যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

পিয়াল ভাইয়ের বিবাহর ইতিহাস হাইজ্যাক হয়ে গেছে। আরিফ আমাকে কোন ফোন করে নাই আর আমিও বেনারসী শাড়ী পল্লী থেকে কোন শাড়ী কিনি নাই। ইনফ্যাক্ট আরিফের ইনভলভেশন বিয়েতে জিরো বললেও অতুক্তি হবে না। বরঞ্চ সেতো এ বিয়ে বানচাল করার জন্য গভীর, স্থূল কারসাজীতে লিপ্ত ছিল। আর এখন সে কিনা পিয়াল ভাইয়ের নাম ভেংগে এভাবে ইতিহাস বানিয়ে যাচ্ছে! এটা এখন আর কোন গোপন বিষয় নয়।

পিয়াল ভাইয়ের বিবাহ উপলক্ষে সেদিন কি কি হয়েছিল, আমি তা আজ বলবো আপনাদের। সেদিন কাদের হৃদয় ভেংগেছিল, কারা বিবাহ অনুষ্ঠানকে পন্ড করার জন্য নীল নকশা করেছিল, কারা সেই ষড়যন্ত্রকারী ভ্রাতা, সেসব কথা যদি আজ না বলি, তবে ইতিহাস কোনদিন আমাদের ক্ষমা করবে না। অমি রহমান পিয়াল, একজন জনপ্রিয় ব্লগার। কিন্তু একজন ভ্রাতা তাকে উলটাপালটা জ্ঞান দান করা শুরু করেন। তাকে বোঝায় যে বিবাহ নামক সরীসৃপকে তিনি তার জীবনে ছোবল মারতে দিলে তিনি হারাবেন তার মবিলিটি, স্বাধীনতা।

সেজন্য চিপককে একজন সাজানো নারী চরিত্র হিসাবে চাউর করে পিয়াল ভাইকে মানসিকভাবে দূর্বল করে দিয়েছিল। এর পেছনে দুরভিসন্ধি টের পেয়ে তখন এগিয়ে আসে শরৎ, ভাস্কর। সেদিন ছিল শনিবার। বৃষ্টিস্নাত ঢাকার নগরী আরো কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে থাকতে পারতো। কিন্তু জৈব নড়েচড়ে উঠলো তার ভিলেনাস হাসিতে।

সে চিপককে আগের দিন রাতে একটা কুটিল মেসেজ পাঠায়। মেসেজটা ছিল, পিয়াল ইজ মেরিং মাই সিস!
।