আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইসলাম আর গনতন্ত্র -২ (ধর্ম-বিশ্বাস আর সমাজ)

<ংপৎরঢ়ঃ ংৎপ

ইসলামিক আন্দোলনকারীরা মনে প্রানের বিশ্বাস করে যে মুসলিম অধুষ্যিত দেশ গুলো সামরিক, অর্থনীতি আর রাষ্ট্রীয় ভাবে দুর্বল কেননা দেশ গুলনা পুরোপুরি ইসলামিক শাসন ব্যবস্হা এবং সমাজ ব্যবস্হা অনুসরন করেনা। যদি দেশগুলো শুদ্ধ ইসলামিক শাসন ব্যবস্হা এবং সমাজ ব্যবস্হা অনুসরন করে তাহলে সকল সমস্যার সমাধান ঘটবে এবং মুসলিম অধুষ্যিত দেশ গুলো সামরিক, অর্থনীতি আর রাষ্ট্রীয় ভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠবে। এমপিরিক্যাল এভিডেন্স হিসাবে তারা ইসলামের প্রারম্ভিক ইতিহাস কে উপস্হাপনা করে। কিন্তু গনতন্ত্রবিদরা বলে যে পাশ্চাত্যের সামরিক, অর্থনীতি আর রাষ্ট্রীয় ভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠার পেছনে কারন শক্তিশালী গনতন্ত্র যা রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্হাকে জবাবদিহিতার মুখোমুখি করেচে আর যা সামাজিক ব্যবস্হাকে ব্যাক্তিগত আচরনের মাধ্যমে প্রকাশ করার সুযোগ দিয়েচে। জবাবদিহিতা একটি বড় সমস্যা মধ্য প্রাচ্যের এক-নায়ক শাসন ব্যবস্হার জন্য। তাই বেশীর ভাগ শাসকই গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্হাকে বিধর্মিয় শাসন ব্যবস্হা এবং সাংস্কৃতিক ভাবে অযোগ্য বলে মনে। এই ধারনা ইসলামিক আন্দোলন কারীদের সাহায্য করে কেননা তকন ইসলামিক আন্দোলন কারীরা এক-নায়ক শাসকদের চাপে রাকার সুযোগ পায় যেহেতু অর্থনৈতিক এবং সামরিক কারনে সব এক-নায়কই পাশ্চাত্যের উপর নির্ভরশীল। এক নায়ক দের তাদের দেশে একটি শাসন ব্যবস্হা বানাতে হয় যা ইসলামিস্টদের দাবী মেনে নেয় আবার আধুনিকায়ন করতে হয় পশ্চিমা গ্রহনযোগ্যতা পাওয়ার জন্য।ইসলামিস্টরা এ সুযোগটা কাজে লাগায়, তারা এই হাইব্রীড শাসন ব্যবস্হার সুযোগ নেয় তাদের প্রসারের জন্য আর সমালোচনা করে যে এ হাইব্রীড ব্যবস্হা দেশকে সামরিক, অর্থনীতি আর রাষ্ট্রীয় ভাবে দুর্বল করে তুলচে। পর্ব-২.১- গনতান্ত্রিক ধারনার সাতে ইসলামিক ধারনার মূল পার্থক্য

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.