আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বেলকে জিদানের পরামর্শ

২০০৯ সালে সে সময়ের রেকর্ড ৯ কোটি ৪০ লাখ ইউরো ট্রান্সফার ফি’র বিনিময়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে রিয়ালে যোগ দিয়েছিলেন রোনালদো। পর্তুগিজ তারকার রেকর্ড ভেঙ্গেই টটেনহ্যাম হটস্পার থেকে সান্তিয়াগো বার্নাবেউতে এসেছেন ওয়েলসের ফরোয়ার্ড বেল। যদিও অনেকের ধারণা, বেলের পেছনে এত বিশাল অঙ্কের অর্থ খরচ করার কোনো মানেই হয় না। কেউ-কেউ মনে মনে করেন, এটা তার ওপরে বাড়তি চাপ ফেলবে। তিন বারের ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার জিদান দ্বিতীয় দলে।

তবে চাপ কাটিয়ে ওঠার জন্য বেলের সামনে তার নতুন সতীর্থ রোনালদোর উদাহরণ রাখতে চাইছেন ফ্রান্সের ১৯৯৮ বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক। এ প্রসঙ্গে জিদান বলেন, “নিঃসন্দেহে (বেলের ওপরে) এখন বিশাল চাপ। তবে আমাদের সামনে রোনালদোর মতো সেরা উদাহরণ আছে। সে (রোনালদো) ছিল ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে দামী খেলোয়াড়। এবং ঐ মারাত্মক চাপ সে দুর্দান্তভাবে কাটিয়ে উঠেছিল।

” রোনালদোর প্রশংসা করে বর্তমানে রিয়ালের সহকারী কোচের দায়িত্বে থাকা জিদান আরো বলেন, “তার পরিসংখ্যান, পারফরম্যান্স যা কিছু সে রিয়াল মাদ্রিদকে মাঠে ও মাঠের বাইরে দিয়েছে, এক কথায় তা অসাধারণ। রিয়াল মাদ্রিদ তার মূল্য নয়, বরং ক্লাবকে সে যা-যা দিয়েছে সে সবই বিবেচনা করে। ” বেলকে কিনতে রিয়াল যে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করেছে, কয়েকদিন আগে তার এক ধরনের সমালোচনা করেছিলেন জিদান। তার মতে, কোনো ফুটবলারেরই এত বেশি হওয়া মূল্য উচিৎ নয়। তবে কিছু গণমাধ্যম তার ঐ মন্তব্যকে কিছুটা পাল্টে প্রচার করে।

এ প্রসঙ্গে রিয়াল মাদ্রিদ টিভিকে তিনি বলেন, “গ্যারেথ বেল প্রসঙ্গে আমার বলা কিছু কথার ভুল অর্থ করা হয়েছে। তাকে কিনতে অনেক বেশি খরচ করা হয়েছে, এটা বলতে আমি বুঝিয়েছি যে এর ফলে ঐ খেলোয়াড়ের ওপরে অনেক বেশি চাপ পড়বে। অন্তত আমার ক্ষেত্রে তাই হয়েছিল। ” ২০০১ সালে সে সময়ের রেকর্ড সাড়ে সাত কোটি ইউরো ট্রান্সফার ফিতে জুভেন্টাস থেকে রিয়ালে যোগ দিয়েছিলেন জিদান।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।