আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জেএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন নিন!! মাত্র ২০ টাকা ১০০% কমন পড়বে

সবাইকে আমার শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি।
প্রথমেই বলে রাখছি টেকটিউনস এডমিন এবং মডারেটরদের, আমার পোস্ট এর টাইটেল দেখে ডিলিট করবেন না! আগে পুরো পোস্ট ভালোভাবে পড়ুন তারপর সিদ্ধান্ত নিন।
আর টিউনার এবং টিউজিটর ভাইদের প্রতি অনুরোধ দয়া করে আমার টিউনটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
চলুন শুরু করা যাক:
অনেকের হয়ত আমার টিউনের টাইটেল দেখে চোখ কপালে। কেউ হয়ত নেগেটিভ কিছু ভেবে বসেছেন।


এখন জেএসসি পরীক্ষা ২০১৩ চলছে। এটি দেশের অন্যতম বৃহৎ পাবলিক পরীক্ষা। আর এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে অভিন্ন প্রশ্নপত্র।
কিন্তু হরতালের কারনে পরিবর্তিত সময়সূচিতে শুরু হয় জেএসসি পরীক্ষা। শুরু হওয়ার ২দিন পর আমার এক বন্ধুর সাথে এবারের জেএসসি পরীক্ষা নিয়ে আলাপকালে সে আমাকে বলে, “এবারে জেএসসির প্রশ্ন আউট হয়েছে।

” আমি তার কথায় গুরুত্ব না দিয়ে প্রশ্ন আউট হওয়ার বিপক্ষে বিভিন্ন যুক্তি তুলে ধরি। কিন্তু সে আমাকে জানায় যে, তার কয়েকজন পরীক্ষার্থীর সাথে কথা হয়েছে যারা প্রশ্ন পেয়েছে। এবং আরও বলে (ইরেজী ২য় পত্রের উল্লেখ করে) যে তাদের ১০০% কমন পড়েছে।
আমার একটু খটকা লাগলেও গায়ে মাখিনি। কিন্তু আমি কথাটা গায়ে মাখি তখন যখন আমার গনিত ও বিজ্ঞান বিষয়ক গৃহশিক্ষক আমাকে বলে যে কিছু জেএসসি পরীক্ষার্থী তাকে বারবার ফোন করছে যাতে সে তাদের প্রশ্ন সমাধানে সাহায্য করে।

স্যার ভয়ে বা বিরক্ত হয়ে ফোন সুইচ অফ করে রাখে। আমি তারপর উঠেপড়ে লাগি এই রহস্য ভেদ করতে।
সেদিন জেএসসির বিজ্ঞান পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষা শুরু হওয়ার কিছু সময় আগে আমার  অন্য এক বন্ধু আমাকে ফোন করে জানায় যে সবাই মোবাইলে প্রশ্ন পেয়েছে। এবং আমাদের ক্লাসের এক ছেলের নাম উল্লেখকরে বলে যে সে তার বোনের জন্য প্রশ্ন সংগ্রহ করেছে এবং তা নাকি শতভাগ কমন পড়বে।

আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম প্রশ্ন কিভাবে দেখে ও বলেছিল ইন্টারনেটে, কিন্তু আমাকে ওয়েব ঠিকানা দিতে ব্যর্থ হয়েছিল।
যাই হোক ওইদিন দুপুরে আমি গুগল সার্চ শুরু করি এবং ৪-৫ মিনিট পড়ে আশানুরূপ ফলপেয়ে খুশি হই। আমি একটি ওয়েবসাইট পাই (ওয়াপকা দিয়ে তৈরী। কিন্তু টপ লেভেল ডোমেইন) যেখানে আমি সরাসরি বিজ্ঞান প্রশ্ন পাই। আমি জানিনা কমন পড়েছিল কিনা।

তবে আমি আমার বন্ধুকে কয়েকটা প্রশ্ন শোনাতে পেরেছিলাম বিকেলে এবং সে বলে সম্ভবত আমি যে প্রশ্নটি দেখেছি সেটাই পরীক্ষায় এসেছে। কিন্তু তার আগে আমি ওই একই ওয়েবসাইটে অনেকগুলো পোস্ট (বিজ্ঞাপনও বলা যেতে পারে) দেখতে পাই এরকম “জেএসসির গনিত ক খ সেট। ফোন করুন: ০১xxxxxxxxx”
আমি এদের টার্গেট করি। এই ছোট অনুসন্ধানটি পরিচালনা করতে আমাকে ছোট একটি চাতুরীর আশ্রয় নিতে হয় এবং বলতে হয়, “আমি নিজেই পরীক্ষার্থী”।
আমি আমার প্রথম কল লাগাই।

কয়েকবার অটো রিসিভ হয়ে কেটে যায়। আমি একেবারে আশা ছেড়ে দিই। কিন্তু কিছুক্ষন পড়ে সে নিজে কয়েকটা মিস্ডকল দেয়। আমি চাইছিলাম না কল ব্যাক করতে। তারপর দেখি একটা সরাসরি কল।

আমি রিসিভ করলাম কথা বললাম। যার কিছুটা অংশ নিচে তুলে ধরছি:
আমি: হ্যালো, হ্যালো, হ্যালো!!!
১ম ব্যক্তি: (কিছুক্ষন পরে) হ্যাঁ বলুন (কিছুটা গম্ভীর এবং চাপা আওয়াজ)
আমি: আমি একটা ওয়েবসাইটে দেখলাম যে আপনার কাছে জেএসসি পরীক্ষার গনিতের প্রশ্ন আছে। আচ্ছা আমি তো একজন পরীক্ষার্থী তাই আমার প্রয়োজন ছিল।
১ম ব্যক্তি: হ্যাঁ আছে।
আমি: আমাকে দিতে পারবেন?
১ম ব্যক্তি: হ্যাঁ মেইল করে দিতে পারব।

আপনার ইমেইল আইডিটা আমাকে পাঠিয়ে দেন আমি আপনাকে মেইল করে দিব।
আমি: এর জন্য কি আপনাকে কোনো পেমেন্টে করতে হবে?
১ম ব্যক্তি: ... ... ... ... ... ... (কিছু অস্পষ্ট কথা আমার ঠিক মনে নেই) দেড়শ টাকা দিতে হবে।
আমি: একশ টাকা দিলে হবেনা?
১ম ব্যক্তি: আমি আপনাকে দুই সেট দিব ক খ সেট। এতি কমন পড়বেই।
আমি: আপনি কিভাবে নিশ্চিত হচ্ছেন?
১ম ব্যক্তি: আমার স্যার আমাকে দিছে।


আমি: আপনি কি পরীক্ষার্থী?
১ম ব্যক্তি: না আমি ক্লাস নাইনে পড়ি।
 
এরপর আমি টাকা না পাঠিয়ে তাকে ইমেইল ঠিকানা SMS করে দেই এবং কল করে জানাই সে বলে বিকেল ৪টার পরে পাঠাবে এবং তারপরে যেন বিকাশ করে টাকা পাঠাই!!!
কিন্তু সে আর আমাকে মেইল পাঠায়নি!!!
এবার দ্বিতীয় ব্যক্তির নাম্বার পেলাম। এবার কথা বলল আমার বন্ধু
আমার বন্ধু: হ্যালো, আমি একটা সাইটে দেখলাম যে জেএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন দেয়!!?
দ্বিতীয় ব্যক্তি: হ্যালো! কে?
আমার বন্ধু: আমি বলছিলাম আপনি নাকি জেএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন দেন?
দ্বিতীয় ব্যক্তি: এটা কোথায়?
আমার বন্ধু: আমি প্রশ্নটা কিভাবে পেতে পারি।
দ্বিতীয় ব্যক্তি: মেসেজের দ্বারা পাবেন আপনি।
আমার বন্ধু: (কথা অস্পষ্ট আসায়) আমি জিজ্ঞেস করছিলাম কিভাবে পেতে পারি।


দ্বিতীয় ব্যক্তি:  আরে বাবা! আপনার যে এই নাম্বারটা না?! এইটাটে মেসেজ করে পাঠাই দিব। এই কত?! ১ মিনিট ও লাগবে না ৩০-৪০ সেকেন্ড লাগবে! কিন্তু এর জন্যত কিছু দিতে হবে!
আমার বন্ধু: বলুন...
দ্বিতীয় ব্যক্তি: এই ....... ফিফটি!...
আমার বন্ধু: টাকাটা যদি আমি আপনাকে পরে দেই।
দ্বিতীয় ব্যক্তি: না। এইটা সম্ভব না। আমাদের এইখানে লিস্ট হইতাছে যারা যারা টাকা দিতেছে তাদেরকেই আমরা প্রশ্ন পাঠাচ্ছি।

আপনি তাড়াতাড়ি পাঠান, তাড়াতাড়ি।
[কিছু কথা এবং ....... কল কেটে দেয়া]
 
এবার তৃতীয় ব্যক্তির পালা। একে আমি কল করলাম।
আমি: হ্যালো, আমি একটা সাইটে দেখলাম আপনার কাছে জেএসসির প্রশ্ন আছে! ক খ গ সেট?
তৃতীয় ব্যক্তি: হ্যাঁ আছে।
আমি: আমি এটা কিভাবে পেতে পারি?
তৃতীয় ব্যক্তি: আপনার ফেসবুক আইডি আছে?
আমি: আপনিকে আমাকে এটা মেইল করে দিতে পারবেন?
তৃতীয় ব্যক্তি: অ্যাঁ......মমমমম।

হ্যাঁ মেইল করা যাবে।
আমি: আমি কি আপনাকে মেইল আইডিটা ‍SMS করে দিব?
তৃতীয় ব্যক্তি: আমাকে যে কিছু টাকা দিতে হবে!
আমি: কত টাকা?
তৃতীয় ব্যক্তি: এই .... পঞ্চাশ টাকা!
আমি: আমি যে আপনাকে টাকা দেব তারপর আপনি আমাকে প্রশ্ন পাঠাবেন?
তৃতীয় ব্যক্তি: দেখ আমি অনেককে প্রশ্ন পাঠিয়েছি।
আমি: আপনার প্রশ্ন যে শতভাগ সঠিক এটা কিভাবে বুঝব?
তৃতীয় ব্যক্তি: নিজের চোখে যা দেখছি তা কি ভুল হতে পারে?
আমি: আপনি নিজের চোখে দেখছেন?!!!
আপনি কি টিচার?
তৃতীয় ব্যক্তি: না ভাই আমি স্টুডেন্ট।
আমি: আপনিও কি পরীক্ষার্থী?
তৃতীয় ব্যক্তি: না আমি ইন্টারে পড়ি। আমি আমার বোনের জন্য প্রশ্ন আনছি।


আমি: আপনাকে টাকা না দিলে প্রশ্ন দিবেন না?
তৃতীয় ব্যক্তি: দেখ ভাই, একটা প্রশ্ন আউট করতে অনেক কষ্ট হয়। অনেক...।
আমি: আপনি আমাকে প্রথমে প্রশ্ন পাঠান তারপর আমি আপনাকে টাকা পাঠাবো।
তৃতীয় ব্যক্তি: দেখো এরকম অনেককে করেছি কিন্তু তারা আর টাকা পাঠায়নি।
[... ... ... কিছু কথা এবং লাইন কেটে দিলাম]
 
এবারের চতুর্থ ব্যক্তি
আমি: হ্যালো, আমি একটা সাইটে দেখলাম আপনি জেএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন দিচ্ছেন?
চতুর্থ ব্যক্তি: এইটা কোথায়?
আমি: আমি একটা সাইটে আপনার নাম্বারটা পেয়েছি।


চতুর্থ ব্যক্তি: আইডি কি?
আমি: ওই সাইটে আপনার আইডি ছিল m**ga
চতুর্থ ব্যক্তি: হুম, আছে।
আমি: আমি কিভাবে প্রশ্নটা পেতে পারি?
চতুর্থ ব্যক্তি: আমাকে যে কিছু টাকা দিতে হবে?
আমি: কত টাকা?
চতুর্থ ব্যক্তি: বেশিনা। এই ধর বিশ টাকা।
আমি: আপনি কি টাকা ছাড়া আমাকে দিতে পারেননা?
চতুর্থ ব্যক্তি: না ভাই। অনেককে দিছি কিন্তু আমিও টাকা দিয়ে প্রশ্ন আনছি।

আর এককাপ চায়ের দামও তো পাঁচ টাকা।
আমি: আপনিও  কি আমার মত পরীক্ষার্থী?
চতুর্থ ব্যক্তি: নারে ভাই, আমি এসএসসি পরীক্ষার্থী।
আমি: আপনার প্রশ্ন যে ১০০% সঠিক কিভাবে বুঝব?
চতুর্থ ব্যক্তি: আমার বন্ধুর বাব বোর্ডে চাকরি করে। আমি তার কাছ থেকে আনছি।
[....কিছু কথা এবং আমি তাকে ২০ টাকা ফ্লেক্সিলোড করে দিলাম শুধুই দেখার জন্য তার প্রশ্ন]
ফ্লেক্সিলোড করার পরে আমার কল করলাম।


আমি: আমি আপনাকে ২০টাকা পাঠিয়ে দিয়েছি।
চতুর্থ ব্যক্তি: হ্যাঁ। তোমার মোবাইলে বাংলা সাপোর্ট করে?
আমি: না। আপনি আমাকে মেইল করতে পারবেন?
চতুর্থ ব্যক্তি: হ্যাঁ মেইল করা যাবে।
আমি: আমি আপনাকে আমার মেইল ঠিকানাটা SMS করে দিচ্ছি।


[এরপর সে আমাকে মেইল করে। আমি মেইল প্রিন্ট করে নিই। এবং এককপি আমার বন্ধুকে দিয়ে বলি, আশেপাশে যারা প্রশ্ন পেয়েছে তাদের সাথে একটু মিলিয়ে জানাবে দুটো একই রকম কিনা?!]
সন্ধ্যার পরে আমার বন্ধু আমাকে ফোন করে জানায় প্রশ্ন একই।
উল্লেখ্য চতুর্থ ব্যক্তির দেয়া প্রশ্ন সরাসরি পরীক্ষার প্রশ্নের আকারের নয়। কিছুটা সাজেশন টাইপের।


যেমন: অনু:১ এর A.B.C এরকম।
যাইহোক আমি প্রায় শেষাংশে এসে গেছি। গনিত পরীক্ষা হওয়ার পর দুপুরে আমি দুই বন্ধুর সাথে আলাপ করে জানতে পারি প্রশ্ন প্রায় ওরকমই এসেছে। তবে আমি নিজে কোনো পরীক্ষার্থীর সাথে এ বিষয়ে আলোচনা করিনি।
এই ছোট অনুসন্ধান শেষে আমি নিজে কোনোরকম সিদ্ধান্তেই উপনীত হতে পারিনি।

শুধু এইটুকু বুঝতে পেরেছে, ১ম ব্যক্তি খানিকটা ভীত তাই সে প্রশ্ন পাঠায়নী (বিপরীতটাও হতে পারে), ২য় ব্যক্তি ব্যবসায়ী। বিশেষ করে ফ্লেক্সিলোড বা ফটোকপি ব্যবসায়ী বা দুটোই হতে পারে আবার কোনোটা নাও হতে পারে। (এটি ফোনে কথা বলার সময় তার আশেপাশে হওয়া শব্দ এবং তার কথার ধরন থেকে আন্দাজ করে নিয়েছি)। তৃতীয় ব্যক্তি সম্পর্কে তেমন কিছুই বুঝতে পারিনি। আর চতুর্থ ব্যক্তি বেশ খোলামেলা মানসিকতার (কথার ধরন থেকে আন্দাজ করে নিয়েছি)
এই চার ব্যক্তি মধ্যে আমি শুধু চতুর্থ ব্যক্তিকেই টাকা দিয়ে প্রশ্ন নিয়েছে (যদিও এতে আমার কোন লাভই হয়নি।

বরং এখন মনে হচ্ছে ২০ টা টাকাই জলে ফেলে দিলাম)
আর যেটা বুঝতে পেরেছি, তা হলো: আমাদের দেশের শিক্ষাক্ষেত্রের অবস্থা ভয়াবহ। এটি রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারনে হচ্ছে কিনা জানিনা। তবে রাজনৈতিক কিছু ভূমিকা তো অবশ্যই আছে।
আর আমাদের দেশ এমন একটা পর্যায়ে আছে যেখানে কিনা পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপ্রত্র পরীক্ষার আগে দরদাম করে বিক্রি করা হয়।
আমি এই নিবন্ধে কারও নাম উল্লেখ করিনি এবং ঠিকানা বা মোবইল নাম্বার বা ইমেইল উল্লেখ করিনি শুধু মাত্র এই কারনে যাতে তারা দ্বিধাদ্বন্দ বা সামাজিক চাপে না পড়ে।

হয়ত এমন কেউ যার সাথে আমি প্রশ্ন কিনতে কথা বলেছি এটি পড়তে পারেন। তাদের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি কারন আমি তাদের সাথে মিথ্যে পরিচয়ে কথা বলেচি। তবে আমি চাইনা আপনারা কেউ বিপদে পড়ুন। আমার কাছে কথোপকথনের রেকর্ডেড কপি আছি। আমি সেগুলো শেয়ার করছি না কারন এতে হয়ত কারও প্রকৃত পরিচয় প্রকাশ পেতে পারে।

তবে, কষ্ট পেলে আমাকে ফোন করার চেষ্টা বা ফোন করে হয়রানি করার চেষ্টা করবেন না।
আর একটাই অনুরোধ। এই ধরনের শাস্তিযোগ্য অপরাধ থেকে বিরত থাকুন। এবং মূল চক্র যারা সরাসরি প্রশ্ন ফাঁস করছে তাদের ধরিয়ে দিতে সরকার এবং সবাইকে সাহায্য করুন।
 
আমাদের “অনলাইনে আমার স্কুল” প্রজেক্ট সম্পর্কে পড়ুন এখানে
আইনস্টাইনের ধাঁধার সমাধান দেখেনিতে পারেন এখান থেকে


সোর্স: http://www.techtunes.com.bd/     দেখা হয়েছে ২০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.