আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বেশির ভাগ জনগণ কোন সিদ্ধান্তটি চাচ্ছে?

বহির্মুখি, প্রতিদ্বন্দিতা, পরিশ্রমী, সৃস্টিশীল ও মুক্ত চিন্তার অধিকারী

গনতন্ত্র হচ্ছে জনগনের দারা জনগনের জন্য জনগনের কিন্তু দেশের বর্তমান উদ্ভূদ্ব পরিস্থিতিতে বেশির ভাগ জনগন কোন সিদ্ধান্তটি চাচ্ছে? নির্বাচনের পদ্ধতির উপরইকি সবকিছু নির্ভর করে? না নির্বাচিত সরকার এ থাকা মন্ত্রি এমপিদের উপর? উত্তরটি হল বেশিরভাগ জনগন যাদের নির্বাচিত করবে তারা নিশ্চই যোগ্য হবে। তাহলে এবার আসুন আসল কথায়। তাই যদি হয় তাহলে ৫ বছর ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় এমপি মন্ত্রিদের যে সব কু কির্তি দেখি সে সবের পরেওকি আমরা তাদের যোগ্য বলব? নির্বাচন পদ্ধতির পশ্নে সাধারন জনগনের উত্তর হতে পারে যে পদ্ধতি ভালো সেটিই হওয়া উচিত। কিন্তু সমস্য হল আমরা সাধারন জনগন ভালো মন্দ খুব একটা বুঝিনা। কোন পদ্ধতি ভালো তা আমাদের সাধারন জনগনকেই ঠিক করা উচিত।

রাজনৈতিক নেতাদের সমস্যা যদি বুজতাম তাহলে বর্তমান প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের কোনকিকেই সমর্থন করতাম না। সমর্থন পাওয়ার যোগ্যতা নেইও তাদের। কারন দুই দলই ইতমধ্যে দুইবার করে ক্ষমতায় ছিল এবং তাদের কর্মকান্ডের ফল আজ সবার সামনে পরিস্কার। এমন পরিস্থিতির জন্য সেই দুইটি দলই দায়ি। তাহলে আমাদের কি আরো বেশি রাজনৈতিক সচেতনতা দরকার? তরুনদের মধ্যে রাজনৈতিক চর্চ্চা অধিক হারে হতে পারে? না কি বর্তমানে অনেক তরুন নেতারাও প্রত্যাশা পূরন করতে পারেনি।

তাহলে কি হওয়া উচিত। মূল্যবোধের র্চ্চা, সততা, নিষ্ঠার চর্চ্চা। ক্ষমতার লোভ থেকে দুরে থাকতে হবে। একটি বিষয় খুব ভালো যে আমাদের বর্তমান নেতাদের তেমন কোন ক্ষমতার লোভ নেই। আছে শুধু অর্থের লোভ।

যা বর্তমানে গোটা সমাজে প্রবাহিত হচ্ছে। মেধা, সততা, ভালো আচরন এসবের চর্চ্চা এখন খুব কমই চোখে পড়ে। অথচ জাতি গঠনে এগুলোই মূল হাতিয়ার হওয়া দরকার। এই নির্বাচনে না হয় কোন রূপ পার পবে কিন্তু এখানেই কি শেষ। পরবর্তি নির্বাচনে কি সবাই খুব ভালো ভাবে সবকিছু নিবে।

যদি ভালো ভাবে সবকিছিু ঠিক হয় তাহলে তার চর্চা এই নির্বাচন থেকে শুরু হওয়া উচিত।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.