যারা উত্তম কে উচ্চকন্ঠে উত্তম বলতে পারে না তারা প্রয়োজনীয় মুহূর্তে শুকরকেও শুকর বলতে পারে না। এবং প্রায়শই আর একটি শুকরে রুপান্তরিত হয়।
প্রকাশ্যে না হলেও গোপনে বা একটি বিশেষ ধরণে এ অঞ্চলে ইতিহাসিকভাবেই সমকামীতার চর্চা হয়ে আসছে। উত্তর ঔপনিবেশিক কালে যৌনতা ও যৌনাচরন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের নজরদারী, হস্তক্ষেপ আবার একই সাথে উন্নয়ন, 'উন্মুক্ততার' কেন্দ্রও হয়ে উঠেছে। এদেশের বিভিন্ন সভা সেমিনারেও মূলত যৌনস্বাস্থ্যর মোড়কে সমকামীতার বিষয়টিও প্রকাশিত হচ্ছে। এদেশেই সমকামীতা বিষয়ক অনেক সাইটও রয়েছে, গোপন গোষ্ঠীও রয়েছে। একদিকে আইনগতভাবে তৃতীয় লিঙ্গ এবং সমকামীদের কোন স্বীকৃতি নেই যেমন তেমনি রাষ্ট্রীয় কৌশলপত্রে আবার উপস্থিতি রয়েছে।
আমার অনুমান যে মূলত দাতা সংস্থাদের চাপে কিংবা প্রভাবেই এদেশে সমকামীতা ক্ষুদ্র আকারে হলেও একটা স্পেস পাবে। যদি এমনটা হয় তাহলে সেটি সমকামীদের জন্য কি সুফল বয়ে আনবে, নাকি তারা রাষ্ট্রীয় সার্ভেলেইন্সের মধ্যে আরো জোরালোভাবে নিপতিত হবে? যেমনটা অনেক এইচআইভি রোগীর ক্ষেত্রে ঘটেছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।