আমাদের মতো মানুষ বেঁচে থাকে কীট-পতঙ্গের মতো! মরে যায় কৃষকের সামান্য বালাই-নাশকে। আমাদের খোঁজ রাখবে দেশের সরকার এমনটি ভাবনায় আনা অনুচিত বৈকী। কিছু হৃদয়বান মানুষ (যারা এখনো ভাল মানুষের কোটা পুরণ করে আছেন) শ্বাশ্বতকে বাঁচাত এগিয়ে এসেছেন। বাড়িয়েছেন সাহায্যের হাত। তবে এই হাত গুলো কত বড়? একজন ছাত্রকে বাঁচাতে অপর ছাত্ররা সংগঠিত হচ্ছেন। সভা করছেন। বাবা তার শেষ সম্বল হারিয়ে অজানা ভবিষ্যতের দিকে ধাবিত হচ্ছেন। কিন্তু দেশের সরকার কী করছে? একজন শ্বশ্বত যিনি দেশের শ্রেষ্ট বিদ্যাপিঠের ছাত্র, সেতো শুধু বাবা-মায়ের ভরসা আর ভাল বাসার ধন নয়। সেতো এদেশের সম্পদ। শ্বাশ্বত'র মৃত্যু হলে বাবা-মা হারাবে আদরের সন্তান, বোন হারাবে ভাই আর দেশ হারাবে কী? সরকারের কী কোন দায়িত্ব নেই?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।