আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নিউজিল্যান্ড আসছে আজ

২০১০ সালে রস টেলরের নেতৃত্বে ৫ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ খেলতে এসেছিল নিউজিল্যান্ড। সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ করেছিল ব্ল্যাক ক্যাপসদের। তিন বছর পর আজ আবারও বাংলাদেশ সফরের আসছে কিউইরা। সফরে এবার খেলবে দুই টেস্ট, তিন ওয়ানডে ও একটি টি-২০ ম্যাচ। আজ নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দল একসঙ্গে আসছে না। আসছে ভেঙে ভেঙে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বাছাইপর্বে অনেক কিউই ক্রিকেটার খেলছেন বলে তারা বাংলাদেশে আসবেন ৬ অক্টোবর পর্যন্ত। আজ একসঙ্গে আসবেন ১৩ জন সদস্য। এদিকে নিউজিল্যান্ড সিরিজকে সামনে রেখে আজ থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় দলের অনুশীলন ক্যাম্প। ক্যাম্প হবে চট্টগ্রামে। কেননা প্রথম টেস্ট ও প্রথম তিন দিনের প্রস্তুতি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রামে। কিউই দলে একাধিক নতুন মুখ রয়েছে এবার। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ইশ সোধি তাদের অন্যতম।

নিউজিল্যান্ড সফর করবে একটি তিন দিনের ম্যাচ খেলে। চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে ৪-৬ অক্টোবর তিন দিনের ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে খেলতে পারবেন না অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককুলামসহ অনেকেই। সিরিজের প্রথম টেস্ট জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ৯-১৩ অক্টোবর। ১৪-২০ অক্টোবর ঈদুল আজহার জন্য বিরতি সিরিজের। দ্বিতীয় টেস্ট ২১-২৫ অক্টোবর মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে। টেস্ট সিরিজ শেষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ। প্রথম দুই ওয়ানডে মিরপুরে ২৯ ও ৩১ অক্টোবর। ম্যাচ দুটি দিবারাত্রির। শুরু হবে দুপুর দেড়টায়। তৃতীয় ওয়ানডে ফতুল্লা খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে। ফতুল্লায় সর্বশেষ ওয়ানডে অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০০৬ সালের ২৮ এপ্রিল, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। দীর্ঘ সাড়ে ৬ বছর পর আবারও ফতুল্লায় ম্যাচ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ফতুল্লায় টেস্ট হয়েছে একটি এবং ওয়ানডে চারটি। যার দুটিতে জিতেছে বাংলাদেশ এবং হেরেছে দুটিতে। ফতুল্লা স্টেডিয়ামকে মূলত ঠিক করা হচ্ছে টি-২০ বিশ্বকাপের জন্য। যদি সিলেট বিভাগীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুত না হয়, তাহলে বিকল্প ভেন্যু ফতুল্লায় খেলা হবে। অবশ্য সিরিজের একমাত্র টি-২০ ম্যাচটি হবে সিলেটে। এ ম্যাচ দিয়েই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটাঙ্গনে পা রাখবে সিলেট স্টেডিয়াম। অবশ্য তার আগে স্টেডিয়ামটিকে আইসিসির অ্যাপ্রোভাল পায়।

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট খেলে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ২০০১-০২ মৌসুমে। তবে ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছে অনেক আগে, ১৯৯০ সালে অস্ট্রেলেশিয়া কাপে। দুই দেশ এখন পর্যন্ত টেস্ট খেলেছে ৯টি। যার ৮টিতেই জিতেছে ব্ল্যাক ক্যাপসরা। একটি টেস্ট ড্র হয়। তাও বৃষ্টির কল্যাণে। দুই দল এখন পর্যন্ত ওয়ানডে খেলেছে ২১টি। বাংলাদেশ জিতেছে মাত্র ৫টি এবং হেরেছে ১৬টি। পাঁচ জয়ের চারটিই ছিল ২০১০ সালে। দুই দেশ টি-২০ খেলেছে ২টি। দুটিই জিতেছে ব্ল্যাক ক্যাপসরা।

সোর্স: http://www.bd-pratidin.com/

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.