আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে যমুনা গ্রুপের ভুমিদস্যু এবং নব্য মাদকসম্রাট বাবুলের অভিযোগ...

শ্বাস-প্রশ্বাসে আছে স্বাধীনতা, চিন্তায় মানবতা...

মনোযোগ দিয়ে পড়ুন- ### যমুনা গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যমূলক সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য বসুন্ধরা গ্র“পের মিডিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যমুনা কর্তৃপক্ষ। এমনকি সাংবাদিকতার নীতিমালাকে বিসর্জন দিয়ে যমুনা গ্র“পের পক্ষ থেকে পাঠানো কোনো প্রতিবাদই তারা প্রকাশ করেনি বলে অভিযোগ করেছে যমুনা গ্রুপ । ২৯ অক্টোবর দৈনিক কালের কণ্ঠ ও বাংলাদেশ প্রতিদিনে স্পিরিট সম্পর্কিত মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে যমুনা গ্র“পের পক্ষ থেকে বলা হয়, সংবাদটি শুধু মিথ্যাই নয়, এটি তথ্য বিকৃতির সীমাও অতিক্রম করেছে। প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণই অসত্য, মনগড়া, কাল্পনিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ ধরনের সংবাদ প্রকাশের আগে ন্যূনতম সাংবাদিকতার নীতিমালা মেনে সিদ্ধান্ত নেয়া অপরিহার্য।

কিন্তু এক্ষেত্রে সাংবাদিকতার সেই ন্যূনতম নীতিমালাও অনুসরণ করা হয়নি । মনে পড়েছে ? ভাল করে মনে করে দেখুন এই অভিযোগ গুলো খুউউব পরিচিত মনে হচ্ছে না ? বাংলাদেশের এমএলএম ব্যবসার পথিকৃৎ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন প্রতিদিন বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে লাইভ টকশো'তে এই কথাগুলো বলতেন । দৈনিক ডেসটিনি পত্রিকার পাতা খুললেই এই কথাগুলো চোখে পড়তো । বৈশাখী টিভিতে প্রতিদিন রাত ১০টার পর প্রচারিত লাইভ টকশো'তে এগুলো নিয়মিতই বলতেন তথ্য ও যুক্তি সহকারে । যমুনা গ্রুপের যুগান্তরের মিথ্যাচারের প্রতিবাদ পাঠালে কখনোই ছাপেনি ।

তাই বাধ্য হয়ে সেই প্রতিবাদ পত্র দৈনিক ডেসটিনি-তে হুবহু প্রকাশ করা হত । আমার সংগ্রহে এখনো আছে সেই পত্রিকাগুলো । ভুলি নাই সেই দিনগুলি । আর ভুলবোও না । কিন্তু আজ বাবুলের অবস্থা দেখেন ।

একেই বলে ন্যাচারাল রিটার্ন । বাবুল যে অন্যায় করেছে তাঁর শাস্তি দেশের প্রচলিত ও তথাকথিত আইন ব্যবস্থায় হয়তো হবে না কিন্তু সৃষ্টিকর্তার শাস্তি রুখে এই সাধ্য কার আছে ? নিশ্চয়ই সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাক শ্রেষ্ঠ ও ন্যায় বিচারক ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।