আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রজনীকান্তকে নিয়ে ১০টি নতুন ভাবনা। পুরান গুলির সাথে মলে গেলে কেউ দায়ী নহে। |আফটার মিডনাইট জোকস|

টাকার রোজগার না করতে হলে জীবনটা বেশ আশ্বিনের মিষ্টি রোদের সকালেরই মতো ধানী লাল ঘাসের মাঠে শিশির মাড়িয়ে আলতো সুখের পা ফেলে ফেলে হেঁটে বেড়িয়ে কাটিয়ে দিতাম....নদী থেকে নদীতে....মাঠ থেকে মাঠে....সকাল থেকে সন্ধ্যে :] ১। দোকান থেকে সিগারেট আনতে একটা ছেলে রেখেছিল রজনীকান্ত। ছেলেটি এক দৌড়ে দোকানে যেত। আর এক দৌড়ে আসত। সেই ছেলেটাই নাকি আজকের উসাইন বোল্ট।

২। কার্ড খেলা, আড্ডাবাজির খুব শখ রজনীকান্তের। ফ্রেন্ডরা মিলে একদিন একটা জায়গায় বসে অনেক হই হুল্লোড় করে কার্ড খেলেছিল রজনীকান্ত। সেই জায়গাটায় আজকে লাসভেগাস নামে বিখ্যাত। ৩।

রজনীকান্ত তার বাড়ির সামনের পুকুরে কিছু মাছ চাষ করেছিল। সেই পুকুরের দায়িত্বে ছিল ফর্সা, লম্বা মত একটা ছেলে। সেই ছেলেটাই নাকি মাইকেল ফেলপস নামে পুলে ঝড় তুলে অলিম্পিক মাতাচ্ছে। ৪। একদিন জানালা দিয়ে রজনীকান্ত দেখলো কিছু ছোট ছেলে ফুটবল খেলছে।

একটা ছেলে উল্টাপাল্টা খেলছিল দেখে, ধমক দিয়ে বসলেন তিনি। “হেই কি খেলছিস আলতুফালতু। ভালো করে খেল। ” সেই ছেলেটা নাকি আজ লিওনেল মেসি নামে পরিচিত। বাড়ি আর্জেন্টিনা।

৫। প্রিয় বন্ধুদের নাম, ঠিকানা, তাদের শখ কম্পিউটারে একটা ফোল্ডারে লিখে রেখেছিল রজনীকান্ত। সেটাই নাকি আজকে ফেসবুক নামে খুব জনপ্রিয়। ৬। বন্ধুদের কি খবর জানতে ফেসবুকে একবার স্ট্যাটাস হিসেবে রজনীকান্ত লিখেছিল, “How are u felling?” তাই আমরা ফেসবুকের স্ট্যাটাস দেওয়ার বক্সে সবসময় লেখাটা দেখি।

৭। নিজের ছোট মেয়েটাকে স্কুলে নেওয়ার জন্যে দুইজন উঁচা লম্বা গার্ড রেখেছিল রজনীকান্ত। তারা দুইজন এখন নাকি হলিউডের মুভি টুভি করেন। একজনের নাম আর্নল্ড শোয়ার্জনিগার আর একজন সিল্ভেস্টার স্ট্যালন। ৮।

দরকারি কিছু তথ্য ছোট একটা পকেট ডাইরিতে প্রায়ই টুকে রাখত রজনীকান্ত। যাতে প্রয়োজনের সময় পাওয়া যায়। ঐ ডাইরিটা হল আজকের উইকিপিডিয়া। ৯। নিজের একটা হারিয়ে যাওয়া ছাতা খোঁজার জন্যে একদল লোক নিয়োগ দিয়েছিল রজনীকান্ত।

দারুন দক্ষতায় সেই ছাতা পাশের বাড়ির টুনির মা থেকে উদ্ধার করেছিল তারা। সেই দলটা আজকের FBI. ১০। লেখাটা পড়ে এতই মেজাজ খারাপ হল রজনীকান্তের, ১০ নং টা গায়েবই করে দিল। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।