আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সিইসির শর্ত



রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনার শুরুতেই সিইসি জানিয়ে দিলেন পুরন করা যাবে না এমন দাবী না করতে। সেক্ষেত্রে সিইসির কর্তব্য ছিল পুরন করা যাবে এমন দাবীগুলোর একটি তালিকা গোড়া থেকেই প্রস্তুত রাখা। সেরকম তালিকা কি আদৌ তৈরী করা সম্ভব? যদি সেরকম কোন তালিকা থেকেই থাকে তাহলে আলোচনার হেতু কি? এটা কি তাহলে বিভিন্ন ধরণের সতর্কিকরণ আর টোপ ফেলার ফিকির? নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় দেখানো হচ্ছে দেড় বছর পর। কি ঘটবে এই দেড় বছরে? আলোচনা কি দেড় বছর ধরেই চলবে? ভোটার তালিকা প্রস্তুতের কাজ এখনো শুরু হয়নি। সেটা কবে শুরু হবে? সরকার তো ইতিমধ্যেই জনগণের সন্দেহের মুখে।

সেই সন্দেহের কোন সম্পুরক জবাব কি পাচ্ছেন জনগন? এই প্রশ্নগুলো বহুলোককেই খোঁচাচ্ছে। জনগন নির্বাচনের মেজাজে ছিলেন গতবছর অক্টোবরের শেষে। রাজনৈতিক দলগুলো ভেঙে পুরো খান খান হয়ে যাবার পরে নির্বাচন দেবার একটা উদ্দেশ্য হতে পারে আরো অনুগত (বর্তমান বড়দলগুলো মরতে দম প্রমাণের চেষ্টা করে চলেছেন যে তারা সাম্রাজ্যবাদের একনিষ্ঠ তল্পীবাহক)কোন দল তৈরী করা। তাতে গণতন্ত্র শেষ পর্যন্ত বর্তমানের থেকেও অনেক বেশী অকার্যকর হবে। কিছুদিন পর পরই আমরা দেখতে পাবো জলপাই রং পোষাকে কেউ জাতির উদ্দেশ্যে ভাষন দিচ্ছেন।

আর কোনদিন হয়তো সেই মুখ দেখতে ১৭ বছর অপেক্ষা করতে হবে না।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.