আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মডারেশন চাই না- মডারেটরও চাই না।

অতি দক্ষ মিথ্যুক না হলে সত্যবাদিতা উৎকৃষ্ট পন্থা

কাপড় পড়াতে হবে শোভনতার, মডারেটর আবশ্যক। অযথা একটা বিতর্ক টেনে আনার প্রয়োজন কি? লোকজন নাম প্রস্তাব করছে, নামের সপক্ষে বিপক্ষে প্রচারনা চলছে, লোকজন হঠাৎ করেই ব্যাস্ত, তবে আমার কোনো সায় নাই এই প্রস্তাবে। যেকোনো ধরনের কতৃপক্ষীয় চাপ আমার পছন্দ না। কি হয়েছিলো তাও জানি না আমি। শুনলাম কেউ ন্যাংটা ছবি দিয়েছিলো আস্তমেয়ের নামে।

সেটা যদি আস্ত মেয়ের নিজের ছবি না হয় তাহলে বিব্রত বোধ করার কিছু নেই। আস্তমেয়ের খাসলতে এমন কিছু আছে যা আক্রমনাত্বক, অযথা বিতর্ক করতে আসা, না বুঝে কথা বলা, এসব বালখিল্যতা সত্ত্বেও তাকে আদর সোহাগ করার লোকের অভাব নেই। তাদের প্রশ্রয়ে আস্তর মাথা বিগরেছে। এই একটা বিষয় নিয়ে হঠাৎ পুরো এডমিনের সচল হয়ে উঠার বিষয়টাই বুঝলাম না। তাদের কেনো মাঝে মাঝে কুম্ভকর্ণের ঘুম ভাঙে, কেনো তারা অন্য সব সময় নিশ্চল জরদগব হয়ে থাকেন এর কোনো কার্যকরণ খুজে পাওয়া মুশকিল।

আমাদের ভেতরে অনেক মানুষ আবার অশালীনতাবিরোধি মহাজোটের সদস্য-সদস্যা। তাদের শালীনতার মাত্রা ঠিক কোনটাকে কি বিচারে অশালীন বলে এটা আমি বুঝি না। জন্ম একটা অশালীন প্রক্রিয়া- সেই প্রক্রিয়ার উপজাতকে সবাই আদর সোহাগ করে, পরিনতি সব কিছু কে নির্ধারন করে না আসলে। আমি তোমাকে চুদতে চাই এবং আমি তোমাকে গর্ভবতী করতে চাই আসলে একই রকম কাজের আগ্রহ প্রকাশ, যদিও তাদের পরিনতি আলাদা। অযথা কচকচানী করছে এমন ব্লগারের সংখ্যা কম নয়, না বুঝে অযথা একটা মন্তব্য করে যাওয়া মানুষও কম নেই ব্লগে, এই যে আস্ত এত করুনাপ্রার্থি হয়ে দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছে তার নিজের শালীনতার মাত্রা কতটা? হয়তো আমার মতো শরীরঘনিষ্ট শব্দাবলী আসে না তার হাতে তবে তার প্রকাশ ভঙ্গি অনেক সময় নিজের পিতাতে উপগত হওয়ার মতোই অশালীন।

সে এটা করে যাচ্ছে এবং তখন মডারেটর নির্বাক। কেনো হে এডমিন নাটুকেরা, সবাইকে সবার মতো ছেড়ে দেন। যার যা ইচ্ছা বলবে যা ইচ্ছা করবে। যদি কারো নিজের মান নীচু হয় তার পরিপ্রেক্ষিতে সে নীচু আচরনই ফেরত পাবে। ইট মারলে পাটকেল খাবে।

নিজের আচরন সংশোধনের কোনো প্রক্রিয়া শুরু হবে না এতে। এসব শিক্ষা জীবনের পরয়োজনেই নেওয়া দরকার। একটা বিশাল বর্ণালীর সবকটা রং হয়তো কেউ ধারন করতে পারবে না তাই বলে সবাইকে সাদা কালো করে দেওয়ার সাম্যতা আমি চাই না, সমর্থন করি না।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।