেখা যাবে লাল আভা। এ লাল আভাটি আস্তে আস্তে আগুনের ন্যায় রূপ ধারণ করবে। তার মধ্যে থেকে সূর্য বেরিয়ে আসবে। আসলে এ দৃশ্য দেখলেই শুধু বর্ণনা করা সম্ভব। আপনি যদি কোনদিন এ সুর্যোদয় দেখার সৌভাগ্য হয় তাহলে এর আসল রূপটা বুঝতে পারবেন।

সূর্যাস্ত সুর্যাস্ত ভালভাবে উপভোগ করতে হলে আপনাকে শুটকি পল্লিতে যেতে হবে। ১০/২০ মিনিট স'ায়ী সূর্যটি ডুবতে ডুবতে এক পর্যায়ে সে সাগরে হারিয়ে যাবে।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।