আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভণ্ডদের উপর অনুমান করে হক্কানী আলিম তথা ওলীআল্লাহগণ উনাদেরকে দোষারোপ করা বড় নাফরমানী

অহন থিক্কা সব শয়তানরে দৌরের উপর রাখুম। আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই হক্কানী আলিমগণ উনারাই সর্বোত্তম। আর নিকৃষ্টের নিকৃষ্ট হলো উলামায়ে ‘সূ’। ” (মুকাশাফাতুল্ কুলূব) হক্কানী আলিম এবং নাহক্ব বা দুনিয়াদার আলিম দুটি শ্রেণী ক্বিয়ামত পর্যন্ত থাকবে। দুনিয়াদার মাওলানারা এবং দুনিয়াদার নামধারী ছূফীরা বিভিন্ন হারাম কাজ করে থাকে।

যেমন, তা’লীমের নামে বেগানা মহিলাকে সামনে নিয়ে নছীহত করে, তাদের খিদমত নেয়, নিজ পায়ে সিজদা নেয়, প্রাণীর ছবি, টিভি, ডিস এন্টিনা ইত্যাদি দেখে, লাল রুমাল, লাল পোশাক, শরীয়তের খেলাফ মোচ, দাড়ি, চুল রাখে, গান-বাজনা শোনে, বিভিন্ন হারাম তন্ত্রমন্ত্র চর্চা করে থাকে। এবং এ সমস্ত দুনিয়াদার মাওলানারা তাদের এসব হারাম কার্যকলাপকে জায়িয করার লক্ষ্যে তারা হক্কানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ উনাদের বিরোধিতা করে থাকে। আর এ সমস্ত উলামায়ে ‘সূ’ তথা নিকৃষ্ট মাওলানাদের এবং ফকিরদের ইসলাম বহির্ভূত কাজ দেখে সাধারণ মানুষ মনে করে সকলেই বুঝি এরকম। কিন্তু তাদের বোঝা উচিত, প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে আঁধার-আলো, ভালো-মন্দ আছে। খারাপের উপর অনুমান করে, ভালোকে খারাপ মনে করা হারাম।

বর্তমান পঞ্চদশ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার কাছে আসার জন্য আমি বিশ্ববাসীকে আহ্বান জানাচ্ছি। এখানে আসলে সকল সংশয় সন্দেহ ও অন্ধকার কেটে সঠিক আক্বীদা আমল পয়দা হবে নিশ্চিত। ইনশাআল্লাহ! অতএব, আর দেরি নয়। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।