আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ন্যাশনাল আইডি কার্ডে জিও কোডের ব্যবহার

বাস্তবতা ফেরী করে বেড়াচ্ছে আমার সহজ শর্তের সময়গুলোকে

ন্যাশনাল আইডি কার্ডের আইডি নাম্বারে জিও কোড ব্যবহার করা হয়েছে। জিওগ্রাফিকাল কোডকে সংক্ষেপে জিও কোড বলা হয়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বাংলাদেশের জিও কোডের রক্ষনাবেক্ষণ করে। আইডি নাম্বারে ১৩ টি ডিজিট রয়েছে। এ ডিজিটগুলোর প্রথম ৭ টি ডিজিটে জিও কোডের ব্যবহার রয়েছে।

প্রথম দুই ডিজিট হচ্ছে জেলা কোড, তারপরের ডিজিটটি পৌরসভা, ইউনিয়ন ও সিটি কর্পরেশন এলাকার জন্য। পরের দুই ডিজিট উপজেলার জন্য এবং তার পরের দুই ডিজিট ওয়ার্ড নাম্বারের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। আইডি নাম্বারের শেষের ছয়টি ডিজিট ব্যক্তির সিরিয়াল নাম্বার। ধরা যাক কারো আইডি নাম্বার ৩৩২৮৬০৪০১৫৮২১। এই আইডি নাম্বারের প্রথম দুই ডিজিট অর্থাৎ ৩৩ গাজীপুর জেলার জিও কোড।

পরের ২ ডিজিটটি পৌরসভা এলাকার জন্য। সিটি কর্পরেশন এলাকার জন্য এই কোড ১ হবে। পরের ৮৬ ডিজিট শ্রীপুর উপজেলার জন্য। ০৪ ডিজিট দুইটি পৌরসভার ওয়ার্ড নাম্বার। শেষ ছয় নাম্বার অর্থাৎ ০১৫৮২১ এখানে ব্যাক্তির সিরিয়াল নাম্বার।

এই ন্যাশনাল আইডি কার্ডের আইডি নাম্বার দেখেই বলে দেওয়া যাচ্ছে কার্ডধারী এই লোকটি গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার পৌরসভা এলাকার ০৪ নাম্বার ওয়ার্ডের অধিবাসী। আর লোকটির সিরিয়াল নাম্বার হচ্ছে ০১৫৮২১। ন্যাশনাল আইডি কার্ডে জিও কোডের ব্যবহারের কারনে বাংলাদেশের যেকোন স্থান থেকে কার্ডধারীকে শনাক্ত করা সম্ভব।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.