আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বর্ষসেরা স্মার্টফোন এইচটিসি ওয়ান

আইফোন ৫ ও গ্যালাক্সি এস৪কে পেছনে ফেলে বর্ষসেরা ফোন নির্বাচিত হয়েছে ‘এইচটিসি ওয়ান’। যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রযুক্তি ম্যাগাজিন ‘টি৩’ নির্বাচন করেছে ‘২০১৩ টি৩ গ্যাজেট অ্যাওয়ার্ডস’। প্রতিবছর সেরা স্মার্টফোন, ব্র্যান্ড ও প্রযুক্তিপণ্যের খেতাব ঘোষণা করে টি৩ কর্তৃপক্ষ।
টেলিগ্রাফ অনলাইনের এক খবরে বলা হয়েছে, এবারের বর্ষসেরা মুঠোফোনের খেতাব ছাড়াও সেরা নকশা ও  স্টাইলিশ স্মার্টফোনের খেতাবও জিতেছে এইচটিসি ওয়ান।
টি৩ ম্যাগাজিনের সম্পাদক কাইরান অ্যালগার জানিয়েছেন, তিনটি বিভাগে পুরস্কার জেতা ও সেরা ব্র্যান্ড হিসেবে মনোনয়ন পাওয়া এইচটিসির অসাধারণ অর্জন।


মোবাইল যোগাযোগের ক্ষেত্রে উদ্ভাবন ও নকশার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে তাইওয়ানের স্মার্টফোন নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান এইচটিসি। চলতি বছরের জুন মাসে তাইপেতে অনুষ্ঠিত কম্পিউটেক্স মেলায় মুঠোফোন নেটওয়ার্ক সংস্থা জিএসএমএ ‘সেরা মোবাইল ডিভাইস’ হিসেবে এইচটিসি ওয়ানকে নির্বাচিত করেছিল। নকশা ও উদ্ভাবনে স্বর্ণপদক পাওয়া এইচটিসি ওয়ান ২৫৪টি পণ্যের মধ্যে সেরা নির্বাচিত হয়েছিল। পিক্সেল ঘনত্বের দিক থেকে সেরা ফোন এটি। ১ দশমিক ৭ গিগাহার্টজের কোয়াড কোর প্রসেসরের ও এক গিগাবাইট র্যামের স্মার্টফোনটি অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর।

এইচটিসির এ স্মার্টফোনটিকে বলছে ‘আলট্রা-পিক্সেল’ ক্যামেরাযুক্ত স্মার্টফোন। মেগাপিক্সেল সেন্সরের কয়েকটি স্তর মিলে তৈরি হয় আলট্রা-পিক্সেল। ৪ দশমিক ৭ ইঞ্চি ডিসপ্লেযুক্ত স্মার্টফোনটিতে ১০৮০ পিক্সেল ফরম্যাট অর্থাত্ হাই ডেফিনেশন মানের ভিডিও দেখা যায়।
২০০৯ ও ২০১০ সালে ফোন অব দ্য ইয়ারের পুরস্কার জিতেছিল এইচটিসি। এর পরের দুই বছরে ফোন অব দ্য ইয়ারের পুরস্কার জিতেছিল স্যামসাংয়ের এস২ ও এস৩ স্মার্টফোন দুটি।

 

এবারে টি৩ ঘোষিত বর্ষসেরা কম্পিউটার ও ট্যাবলেটের খেতাব জিতেছে অ্যাপল। ১১ ইঞ্চি মাপের ম্যাকবুক এয়ার ও আইপ্যাড মিনির জন্য এ খেতাব জিতেছে অ্যাপল। বর্ষসেরা ক্যামেরা ও টিভির খেতাব গেছে সনির পণ্যে।

বর্ষসেরা ব্র্যান্ডের খেতাব পেয়েছে স্যামসাং। ‘গুগল গ্লাস’ উদ্ভাবনের জন্য এ বছরের বর্ষসেরা উদ্ভাবনী পণ্যের খেতাব জিতেছে গুগল।

সোর্স: http://www.prothom-alo.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।